ডাকসু, জাকসু, চাকসু ও রাকসুর নির্বাচন হয়ে গেল, যেখানে শিবির-সমর্থিত প্যানেল ভূমিধস বিজয় পেয়েছে। শিবিরের বিজয়ের পেছনে বহু অনুঘটক বিভিন্নভাবে ভূমিকা পালন করেছে, তা আমরা বোঝার চেষ্টা করব এবং ছাত্ররাজনীতির রূপরেখা কেমন হবে, সেটিও খানিক বিশ্লেষণের প্রয়াস থাকবে আজকের আলোচনায়।
জাকসু নির্বাচন
জাকসুতে ২৫ পদের মধ্যে ২০ পদে ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত প্রার্থীরা বিজয়ী হলেও কোনো পদেই নির্বাচিত হতে পারেননি ছাত্রদল নেতারা। এমনকি হাড্ডাহাড্ডি লড়াই তো দূরের কথা, তারা প্রতিযোগিতাই করতে পারেনি। সংগঠনটির প্রার্থীদের প্রাপ্ত ভোট বিজয়ীদের তুলনায় হতাশাজনক ছিল। ছাত্রদলের এমন ভরাডুবির কারণ নিয়ে
‘জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার বেদনাবিধুর কাহিনী ও জাকসু নির্বাচন’ এ শিরোনামে একটি লেখা তার ফেসবুকে পোস্ট করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির ও ডাকসুর সাবেক জিএস অধ্যাপক গোলাম আযমের ছেলে সালমান আল আযমী।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। এতে নারীদের জন্য সংরক্ষিত ছয়টি পদেই বিজয়ী হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবির–সমর্থিত ‘সমন্বিত শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেলের প্রার্থীরা।