
স্পোর্টস ডেস্ক

আর্জেন্টিনা তো বটেই বিশ্বের বেশিরভাগ ফুটবল খেলোয়াড়ের শরীরেই ট্যাটু আছে। বিশ্বসেরা লিওনেল মেসির শরীরেও অসংখ্য ট্যাটু। আর্জেন্টিনার সকল খেলোয়াড়ের শরীরেও ট্যাটু, কেবল একজন বাদে। তিনি জুলিয়ান আলভারেজ, সময়ের সেরা তারকা। শরীরে ট্যাটু না করানোর পেছনে আলভারেজের বড় অনুপ্রেরণা তার বাবা।
ফরাসি দৈনিক লে’কিপকে দেওয়া দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে নিজের ফুটবলযাত্রার শুরু থেকে এখন পর্যন্ত পথচলার গল্প বলেছেন আলভারেজ। শুরু করেন রিয়াল মাদ্রিদে ট্রায়াল দেওয়া নিয়ে, ‘১১ বছর বয়সে আমি বাবার সঙ্গে স্পেনে গিয়েছিলাম। প্রায় ২০ দিন ছিলাম সেখানে। রিয়াল মাদ্রিদের সঙ্গে অনুশীলন করেছি, পেরালাদায় একটা টুর্নামেন্টও খেলেছি, জিতেছিও। কিন্তু থাকতে হলে পুরো পরিবারকে স্পেনে চলে আসতে হতো। অভিজ্ঞতাটা দারুণ ছিল, তবে তখন সেই সিদ্ধান্ত নেওয়াটা আমার জন্য খুব তাড়াতাড়ি হয়ে যেত।’
ক্লাবগুলোতে নাম্বার নাইন মানেই দীর্ঘদেহী কেউ। এক্ষেত্রেও আলভারেজ মোকাবেলা করেছেন প্রতিকূলতা। স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে বললেন, ‘রিভার প্লেটে প্রথম ট্রায়ালের কথা মনে আছে। তারা আমার জন্মসাল আর পজিশন জানতে চাইল। আমি বললাম, ২০০০, নাম্বার ৯। তারা হেসে বলল, নাম্বার ৯? ওই যে দেখো, আমাদের দলের নাম্বার ৯! দেখি, বিশাল এক লোক। কিন্তু আমি মোটেও চিন্তিত ছিলাম না। জানতাম আমার শক্তি কোথায়। আমি নাম্বার ৯ খেলতে পারি, একটু পেছনে, ডানদিকে, বাঁদিকে—যেখানেই হোক মানিয়ে নিতে পারি। আমার জন্য উচ্চতা কোনো সমস্যা ছিল না।’
ট্যাটু না করার ব্যাপারে আলভারেজ বলেন, ‘আর্জেন্টিনা দলের ক্যাম্পে কেউ একজন বলছিল, আমিই নাকি একমাত্র খেলোয়াড় যার শরীরে কোনো ট্যাটু নেই। তবে আমি অন্যদের চেয়ে আলাদা হওয়ার জন্য এটা করেছি, এমন নয়। ছোটবেলায় বাবা বলতেন, ট্যাটু নয়, সিগারেট নয়, মদ নয়। বড় হয়ে সবাই নিজের মতো সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু আমার ট্যাটুর প্রয়োজন মনে হয়নি।’

আর্জেন্টিনা তো বটেই বিশ্বের বেশিরভাগ ফুটবল খেলোয়াড়ের শরীরেই ট্যাটু আছে। বিশ্বসেরা লিওনেল মেসির শরীরেও অসংখ্য ট্যাটু। আর্জেন্টিনার সকল খেলোয়াড়ের শরীরেও ট্যাটু, কেবল একজন বাদে। তিনি জুলিয়ান আলভারেজ, সময়ের সেরা তারকা। শরীরে ট্যাটু না করানোর পেছনে আলভারেজের বড় অনুপ্রেরণা তার বাবা।
ফরাসি দৈনিক লে’কিপকে দেওয়া দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে নিজের ফুটবলযাত্রার শুরু থেকে এখন পর্যন্ত পথচলার গল্প বলেছেন আলভারেজ। শুরু করেন রিয়াল মাদ্রিদে ট্রায়াল দেওয়া নিয়ে, ‘১১ বছর বয়সে আমি বাবার সঙ্গে স্পেনে গিয়েছিলাম। প্রায় ২০ দিন ছিলাম সেখানে। রিয়াল মাদ্রিদের সঙ্গে অনুশীলন করেছি, পেরালাদায় একটা টুর্নামেন্টও খেলেছি, জিতেছিও। কিন্তু থাকতে হলে পুরো পরিবারকে স্পেনে চলে আসতে হতো। অভিজ্ঞতাটা দারুণ ছিল, তবে তখন সেই সিদ্ধান্ত নেওয়াটা আমার জন্য খুব তাড়াতাড়ি হয়ে যেত।’
ক্লাবগুলোতে নাম্বার নাইন মানেই দীর্ঘদেহী কেউ। এক্ষেত্রেও আলভারেজ মোকাবেলা করেছেন প্রতিকূলতা। স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে বললেন, ‘রিভার প্লেটে প্রথম ট্রায়ালের কথা মনে আছে। তারা আমার জন্মসাল আর পজিশন জানতে চাইল। আমি বললাম, ২০০০, নাম্বার ৯। তারা হেসে বলল, নাম্বার ৯? ওই যে দেখো, আমাদের দলের নাম্বার ৯! দেখি, বিশাল এক লোক। কিন্তু আমি মোটেও চিন্তিত ছিলাম না। জানতাম আমার শক্তি কোথায়। আমি নাম্বার ৯ খেলতে পারি, একটু পেছনে, ডানদিকে, বাঁদিকে—যেখানেই হোক মানিয়ে নিতে পারি। আমার জন্য উচ্চতা কোনো সমস্যা ছিল না।’
ট্যাটু না করার ব্যাপারে আলভারেজ বলেন, ‘আর্জেন্টিনা দলের ক্যাম্পে কেউ একজন বলছিল, আমিই নাকি একমাত্র খেলোয়াড় যার শরীরে কোনো ট্যাটু নেই। তবে আমি অন্যদের চেয়ে আলাদা হওয়ার জন্য এটা করেছি, এমন নয়। ছোটবেলায় বাবা বলতেন, ট্যাটু নয়, সিগারেট নয়, মদ নয়। বড় হয়ে সবাই নিজের মতো সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু আমার ট্যাটুর প্রয়োজন মনে হয়নি।’

লা লিগার চলতি মৌসুমের শুরু থেকেই ইনজুরির সঙ্গে লড়াই করছিলেন রবার্ট লেভানডোভস্কি। ফেরার আগে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন ভালো কিছুর। সেল্টা ভিগোর বিপক্ষেই চেনা রূপে ফিরলেন বার্সেলোনার পোলিশ স্ট্রাইকার। তার
৩ ঘণ্টা আগে
আগের ম্যাচে দুর্দান্ত খেলেছে লিভারপুল। ম্যাক অ্যালিস্টারের একমাত্র গোলে চ্যাম্পিয়নস লিগে হারিয়ে দিয়েছে স্প্যানিশ জায়ান্ট রিয়াল মাদ্রিদকে। কিন্তু ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচ খেলতে মাঠে নামতেই খেই হারিয়ে ফেললো দ্য রেড শিবির। আর নিজেদের মাঠে দুর্দান্ত খেললো ম্যানচেস্টার সিটি।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের ফুটবলে সামনে দুটি ম্যাচ। প্রতিপক্ষ নেপাল ও ভারত। নতুন এই মিশনকে সামনে রেখে আজ দুপুরে ঢাকায় পা রাখছেন লেস্টার সিটির ফুটবলার হামজা চৌধুরী। আর শমিত সোম দেশে আসবেন আগামীকাল মঙ্গলবার রাতে।
৮ ঘণ্টা আগে