শব্দদূষণের প্রভাব শুধু কানে সীমাবদ্ধ থাকে না। এটা মানুষের মন, আবেগ, ঘুম, মনোযোগ, কর্মক্ষমতা এবং সামাজিক আচরণে সরাসরি প্রভাব ফেলে। নিচে এর কিছু উল্লেখযোগ্য প্রভাব তুলে ধরা হলো-
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শিক্ষার্থীদের যন্ত্রণার আরেক নাম শব্দদূষণ। ক্যাম্পাসে মাইকের উচ্চ আওয়াজ, যানবাহনের হর্ন, অ্যাম্বুলেন্সের বিকট সাইরেনে প্রতিনিয়ত ঝালাপালা হয় তাদের কান।
দেশের মানুষের জন্য একটি বাসযোগ্য নির্মল পরিবেশ উপহার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন পরিবেশ, মরে যাওয়া বন, জলবায়ু ও পানিসম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি দেশের আটটি বিভাগে আটটি নদী ফিরিয়ে আনার কাজ শুরু করেছেন।
শব্দদূষণ আমাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। এটি নিয়ন্ত্রণে সবার সহযোগিতা দরকার। গাড়িচালকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ভাবুন হর্ন নষ্ট, বাজাবেন না। গাড়ির গতি কমালে দূর্ঘটনার ঝুঁকিও কমবে। শুধু জেল-জরিমানা করলেই হবে না, মানুষের মধ্যে সচেতনতা ও দায়িত্বশীল আচরণ আনতে হবে।