
স্পোর্টস ডেস্ক

২১০ রানে নেই ৭ উইকেট। শ্রীলঙ্কার তখনো জয়ের জন্য দরকার ৯০ রান। পাকিস্তানের জন্য জয় তখন সময়ের ব্যাপার। তবে সব এলোমেলো করে দিলেন ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। তার আউটের পর শেষ ওভারে আবার ভীতি ছড়ালেন মাহিশ থিকশানা। শেষমেশ অবশ্য ঘাম ঝরিয়ে ৬ রানের জয় পেল পাকিস্তান। তিন ম্যাচের সিরিজে তারা এগিয়ে গেল ১-০ ব্যবধানে।
রাওয়ালপিন্ডিতে মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩০০ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৯৩ রানে থামল শ্রীলঙ্কা। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৫৯ রানের ইনিংস খেলেছেন হাসারাঙ্গা। ৬১ রান খরচায় পাকিস্তানের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন হারিস রউফ।
লক্ষ্য তাড়ায় নেমে দ্রুত রান তুললেও নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে লঙ্কানরা। দুই ওপেনার ভালো শুরু পেলেও ক্রিজে স্থায়ী হতে পারেননি। কামিল মিশারা ৩৬ বলে ৩৮ আর পাথুম নিসাঙ্কা ৩৯ বলে ২৯ রান করে আউট হন। কুশল মেন্ডিস প্রথম বলেই বোল্ড হন। তিনজনকেই সাজঘরে ফেরান রউফ।
এরপর চতুর্থ উইকেটে ৫৭ রানের জুটি গড়েন সাদিরা সামাবিক্রমা ও চারিথ আসালাঙ্কা। সামাবিক্রমা ৪৮ বলে ৩৯ আর আসালাঙ্কা ৪৯ বলে ৩২ রান করে আউট হন। এরপর জানিথ লিয়ানাগে ২৪ বলে ২৮ রান করে ফেরেন। দলীয় ২১০ রানে কামিন্দু মেন্ডিস আউট হলে ম্যাচ থেকে একপ্রকার ছিটকে পড়ে শ্রীলঙ্কা।
এরপর দুশমন্থ চামিরা ও থিকশানাকে নিয়ে একাই আতঙ্ক ছড়ান হাসারাঙ্গা। ৯ বলে দলের জয়ের জন্য যখন ২১ রানের প্রয়োজন তখন নাসিম শাহর শিকার হন হাসারাঙ্কা। ৫২ বলে ৭ চারের মারে ৫৯ রানে থামে তার ইনিংস। শেষ ওভারে থিকশানা পাকিস্তানিদের মনে ভয় ধরালেও জয় এনে দিতে পারেননি।
হারিস রউফের ৪ উইকেট ছাড়াও পাকিস্তানের হয়ে এদিন ২টি করে উইকেট নেন নাসিম ও ফাহিম আশরাফ।
এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে সালমান আঘার সেঞ্চুরিতে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ২৯৯ রানের পুঁজি পেয়েছিল পাকিস্তান। সালমান ৮৭ বলে ৯ চারের মারে ১০৫ রানে অপরাজিত থাকেন। ৬৩ বলে ৬ চার ও ১ ছক্কায় ৬২ রান করে আউট হন তালাত। শেষদিকে ২৩ বলে ৫ চার ও ১ ছক্কায় ৩৬ রানে অপরাজিত ছিলেন মোহাম্মদ নাওয়াজ।
লঙ্কানদের হয়ে ৫৪ রান খরচায় সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন হাসারাঙ্গা।
সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে একই মাঠে ১৩ নভেম্বর মুখোমুখি হবে দুদল।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
পাকিস্তান: ৫০ ওভারে ২৯৯/৫ (সালমান ১০৫*, তালাত ৬২, নাওয়াজ ৩৬*, ফখর ৩২; হাসারাঙ্গা ৩/৫৪, আসিতা ১/৪২, তিকশানা ১/৬৪)।
শ্রীলঙ্কা: ৫০ ওভারে ২৯৩/৯ (হাসারাঙ্গা ৫৯, সামারাবিক্রমা ৩৯, মিশারা ৩৮, আসালাঙ্কা ৩২; রউফ ৪/৬১, আশরাফ ২/৪৯, নাসিম ২/৫৫)।
ফল: পাকিস্তান ৬ রানে জয়ী।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ: সালমান আলী আগা।
সিরিজ: ৩ ম্যাচের সিরিজে পাকিস্তান ১–০ তে এগিয়ে।

২১০ রানে নেই ৭ উইকেট। শ্রীলঙ্কার তখনো জয়ের জন্য দরকার ৯০ রান। পাকিস্তানের জন্য জয় তখন সময়ের ব্যাপার। তবে সব এলোমেলো করে দিলেন ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। তার আউটের পর শেষ ওভারে আবার ভীতি ছড়ালেন মাহিশ থিকশানা। শেষমেশ অবশ্য ঘাম ঝরিয়ে ৬ রানের জয় পেল পাকিস্তান। তিন ম্যাচের সিরিজে তারা এগিয়ে গেল ১-০ ব্যবধানে।
রাওয়ালপিন্ডিতে মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩০০ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৯৩ রানে থামল শ্রীলঙ্কা। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৫৯ রানের ইনিংস খেলেছেন হাসারাঙ্গা। ৬১ রান খরচায় পাকিস্তানের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন হারিস রউফ।
লক্ষ্য তাড়ায় নেমে দ্রুত রান তুললেও নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে লঙ্কানরা। দুই ওপেনার ভালো শুরু পেলেও ক্রিজে স্থায়ী হতে পারেননি। কামিল মিশারা ৩৬ বলে ৩৮ আর পাথুম নিসাঙ্কা ৩৯ বলে ২৯ রান করে আউট হন। কুশল মেন্ডিস প্রথম বলেই বোল্ড হন। তিনজনকেই সাজঘরে ফেরান রউফ।
এরপর চতুর্থ উইকেটে ৫৭ রানের জুটি গড়েন সাদিরা সামাবিক্রমা ও চারিথ আসালাঙ্কা। সামাবিক্রমা ৪৮ বলে ৩৯ আর আসালাঙ্কা ৪৯ বলে ৩২ রান করে আউট হন। এরপর জানিথ লিয়ানাগে ২৪ বলে ২৮ রান করে ফেরেন। দলীয় ২১০ রানে কামিন্দু মেন্ডিস আউট হলে ম্যাচ থেকে একপ্রকার ছিটকে পড়ে শ্রীলঙ্কা।
এরপর দুশমন্থ চামিরা ও থিকশানাকে নিয়ে একাই আতঙ্ক ছড়ান হাসারাঙ্গা। ৯ বলে দলের জয়ের জন্য যখন ২১ রানের প্রয়োজন তখন নাসিম শাহর শিকার হন হাসারাঙ্কা। ৫২ বলে ৭ চারের মারে ৫৯ রানে থামে তার ইনিংস। শেষ ওভারে থিকশানা পাকিস্তানিদের মনে ভয় ধরালেও জয় এনে দিতে পারেননি।
হারিস রউফের ৪ উইকেট ছাড়াও পাকিস্তানের হয়ে এদিন ২টি করে উইকেট নেন নাসিম ও ফাহিম আশরাফ।
এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে সালমান আঘার সেঞ্চুরিতে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ২৯৯ রানের পুঁজি পেয়েছিল পাকিস্তান। সালমান ৮৭ বলে ৯ চারের মারে ১০৫ রানে অপরাজিত থাকেন। ৬৩ বলে ৬ চার ও ১ ছক্কায় ৬২ রান করে আউট হন তালাত। শেষদিকে ২৩ বলে ৫ চার ও ১ ছক্কায় ৩৬ রানে অপরাজিত ছিলেন মোহাম্মদ নাওয়াজ।
লঙ্কানদের হয়ে ৫৪ রান খরচায় সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন হাসারাঙ্গা।
সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে একই মাঠে ১৩ নভেম্বর মুখোমুখি হবে দুদল।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
পাকিস্তান: ৫০ ওভারে ২৯৯/৫ (সালমান ১০৫*, তালাত ৬২, নাওয়াজ ৩৬*, ফখর ৩২; হাসারাঙ্গা ৩/৫৪, আসিতা ১/৪২, তিকশানা ১/৬৪)।
শ্রীলঙ্কা: ৫০ ওভারে ২৯৩/৯ (হাসারাঙ্গা ৫৯, সামারাবিক্রমা ৩৯, মিশারা ৩৮, আসালাঙ্কা ৩২; রউফ ৪/৬১, আশরাফ ২/৪৯, নাসিম ২/৫৫)।
ফল: পাকিস্তান ৬ রানে জয়ী।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ: সালমান আলী আগা।
সিরিজ: ৩ ম্যাচের সিরিজে পাকিস্তান ১–০ তে এগিয়ে।

প্রথম সেশনের শুরুতেই থামে আয়ারল্যান্ডের ইনিংস। ফলের দিনের শুরুতেই ব্যাটিংয়ে নামে বাংলাদেশ। ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা দারুণ পেয়েছে বাংলাদেশ। ওপেনিংয়ে পেয়েছে শতরানের জুটি। দুই ওপেনার সাদমান ইসলাম ও মাহমুদুল হাসান জয় মিলে যোগ করেছেন ১০৯ রান। তাতে বিনা উইকেটে বাংলাদেশের সংগ্রহ বিনা উইকেটে ১০৯ রান।
২ ঘণ্টা আগে
দ্বিতীয় দিনের সকালে অলআউট হওয়ার অপেক্ষায় ছিল আয়ারল্যান্ড। ৮ উইকেটে ২৭০ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিন শুরু করা আইরিশরা অলআউট হয়েছে ২৮৬ রানে। আইরিশদের শেষ দুইটি উইকেট নেন হাসান মাহমুদ ও তাইজুল ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগে
ক্যারিয়ারটা এখনো শেষ হয়ে যায়নি। চিরসবুজ তারুণ্য ধারণ করে খেলে যাচ্ছেন দুর্দান্ত। কথাটা লিওনেল মেসি ও ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো-দুজনের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। আরো একটি বিশ্বকাপ খেলার সম্ভাবনার সামনে দাঁড়িয়ে এ দুই সুপারস্টার। বয়সটা যে এখনো তাদের কাছে শুধুই একটা সংখ্যা।
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকার লিগ বয়কটের ঘোষণা আগেই দিয়ে রেখেছিল ৪৩ ক্লাব। সেই সিদ্ধান্তের পর বিসিবি জানিয়ে দেয়- লিগে অংশ না নিলে ক্লাবগুলোকে অবনমিত করা হবে। তবে ক্লাবগুলোর সঙ্গে বসে এই সিদ্ধান্ত না নেওয়ায় বিসিবিকে লিগ্যাল নোটিস পাঠিয়েছে ক্লাবগুলো। ইন্দিরা রোড ক্রীড়াচক্রের কাউন্সিলর রফিকুল ইসলাম বাবু ক্লাবগুলোর হয়ে এই নোটি
৫ ঘণ্টা আগে