আল-আমিনের চাচা সাংবাদিক এখলাস মিয়া জানান, জুয়ার নেশায় ভেঙে পড়লেও আল-আমিন কর্মঠ ও পরিশ্রমী ছিলেন। পরিবার ও স্থানীয়দের কাছে প্রতিশ্রুতি রাখতে সোমবার দুপুরে ৬ লিটার দুধ দিয়ে গোসল করে জুয়া খেলা ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দেন তিনি।
শুক্রবার তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। এর আগে বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে সাদুল্লাপুর ইউনিয়নের শ্রীকোল বাজারের আরএফএলের শোরুম থেকে এই জুয়াড়ুদের আটক করা হয়।
ভারতের পার্লামেন্ট অনলাইন জুয়া এবং নগদ ভিত্তিক গেমিং নিষিদ্ধ করে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিল পাস করেছে। নতুন আইন অনুযায়ী, অনলাইন প্ল্যাটফর্মে অর্থের বিনিময়ে গেম খেলা, তা প্রচার বা অর্থায়ন করা হলে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে, যার সর্বোচ্চ শাস্তি পাঁচ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড।