১০০ ম্যাচে পারফরম্যান্সের বিচারে
স্পোর্টস ডেস্ক
দ্যুতি ছড়িয়ে যাচ্ছেন লামিনে ইয়ামাল। বার্সেলোনার হয়ে সব ধরনের এলিট টুর্নামেন্টে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের ছন্দটা ধরে রাখছেন এ ওয়ান্ডারকিড। এ কারণে বার্সেলোনার সাবেক গ্রেট লিওনেল মেসির সঙ্গে ইয়ামালের পারফরম্যান্সের তুলনা হচ্ছে এখন। প্রশংসা কুড়িয়ে যাচ্ছেন এ স্প্যানিশ তরুণ তুর্কি। চাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালের প্রথম লেগে ইন্টার মিলানের বিপক্ষে নান্দনিক ফুটবলের ঝলক দেখিয়ে ক্রীড়া অনুরাগীদের মুগ্ধ করেছেন ইয়ামাল। বার্সেলোনার ৩-৩ গোলের এ ড্রয়ের ম্যাচে চমৎকার এক গোল উপহার দেন বিস্ময়বালক ইয়ামাল। পুরো ম্যাচে ঝলক দেখিয়ে প্রতিপক্ষ ইন্টারের রক্ষণভাগে ত্রাস সৃষ্টি করেন।
ওই ম্যাচে দুর্বার খেলে সারা দুনিয়ার ফুটবলপ্রেমীদের সঙ্গে ইয়ামাল প্রশংসা কুড়িয়েছেন ইন্টার কোচ সিমোনে ইনজাগির কাছ থেকেও। তাই তো তার স্তুতি গেয়ে এ ইতালিয়ান ফুটবল গুরু বলেন, ‘ইয়ামালের মতো ফেনোমেনন প্রতি ৫০ বছরে একবার জন্মায়। আমি অনেক দিন ধরে এমন কিছু দেখিনি। সে আমাদের জন্য বড় সমস্যা তৈরি করেছিল। তাকে রুখতে দুজন ফুটবলার মাঠে নিয়োজিত ছিল। কিন্তু তা যথেষ্ট ছিল না, তখন আমরা তৃতীয় খেলোয়াড়কে দলে নিয়ে আসি।’
ইনজাগি এখন ইয়ামালকে নিয়ে যেমন বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। ২০০৪ সালে আর্জেন্টাইন ফুটবল জাদুকর লিওনেল মেসির পারফরম্যান্স দেখে অবাক বনে গিয়েছিলেন আরেক ইতালিয়ান কোচ। ২০০৫ জোয়ান গ্যাম্পার ট্রফির খেলা দেখে তৎকালীন জুভেন্টাস কোচ ফ্যাবিও ক্যাপেলো সুপারস্টার মেসিকে ধারে দলে নিতে চেয়ে ফ্রাঙ্ক রাইকার্ডের কাছে প্রস্তাবও দিয়েছিলেন। মেসির জয়গান গেয়ে তখন ক্যাপেলো বলেছিলেন, ‘অনেক দিন হয়ে গেল ওর বয়সের এত ভালো মানের খেলোয়াড় দেখিনি। আমি ওকে ভালোবাসি। আমি আর্জেন্টিনার যুব দলে তার খেলা আগে থেকেই দেখেছি। আমার মনে হয়, সে একজন দুর্দান্ত খেলোয়াড়, কিন্তু এই স্টেডিয়ামে, এই জার্সিতে, এত মানুষের সামনে তাকে দেখা অন্যরকম ব্যাপার।’
দুই কোচ যেভাবে ইয়ামাল ও মেসিকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন। জহুরির চোখ চিনতে পেরেছে রত্ন। ইয়ামাল দুর্দান্ত খেলে যাচ্ছেন এখন। আর সুপারস্টার মেসি তো নিজেকে প্রমাণ করতে নিজেকে উজাড় করে দিয়েছেন। ঠিক তেমনি দুজনের মাঠের পারফরম্যান্সেও খুব বেশি পার্থক্য নেই। রয়েছে দারুণ মিল। বিশেষ করে তাদের প্রথম ১০০ ম্যাচের পারফরম্যান্স বিচারে। নিজের শততম ম্যাচ খেলে ইয়ামাল পেয়ে গেছেন ২২ গোল। তবে মেসি পেয়েছিলেন ৪১ গোল। স্প্যানিশ তারকার ৩৩ অ্যাসিস্টের বিপরীতে মেসির অ্যাসিস্ট ১৫টি। মেসি সরাসরি জড়িত ছিলেন দলের ৫৬টি গোলে। কিন্তু ইয়ামাল এক্ষেত্রে মাত্র এক গোলে পিছিয়ে।
প্রথম শততম ম্যাচে জয়ের পরিসংখ্যান অবশ্য ইয়ামালের পক্ষেই কথা বলছে। ইয়ামাল ৭৭ ম্যাচ জিতলেও মেসি এখানে দশ ধাপ পিছিয়ে। মানে আর্জেন্টাইন এ মেগাস্টার জেতেন ৬৭ ম্যাচ। মেসি শুরুর একাদশে ছিলেন ৭৭ ম্যাচে। আর ইয়ামাল সেরা একাদশে জায়গা করে নিয়েছেন ৭৬ ম্যাচে।
প্রথম একশ ম্যাচে শিরোপা জয়ে মেসি ও ইয়ামাল দুজনে সমানে সমান। দুজনেই জেতেন সমান তিনটি করে ট্রফি। বার্সেলোনার সাবেক গ্রেট লিও স্প্যানিশ লিগ জেতেন ২০০৪-০৫ ও ২০০৫-০৬ মৌসুমে। সরেঙ্গ জেতেন ২০০৫-০৬ মৌসুমের চ্যাম্পিয়নস লিগ ট্রফিও। ইয়ামালও জিতেছেন তিনটি ট্রফি। ২০২২-২৩ স্প্যানিশ লিগ, ২০২৫ কোপা দেল রে আর ২০২৫ স্প্যানিশ সুপার কাপ। এবার চ্যাম্পিয়নস লিগ ও লা লিগা ট্রফি জয়ের সম্ভাবনাও রয়েছে তার সামনে।
দ্যুতি ছড়িয়ে যাচ্ছেন লামিনে ইয়ামাল। বার্সেলোনার হয়ে সব ধরনের এলিট টুর্নামেন্টে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের ছন্দটা ধরে রাখছেন এ ওয়ান্ডারকিড। এ কারণে বার্সেলোনার সাবেক গ্রেট লিওনেল মেসির সঙ্গে ইয়ামালের পারফরম্যান্সের তুলনা হচ্ছে এখন। প্রশংসা কুড়িয়ে যাচ্ছেন এ স্প্যানিশ তরুণ তুর্কি। চাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালের প্রথম লেগে ইন্টার মিলানের বিপক্ষে নান্দনিক ফুটবলের ঝলক দেখিয়ে ক্রীড়া অনুরাগীদের মুগ্ধ করেছেন ইয়ামাল। বার্সেলোনার ৩-৩ গোলের এ ড্রয়ের ম্যাচে চমৎকার এক গোল উপহার দেন বিস্ময়বালক ইয়ামাল। পুরো ম্যাচে ঝলক দেখিয়ে প্রতিপক্ষ ইন্টারের রক্ষণভাগে ত্রাস সৃষ্টি করেন।
ওই ম্যাচে দুর্বার খেলে সারা দুনিয়ার ফুটবলপ্রেমীদের সঙ্গে ইয়ামাল প্রশংসা কুড়িয়েছেন ইন্টার কোচ সিমোনে ইনজাগির কাছ থেকেও। তাই তো তার স্তুতি গেয়ে এ ইতালিয়ান ফুটবল গুরু বলেন, ‘ইয়ামালের মতো ফেনোমেনন প্রতি ৫০ বছরে একবার জন্মায়। আমি অনেক দিন ধরে এমন কিছু দেখিনি। সে আমাদের জন্য বড় সমস্যা তৈরি করেছিল। তাকে রুখতে দুজন ফুটবলার মাঠে নিয়োজিত ছিল। কিন্তু তা যথেষ্ট ছিল না, তখন আমরা তৃতীয় খেলোয়াড়কে দলে নিয়ে আসি।’
ইনজাগি এখন ইয়ামালকে নিয়ে যেমন বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। ২০০৪ সালে আর্জেন্টাইন ফুটবল জাদুকর লিওনেল মেসির পারফরম্যান্স দেখে অবাক বনে গিয়েছিলেন আরেক ইতালিয়ান কোচ। ২০০৫ জোয়ান গ্যাম্পার ট্রফির খেলা দেখে তৎকালীন জুভেন্টাস কোচ ফ্যাবিও ক্যাপেলো সুপারস্টার মেসিকে ধারে দলে নিতে চেয়ে ফ্রাঙ্ক রাইকার্ডের কাছে প্রস্তাবও দিয়েছিলেন। মেসির জয়গান গেয়ে তখন ক্যাপেলো বলেছিলেন, ‘অনেক দিন হয়ে গেল ওর বয়সের এত ভালো মানের খেলোয়াড় দেখিনি। আমি ওকে ভালোবাসি। আমি আর্জেন্টিনার যুব দলে তার খেলা আগে থেকেই দেখেছি। আমার মনে হয়, সে একজন দুর্দান্ত খেলোয়াড়, কিন্তু এই স্টেডিয়ামে, এই জার্সিতে, এত মানুষের সামনে তাকে দেখা অন্যরকম ব্যাপার।’
দুই কোচ যেভাবে ইয়ামাল ও মেসিকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন। জহুরির চোখ চিনতে পেরেছে রত্ন। ইয়ামাল দুর্দান্ত খেলে যাচ্ছেন এখন। আর সুপারস্টার মেসি তো নিজেকে প্রমাণ করতে নিজেকে উজাড় করে দিয়েছেন। ঠিক তেমনি দুজনের মাঠের পারফরম্যান্সেও খুব বেশি পার্থক্য নেই। রয়েছে দারুণ মিল। বিশেষ করে তাদের প্রথম ১০০ ম্যাচের পারফরম্যান্স বিচারে। নিজের শততম ম্যাচ খেলে ইয়ামাল পেয়ে গেছেন ২২ গোল। তবে মেসি পেয়েছিলেন ৪১ গোল। স্প্যানিশ তারকার ৩৩ অ্যাসিস্টের বিপরীতে মেসির অ্যাসিস্ট ১৫টি। মেসি সরাসরি জড়িত ছিলেন দলের ৫৬টি গোলে। কিন্তু ইয়ামাল এক্ষেত্রে মাত্র এক গোলে পিছিয়ে।
প্রথম শততম ম্যাচে জয়ের পরিসংখ্যান অবশ্য ইয়ামালের পক্ষেই কথা বলছে। ইয়ামাল ৭৭ ম্যাচ জিতলেও মেসি এখানে দশ ধাপ পিছিয়ে। মানে আর্জেন্টাইন এ মেগাস্টার জেতেন ৬৭ ম্যাচ। মেসি শুরুর একাদশে ছিলেন ৭৭ ম্যাচে। আর ইয়ামাল সেরা একাদশে জায়গা করে নিয়েছেন ৭৬ ম্যাচে।
প্রথম একশ ম্যাচে শিরোপা জয়ে মেসি ও ইয়ামাল দুজনে সমানে সমান। দুজনেই জেতেন সমান তিনটি করে ট্রফি। বার্সেলোনার সাবেক গ্রেট লিও স্প্যানিশ লিগ জেতেন ২০০৪-০৫ ও ২০০৫-০৬ মৌসুমে। সরেঙ্গ জেতেন ২০০৫-০৬ মৌসুমের চ্যাম্পিয়নস লিগ ট্রফিও। ইয়ামালও জিতেছেন তিনটি ট্রফি। ২০২২-২৩ স্প্যানিশ লিগ, ২০২৫ কোপা দেল রে আর ২০২৫ স্প্যানিশ সুপার কাপ। এবার চ্যাম্পিয়নস লিগ ও লা লিগা ট্রফি জয়ের সম্ভাবনাও রয়েছে তার সামনে।
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৭ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৮ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৮ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
১১ ঘণ্টা আগে