মুশফিকের সতীর্থ ও অন্যদের মতো ক্যারিবিয়ান ফিল সিমন্সও প্রশংসা করেছেন এই ডানহাতি ব্যাটারের। তিনি বলেন, ‘প্রথমত তার পেশাদারিত্ব স্বীকার করতে হবে। পাশাপাশি তার লম্বা সময় খেলা এবং বাংলাদেশের হয়ে খেলার ইচ্ছাকে স্বীকার করতে হবে। কারণ বাংলাদেশ বছরে ১৫ টেস্ট খেলে না। ১০০ ম্যাচ খেলতে তাকে লম্বা সময় নিতে হয়েছে। আমাদের এটার প্রশংসা করতে হবে।’
বাংলাদেশকে এক বছর ধরে কোচিং করানো ফিল সিমন্স খেলোয়াড়ি জীবনে শত টেস্ট খেলা ক্রিকেটারদের সঙ্গে ড্রেসিংরুম ভাগাভাগি করেছেন। এছাড়া ওয়েস্ট ইন্ডিজকে কোচিং করানোর সময় দেখেছেন শত টেস্ট খেলা ক্রিকেটার। তাদের মধ্যে মুশফিকের পার্থক্য কোথায় সেই ব্যাখ্যায় সিমন্স বলেন, ‘আমার মনে হয় তার রহস্য হলো পেশাদারিত্ব। সে জানে কীভাবে নিজেকে এগিয়ে নিতে হয়। কীভাবে উন্নতি করতে হয় এবং কীভাবে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সফল হতে হয়।’ মুশফিকে মুগ্ধ সিমন্সের আশা আরো অন্তত ৫০ টেস্ট খেলতে পারবেন জাতীয় দলের হয়ে।
মুশফিককে কিংবদন্তি উল্লেখ করে সিমন্স বলেন, ‘সে অবশ্যই খেলার কিংবদন্তি। আমার মনে হয় না, কেউ টেস্ট ক্রিকেটে এতগুলো ডাবল সেঞ্চুরি করেছে এবং লম্বা সময় ধরে পারফর্ম করেছে। সে অবশ্যই কিংবদন্তি এবং তার এই লম্বা সময় ধরে খেলাই তাকে এই ক্যাটাগরিতে ফেলেছে।’

