টি-টোয়েন্টি সিরিজ

স্পোর্টস ডেস্ক

প্রথম ম্যাচেই বাগড়া দিয়েছিল বৃষ্টি। ভেস্তে গিয়েছিল পুরো ম্যাচটাই। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি জিতে সিরিজে লিড নিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। তৃতীয় ম্যাচে দাপুটে জয়ে সমতায় ফেরে ভারত। জয়ের সেই ছন্দটা চতুর্থ ম্যাচেও ধরে রখল ভারত। অজিদের ৪৮ রানে হারিয়ে দিয়েছে সফরকারীরা। আরেকটি দাপুটে জয়ে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে রইল ভারত। সিরিজ ট্রফি নিজেদের করে নিতে সূর্যকুমারদের দরকার আরও একটি জয়। তবে শেষ ম্যাচ জিতে সিরিজ ভাগাভাগি করার সুযোগ রয়েছে অজিদের সামনেও।
অস্ট্রেলিয়ার জন্য ১৬৮ এমন কি আর বড় লক্ষ্য। কিন্তু তাদের ব্যাটিং দেখে উল্টোটাই মনে হয়েছে। ব্যাট হাতে অজিদের ধুঁকতে দেখা গেছে বাইশ গজে। অক্ষর প্যাটেল, বরুণ চক্রবর্তী আর ওয়াশিংটন সুন্দরদের ঘূর্ণি জাদুতে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল-মার্কাস স্টয়নিসরা দিশেহারা হয়ে পড়েন। ব্যাটিং বিপর্যয় সামাল দিতে না পেরে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট পড়েছে স্বাগতিকদের। উইকেট পতনের ধারা ছিল এমন- ১/৩৭, ২/৬৭, ৩/৭০, ৪/৯১ আর ৫/৯৮। তার মানে দলীয় ৯৮ রানেই নাই হয়ে যায় পাঁচ উইকেট।
দলের সংগ্রহ তাই বড় হয়নি। যে কারণে জয়ের লক্ষ্যটাও ছোঁয়া হয়নি। ১৮.২ ওভারে মাত্র ১১৯ রানে গুটিয়ে গেছে অস্ট্রেলিয়া। ব্যাট হাতে লড়াই করেছেন কেবল দুই ওপেনার মিচেল মার্শ (৩০) ও ম্যাথু শর্ট (২৫)। বাকি ব্যাটসম্যানরা সামিল ছিলেন আসা-যাওয়ার মিছিলে।
তার আগে কারারা ওভালে ৮ উইকেটের বিনিময়ে ১৬৭ রানের পুঁজি গড়ে ভারত। ৪ রানের জন্য ফিফটি মিস করেন শুভমান গিল (৪৬)। ২৮ রান আসে অভিষেক শর্মার ব্যাট থেকে। শিবাম দুবে ২২ আর সূর্যকুমার যাদব ২০ রান যোগ করেন দলীয় স্কোরে। আর অক্ষর প্যাটেল ১১ বলে ২১ রানের ক্যামিও ইনিংস খেলে অপরাজিত থেকে যান। পরে বল হাতে ২০ রানে ২ উইকেট নিয়ে অক্ষর বনে যান ম্যাচসেরা।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
ভারত: ১৬৭/৮, ২০ ওভার (শুভমান ৪৬, অভিষেক ২৮, শিবাম ২২, অক্ষর ২১*, সূর্যকুমার ২০; এলিস ৩/২১ ও জাম্পা ৩/৪৫)।
অস্ট্রেলিয়া: ১১৯/১০, ১৮.২ ওভার (মার্শ ৩০, শর্ট ২৫, স্টয়নিস ১৭, ডেভিড ১৪; ওয়াশিংটন ৩/৩, শিবাম ২/২০ ও অক্ষর ২/২০)।
ফল: ভারত ৪৮ রানে জয়ী।
সিরিজ: পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে ভারত।

প্রথম ম্যাচেই বাগড়া দিয়েছিল বৃষ্টি। ভেস্তে গিয়েছিল পুরো ম্যাচটাই। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি জিতে সিরিজে লিড নিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। তৃতীয় ম্যাচে দাপুটে জয়ে সমতায় ফেরে ভারত। জয়ের সেই ছন্দটা চতুর্থ ম্যাচেও ধরে রখল ভারত। অজিদের ৪৮ রানে হারিয়ে দিয়েছে সফরকারীরা। আরেকটি দাপুটে জয়ে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে রইল ভারত। সিরিজ ট্রফি নিজেদের করে নিতে সূর্যকুমারদের দরকার আরও একটি জয়। তবে শেষ ম্যাচ জিতে সিরিজ ভাগাভাগি করার সুযোগ রয়েছে অজিদের সামনেও।
অস্ট্রেলিয়ার জন্য ১৬৮ এমন কি আর বড় লক্ষ্য। কিন্তু তাদের ব্যাটিং দেখে উল্টোটাই মনে হয়েছে। ব্যাট হাতে অজিদের ধুঁকতে দেখা গেছে বাইশ গজে। অক্ষর প্যাটেল, বরুণ চক্রবর্তী আর ওয়াশিংটন সুন্দরদের ঘূর্ণি জাদুতে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল-মার্কাস স্টয়নিসরা দিশেহারা হয়ে পড়েন। ব্যাটিং বিপর্যয় সামাল দিতে না পেরে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট পড়েছে স্বাগতিকদের। উইকেট পতনের ধারা ছিল এমন- ১/৩৭, ২/৬৭, ৩/৭০, ৪/৯১ আর ৫/৯৮। তার মানে দলীয় ৯৮ রানেই নাই হয়ে যায় পাঁচ উইকেট।
দলের সংগ্রহ তাই বড় হয়নি। যে কারণে জয়ের লক্ষ্যটাও ছোঁয়া হয়নি। ১৮.২ ওভারে মাত্র ১১৯ রানে গুটিয়ে গেছে অস্ট্রেলিয়া। ব্যাট হাতে লড়াই করেছেন কেবল দুই ওপেনার মিচেল মার্শ (৩০) ও ম্যাথু শর্ট (২৫)। বাকি ব্যাটসম্যানরা সামিল ছিলেন আসা-যাওয়ার মিছিলে।
তার আগে কারারা ওভালে ৮ উইকেটের বিনিময়ে ১৬৭ রানের পুঁজি গড়ে ভারত। ৪ রানের জন্য ফিফটি মিস করেন শুভমান গিল (৪৬)। ২৮ রান আসে অভিষেক শর্মার ব্যাট থেকে। শিবাম দুবে ২২ আর সূর্যকুমার যাদব ২০ রান যোগ করেন দলীয় স্কোরে। আর অক্ষর প্যাটেল ১১ বলে ২১ রানের ক্যামিও ইনিংস খেলে অপরাজিত থেকে যান। পরে বল হাতে ২০ রানে ২ উইকেট নিয়ে অক্ষর বনে যান ম্যাচসেরা।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
ভারত: ১৬৭/৮, ২০ ওভার (শুভমান ৪৬, অভিষেক ২৮, শিবাম ২২, অক্ষর ২১*, সূর্যকুমার ২০; এলিস ৩/২১ ও জাম্পা ৩/৪৫)।
অস্ট্রেলিয়া: ১১৯/১০, ১৮.২ ওভার (মার্শ ৩০, শর্ট ২৫, স্টয়নিস ১৭, ডেভিড ১৪; ওয়াশিংটন ৩/৩, শিবাম ২/২০ ও অক্ষর ২/২০)।
ফল: ভারত ৪৮ রানে জয়ী।
সিরিজ: পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে ভারত।

নতুন একটি পুরস্কার চালু করতে যাচ্ছে ফিফা। আগামী ৫ ডিসেম্বর ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠানে প্রথমবারের মতো ‘ফিফা পিস প্রাইজ’ বা ফিফা শান্তি পুরস্কার নামের এই পুরস্কার দেবে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি।
৬ মিনিট আগে
ভারতের চেন্নাইয়ে ২৩তম এশিয়ান মাস্টার্স অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপে স্বর্ণ পদক জিতেছে বাংলাদেশ। ট্রিপল জাম্প ইভেন্টে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ফিরোজ সরকারের হাত ধরে এই পদক এসেছে।
৩২ মিনিট আগে
রানের উৎসবের ম্যাচে লড়াইটা জমে উঠে ছিল। ওয়েস্ট ইন্ডিজ জয়ের খুব কাছেও চলে গিয়েছিল। জয়ের জন্য ৬ বলে দরকার ছিল ১৬ রান। কিন্তু সমীকরণটা মেলাতে পারেনি ক্যারিবীয়রা। তাই তো রোমাঞ্চ শেষে শেষ হাসি হেসেছে নিউজিল্যান্ড।
১ ঘণ্টা আগে
৩০টির বেশি দেশের প্রতিযোগীদের অংশগ্রহণে আগামী ৮ থেকে ১৪ নভেম্বর ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ। এই প্রতিযোগিতাকে ঘিরে এরই মধ্যে ঢাকায় উৎসবের আমেজ শুরু হয়েছে। বিদেশি দলগুলো আসতে শুরু করে দিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে