স্পোর্টস ডেস্ক
না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ক্রিকেটার বব সিম্পসন। শনিবার (১৬ আগস্ট) শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন অস্ট্রেলিয়ান সাবেক এই অধিনায়ক এবং কোচ। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর।
খেলোয়াড়ি জীবনে একজন ব্যাটিং অলরাউন্ডার ছিলেন সিম্পসন। ৬২ টেস্টের ১১১ ইনিংস ব্যাটিংয়ে নেমে করেছেন ৪ হাজার ৮৬৯ রান। ব্যাটিং গড় ৪৬.৮১। ২৭ ফিফটির পাশাপাশি হাঁকিয়েছেন ১০টি সেঞ্চুরি। মজার বিষয় হলো ১০ সেঞ্চুরির সবকটি করেছেন অধিনায়ক থাকাকালীন।
লেগস্পিনে ৮৪ ইনিংস হাত ঘুরিয়ে ৭১ উইকেট নিয়েছেন সিম্পসন। দুটি ওয়ানডেতে করেছেন ৩৬ রানের পাশাপাশি নিয়েছেন ২ উইকেট। স্লিপ ফিল্ডিংয়ে আলাদা খ্যাতি আছে তার। ফিল্ডার হিসেবে ১১০টি ক্যাচ নিয়েছেন সাবেক এই ক্রিকেটার।
প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটেও ব্যাট হাতে মুন্সিয়ানা দেখিয়েছেন সিম্পসন। ৬০ সেঞ্চুরি ও ১০০টি ফিফটিতে করেছেন ২১ হাজার ২৯ রান। পাশাপাশি ঝুলিতে পুরেছেন ৩৪৯ উইকেট।
অস্ট্রেলিয়াকে ৩৯ ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছেন সিম্পসন। এ সময় ৫৪.০৭ গড়ে ব্যাটিং করেছেন এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট দিয়ে ১৯৫৭ সালের ডিসেম্বরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রাখেন তিনি। জাতীয় দলের হয়ে শেষ টেস্টটি খেলতে নামেন ১৯৭৮ সালের ২৮ এপ্রিল- ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে।
১৯৮৬ সালে অস্ট্রেলিয়ার কোচ হন সিম্পসন। পরের বছর তাকে নির্বাচক প্যানেলেও নেয় ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। সে বছরই বিশ্বকাপ জেতে অজিরা। মূলত সিম্পসনের কল্যাণেই নতুন যুগে পদার্পন করে অস্ট্রেলিয়া। তার হাত ধরেই অস্ট্রেলিয়া পায় শেন ওয়ার্ন, মার্ক ওয়াহ, মার্ক টেলর, রিকি পন্টিং, গ্লেন ম্যাকগ্রা, ইয়ান হিলি, ম্যাথু হেইডেন, জাস্টিন ল্যাঙ্গারদের মতো তারকা ক্রিকেটারদের।
পরবর্তীতে নেদারল্যান্ডস ও ভারতীয় দলের সঙ্গেও কাজ করেছেন সিম্পসন। তার অধীনে ২০০৭ বিশ্বকাপ খেলে ডাচরা। এতোসব সাফল্যের কারণে তাকে অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট ইতিহাসের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের একজন মনে করা হয়।
না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ক্রিকেটার বব সিম্পসন। শনিবার (১৬ আগস্ট) শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন অস্ট্রেলিয়ান সাবেক এই অধিনায়ক এবং কোচ। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর।
খেলোয়াড়ি জীবনে একজন ব্যাটিং অলরাউন্ডার ছিলেন সিম্পসন। ৬২ টেস্টের ১১১ ইনিংস ব্যাটিংয়ে নেমে করেছেন ৪ হাজার ৮৬৯ রান। ব্যাটিং গড় ৪৬.৮১। ২৭ ফিফটির পাশাপাশি হাঁকিয়েছেন ১০টি সেঞ্চুরি। মজার বিষয় হলো ১০ সেঞ্চুরির সবকটি করেছেন অধিনায়ক থাকাকালীন।
লেগস্পিনে ৮৪ ইনিংস হাত ঘুরিয়ে ৭১ উইকেট নিয়েছেন সিম্পসন। দুটি ওয়ানডেতে করেছেন ৩৬ রানের পাশাপাশি নিয়েছেন ২ উইকেট। স্লিপ ফিল্ডিংয়ে আলাদা খ্যাতি আছে তার। ফিল্ডার হিসেবে ১১০টি ক্যাচ নিয়েছেন সাবেক এই ক্রিকেটার।
প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটেও ব্যাট হাতে মুন্সিয়ানা দেখিয়েছেন সিম্পসন। ৬০ সেঞ্চুরি ও ১০০টি ফিফটিতে করেছেন ২১ হাজার ২৯ রান। পাশাপাশি ঝুলিতে পুরেছেন ৩৪৯ উইকেট।
অস্ট্রেলিয়াকে ৩৯ ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছেন সিম্পসন। এ সময় ৫৪.০৭ গড়ে ব্যাটিং করেছেন এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট দিয়ে ১৯৫৭ সালের ডিসেম্বরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রাখেন তিনি। জাতীয় দলের হয়ে শেষ টেস্টটি খেলতে নামেন ১৯৭৮ সালের ২৮ এপ্রিল- ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে।
১৯৮৬ সালে অস্ট্রেলিয়ার কোচ হন সিম্পসন। পরের বছর তাকে নির্বাচক প্যানেলেও নেয় ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। সে বছরই বিশ্বকাপ জেতে অজিরা। মূলত সিম্পসনের কল্যাণেই নতুন যুগে পদার্পন করে অস্ট্রেলিয়া। তার হাত ধরেই অস্ট্রেলিয়া পায় শেন ওয়ার্ন, মার্ক ওয়াহ, মার্ক টেলর, রিকি পন্টিং, গ্লেন ম্যাকগ্রা, ইয়ান হিলি, ম্যাথু হেইডেন, জাস্টিন ল্যাঙ্গারদের মতো তারকা ক্রিকেটারদের।
পরবর্তীতে নেদারল্যান্ডস ও ভারতীয় দলের সঙ্গেও কাজ করেছেন সিম্পসন। তার অধীনে ২০০৭ বিশ্বকাপ খেলে ডাচরা। এতোসব সাফল্যের কারণে তাকে অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট ইতিহাসের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের একজন মনে করা হয়।
৩৪তম জাতীয় সাঁতারে আজ তৃতীয় দিনে আরো তিনটি নতুন রেকর্ড হয়েছে। মিরপুর জাতীয় সুইমিং কমপ্লেক্সে ডাইভিং ও ওয়াটার পোলোতে এ রেকর্ডগুলো হয়েছে। সব মিলিয়ে এবারের আসরে মোট ১৫টি নতুন জাতীয় রেকর্ড হলো।
২৬ মিনিট আগেসেন্ট্রাল এশিয়া ভলিবল এসোসিয়েশনের (কাভা) টুর্নামেন্ট কাভা কাপে জয় দিয়ে যাত্রা শুরু করল বাংলাদেশ। মালদ্বীপকে স্রেফ উড়িয়ে দিয়েছে স্বাগতিকরা। বুধবার উদ্বোধনী দিনে সহজ জয় পেয়েছে তুর্কমেনিস্তানও।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ আফ্রিকা লিড নিতে পারবে কি না, সেটা নিয়েই দেখা দিয়েছিল অনিশ্চয়তা। কিন্তু দশম উইকেটে ক্যাগিসো রাবাদা পার্টনার সেনুরান মুথুসামির সঙ্গে দুরন্ত ব্যাটিং করে লিখে ফেলেছেন নতুন ইতিহাস। রাওয়ালপিন্ডি টেস্টের তৃতীয় দিনে আজ বুধবার পাকিস্তানের বোলারদের হতাশ করে রেকর্ড গড়েছেন তারকা এ পেসার।
১ ঘণ্টা আগেপ্রথম ইনিংসের মতো আফগানিস্তান দ্বিতীয় ইনিংসও বড় করতে পারল না। রিচার্ড এনগারাভা ও ব্লেসিং মুজারাবানির দুর্দান্ত বোলিংয়ে অতিথি দলটি গুটিয়ে গেল অল্প রানে। তাতে ব্যাট-বলের দাপুটে পারফরম্যান্সে তিনদিনেই হারারে টেস্ট জিতে নিল জিম্বাবুয়ে।
২ ঘণ্টা আগে