আফগানিস্তান-হংকং
স্পোর্টস ডেস্ক
জয় দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু করেছে আফগানিস্তান। মহাদেশীয় এ আসরের উদ্বোধনী ম্যাচে তারা বিধ্বস্ত করেছে হংকংকে। আবুধাবির জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আফগানরা জেতে ৯৪ রানের বড় ব্যবধানে। এতে টি-টোয়েন্টি সংস্করণের এশিয়া কাপে তৃতীয় সর্বোচ্চ রানের ব্যবধানে জয় ছিনিয়ে নেওয়ার রেকর্ড গড়েছে আফগানিস্তান। আর হংকং করেছে অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ড। তৃতীয় সর্বোচ্চ ব্যবধানে হারের রেকর্ডের মালিক এখন তারা। এ ম্যাচে হয়েছে আরো বেশ কয়েকটি রেকর্ড।
ম্যাচে আফগানদের জার্সি গায়ে মাত্র ২০ বলে ফিফটির মাইলফলকে পৌঁছে যান ওমরজাই। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে আফগানিস্তানের হয়ে দ্রুততম হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড এটি। তার আগে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে ২১ বলে মোহাম্মদ নবী, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ২২ বলে হজরতউল্লাহ জাজাই ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ২২ বলে ফিফটি হাঁকিয়েছিলেন নাজিবউল্লাহ জাদরান। ত্রয়ী তারকার রেকর্ড পেছনে ফেলে তালিকার চূড়ায় উঠে গেছেন ওমরজাই।
ম্যাচে নির্ধারিত ২০ ওভার খেলে ৯ উইকেট হারিয়ে ৯৪ রানের বেশি তুলতে পারেনি হংকং। দলটি হারও মেনেছে সমান ৯৪ রানে। রানের হিসাবে যা তৃতীয় সর্বোচ্চ হার। টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটের এশিয়া কাপে সর্বোচ্চ ১৫৫ রানে হারের রেকর্ডও রয়েছে এই হংকংয়ের দখলে। ২০২২ আসরে শারজাহতে পাকিস্তানের কাছে ১৫৫ রানে ধরাশায়ী হয়েছিল দলটি। একই আসরে ভারত ১০১ রানে জিতেছিল আফগানদের বিপক্ষে। এছাড়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে ওমান ৭১ ও আফগানদের কাছে হংকং ৬৬ রানে হার মেনেছিল।
এখানেই শেষ নয়, ম্যাচে ক্যাচ মিসের অস্বস্তির রেকর্ড গড়েছে আফগানিস্তান-হংকং। দুদল সব মিলিয়ে ৮টি ক্যাচ লুফে নেওয়ার সুযোগ হাতছাড়া করেছে। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে যৌথভাবে সর্বাধিক ক্যাচ হাতছাড়া করার রেকর্ড এটি। সমান ৮টি ক্যাচ মিস হয়েছে ২০২৪ সালে অস্ট্রেলিয়া-স্কটল্যান্ড ম্যাচে। ২০২৫ সালে সমানসংখ্যক ক্যাচ মিস করেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ-অস্ট্রেলিয়ার ফিল্ডাররা।
ম্যাচের শুরুতে ব্যাটিংয়ে নেমে আফগানিস্তান পেয়েছিল বিপর্যয়ের আভাস। তবে সেদিকুল্লাহ আতালের (৭৩*) হার না-মানা চমৎকার হাফ সেঞ্চুরিতে বিশাল স্কোর গড়ে আফগানরা। তার সঙ্গে ফিফটি হাঁকান আজমাতুল্লাহ ওমরজাই (৫৩)।
দুজনের ব্যাটিং দৃঢ়তায় ৬ উইকেটের বিনিময়ে ১৮৮ রানের হিমালয়সম সংগ্রহ দাঁড় করান রশিদ খানরা। জবাবে ব্যাট হাতে নেমে বিপর্যয়ের মুখে পড়ে হংকং। কোনো ব্যাটসম্যান সেভাবে জ্বলে উঠতে না পারায় ৯ উইকেটের বিনিময়ে ৯৪ রানেই গুটিয়ে যায় তাদের ব্যাটিং লড়াই।
জয় দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু করেছে আফগানিস্তান। মহাদেশীয় এ আসরের উদ্বোধনী ম্যাচে তারা বিধ্বস্ত করেছে হংকংকে। আবুধাবির জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আফগানরা জেতে ৯৪ রানের বড় ব্যবধানে। এতে টি-টোয়েন্টি সংস্করণের এশিয়া কাপে তৃতীয় সর্বোচ্চ রানের ব্যবধানে জয় ছিনিয়ে নেওয়ার রেকর্ড গড়েছে আফগানিস্তান। আর হংকং করেছে অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ড। তৃতীয় সর্বোচ্চ ব্যবধানে হারের রেকর্ডের মালিক এখন তারা। এ ম্যাচে হয়েছে আরো বেশ কয়েকটি রেকর্ড।
ম্যাচে আফগানদের জার্সি গায়ে মাত্র ২০ বলে ফিফটির মাইলফলকে পৌঁছে যান ওমরজাই। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে আফগানিস্তানের হয়ে দ্রুততম হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড এটি। তার আগে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে ২১ বলে মোহাম্মদ নবী, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ২২ বলে হজরতউল্লাহ জাজাই ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ২২ বলে ফিফটি হাঁকিয়েছিলেন নাজিবউল্লাহ জাদরান। ত্রয়ী তারকার রেকর্ড পেছনে ফেলে তালিকার চূড়ায় উঠে গেছেন ওমরজাই।
ম্যাচে নির্ধারিত ২০ ওভার খেলে ৯ উইকেট হারিয়ে ৯৪ রানের বেশি তুলতে পারেনি হংকং। দলটি হারও মেনেছে সমান ৯৪ রানে। রানের হিসাবে যা তৃতীয় সর্বোচ্চ হার। টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটের এশিয়া কাপে সর্বোচ্চ ১৫৫ রানে হারের রেকর্ডও রয়েছে এই হংকংয়ের দখলে। ২০২২ আসরে শারজাহতে পাকিস্তানের কাছে ১৫৫ রানে ধরাশায়ী হয়েছিল দলটি। একই আসরে ভারত ১০১ রানে জিতেছিল আফগানদের বিপক্ষে। এছাড়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে ওমান ৭১ ও আফগানদের কাছে হংকং ৬৬ রানে হার মেনেছিল।
এখানেই শেষ নয়, ম্যাচে ক্যাচ মিসের অস্বস্তির রেকর্ড গড়েছে আফগানিস্তান-হংকং। দুদল সব মিলিয়ে ৮টি ক্যাচ লুফে নেওয়ার সুযোগ হাতছাড়া করেছে। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে যৌথভাবে সর্বাধিক ক্যাচ হাতছাড়া করার রেকর্ড এটি। সমান ৮টি ক্যাচ মিস হয়েছে ২০২৪ সালে অস্ট্রেলিয়া-স্কটল্যান্ড ম্যাচে। ২০২৫ সালে সমানসংখ্যক ক্যাচ মিস করেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ-অস্ট্রেলিয়ার ফিল্ডাররা।
ম্যাচের শুরুতে ব্যাটিংয়ে নেমে আফগানিস্তান পেয়েছিল বিপর্যয়ের আভাস। তবে সেদিকুল্লাহ আতালের (৭৩*) হার না-মানা চমৎকার হাফ সেঞ্চুরিতে বিশাল স্কোর গড়ে আফগানরা। তার সঙ্গে ফিফটি হাঁকান আজমাতুল্লাহ ওমরজাই (৫৩)।
দুজনের ব্যাটিং দৃঢ়তায় ৬ উইকেটের বিনিময়ে ১৮৮ রানের হিমালয়সম সংগ্রহ দাঁড় করান রশিদ খানরা। জবাবে ব্যাট হাতে নেমে বিপর্যয়ের মুখে পড়ে হংকং। কোনো ব্যাটসম্যান সেভাবে জ্বলে উঠতে না পারায় ৯ উইকেটের বিনিময়ে ৯৪ রানেই গুটিয়ে যায় তাদের ব্যাটিং লড়াই।
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৮ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৮ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৮ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
১২ ঘণ্টা আগে