অভিযোগ ইউক্রেনের
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
টানা তিন বছরেরও বেশি সময় রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধে প্রাণহানি ঘটেছে হাজার হাজার মানুষের। হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে সামরিক ও বেসামরিক সকল অবকাঠামো। এমন পরিস্থিতিতে, ইউক্রেন চীনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার অস্ত্রশিল্পে সহায়তার অভিযোগ তুলেছে। চীন অবশ্য এই অভিযোগ বরাবরই অস্বীকার করে আসছে। এশীয় পরাশক্তি হিসেবে পরিচিত এই দেশটি দাবি করেছে যে, ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে তারা নিরপেক্ষ অবস্থানে রয়েছে। গত সোমবার সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
সংবাদমাধ্যমটি জানায়, ইউক্রেন অভিযোগ করেছে যে, চীন সরাসরি রাশিয়ার সামরিক শিল্পে সহায়তা দিচ্ছে—এমন তথ্য তাদের কাছে রয়েছে। কিয়েভের বৈদেশিক গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান ওলেহ ইভাশচেঙ্কো এই তথ্য প্রকাশ করেছেন।
ইভাশচেঙ্কো গত সোমবার ইউক্রেনের রাষ্ট্রীয় বার্তাসংস্থা ইউক্রইনফর্মে প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘আমাদের কাছে নিশ্চিত প্রমাণ রয়েছে যে, চীন রাশিয়ার অন্তত ২০টি সামরিক কারখানায় গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রপাতি ও কাঁচামাল সরবরাহ করছে।’
চীন এই অভিযোগ অস্বীকার করে দাবি করেছে যে, তারা ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে নিরপেক্ষ অবস্থানে রয়েছে এবং কোনো পক্ষকেই সামরিক সহায়তা দিচ্ছে না। তবে ইউক্রেনের দাবি, চীন আসলে রাশিয়াকে যুদ্ধে সহযোগিতা করছে।
ইউক্রেনের দাবি অনুযায়ী, ২০২৫ সালের শুরু পর্যন্ত রাশিয়ার ব্যবহৃত ড্রোনে যে ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে, তার ৮০ শতাংশ চীন থেকে এসেছে। এছাড়া, চীন থেকে বিভিন্ন ছায়া প্রতিষ্ঠানের (শেল কোম্পানি) মাধ্যমে সরঞ্জাম আনছে রাশিয়া, যেগুলোর নাম বদলে ফেলা হয় এবং পণ্য চিহ্ন লুকিয়ে রাখা হয়।
গত মাসে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে বলেন, চীন রাশিয়াকে বারুদ ও ড্রোন তৈরির উপাদান দিচ্ছে এবং এমনকি চীনা নাগরিকরা রাশিয়ার ড্রোন উৎপাদনে সহায়তাও করছে। তার এই অভিযোগের পর চীন সেটিকে ‘ভিত্তিহীন’ বলে প্রত্যাখ্যান করে। এরপর ইউক্রেন তিনটি চীনা প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।
মূলত, রাশিয়ার সঙ্গে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর চীন আন্তর্জাতিকভাবে নিরপেক্ষতার ভাবমূর্তি তুলে ধরলেও, বেইজিং ও মস্কোর মধ্যে বাণিজ্যিক ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। বিশেষ করে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও চীন রাশিয়ার জন্য অন্যতম প্রধান সরঞ্জাম সরবরাহকারী হয়ে উঠেছে।
টানা তিন বছরেরও বেশি সময় রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধে প্রাণহানি ঘটেছে হাজার হাজার মানুষের। হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে সামরিক ও বেসামরিক সকল অবকাঠামো। এমন পরিস্থিতিতে, ইউক্রেন চীনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার অস্ত্রশিল্পে সহায়তার অভিযোগ তুলেছে। চীন অবশ্য এই অভিযোগ বরাবরই অস্বীকার করে আসছে। এশীয় পরাশক্তি হিসেবে পরিচিত এই দেশটি দাবি করেছে যে, ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে তারা নিরপেক্ষ অবস্থানে রয়েছে। গত সোমবার সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
সংবাদমাধ্যমটি জানায়, ইউক্রেন অভিযোগ করেছে যে, চীন সরাসরি রাশিয়ার সামরিক শিল্পে সহায়তা দিচ্ছে—এমন তথ্য তাদের কাছে রয়েছে। কিয়েভের বৈদেশিক গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান ওলেহ ইভাশচেঙ্কো এই তথ্য প্রকাশ করেছেন।
ইভাশচেঙ্কো গত সোমবার ইউক্রেনের রাষ্ট্রীয় বার্তাসংস্থা ইউক্রইনফর্মে প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘আমাদের কাছে নিশ্চিত প্রমাণ রয়েছে যে, চীন রাশিয়ার অন্তত ২০টি সামরিক কারখানায় গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রপাতি ও কাঁচামাল সরবরাহ করছে।’
চীন এই অভিযোগ অস্বীকার করে দাবি করেছে যে, তারা ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে নিরপেক্ষ অবস্থানে রয়েছে এবং কোনো পক্ষকেই সামরিক সহায়তা দিচ্ছে না। তবে ইউক্রেনের দাবি, চীন আসলে রাশিয়াকে যুদ্ধে সহযোগিতা করছে।
ইউক্রেনের দাবি অনুযায়ী, ২০২৫ সালের শুরু পর্যন্ত রাশিয়ার ব্যবহৃত ড্রোনে যে ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে, তার ৮০ শতাংশ চীন থেকে এসেছে। এছাড়া, চীন থেকে বিভিন্ন ছায়া প্রতিষ্ঠানের (শেল কোম্পানি) মাধ্যমে সরঞ্জাম আনছে রাশিয়া, যেগুলোর নাম বদলে ফেলা হয় এবং পণ্য চিহ্ন লুকিয়ে রাখা হয়।
গত মাসে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে বলেন, চীন রাশিয়াকে বারুদ ও ড্রোন তৈরির উপাদান দিচ্ছে এবং এমনকি চীনা নাগরিকরা রাশিয়ার ড্রোন উৎপাদনে সহায়তাও করছে। তার এই অভিযোগের পর চীন সেটিকে ‘ভিত্তিহীন’ বলে প্রত্যাখ্যান করে। এরপর ইউক্রেন তিনটি চীনা প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।
মূলত, রাশিয়ার সঙ্গে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর চীন আন্তর্জাতিকভাবে নিরপেক্ষতার ভাবমূর্তি তুলে ধরলেও, বেইজিং ও মস্কোর মধ্যে বাণিজ্যিক ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। বিশেষ করে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও চীন রাশিয়ার জন্য অন্যতম প্রধান সরঞ্জাম সরবরাহকারী হয়ে উঠেছে।
ভারতের উত্তর প্রদেশের একটি শিল্পনগরী এলাকা কানপুর। গত ৪ সেপ্টেম্বর কানপুরের মুসলিম অধ্যুষিত এলাকা সৈয়দ নগরে ঈদে মিলাদুন্নবি উদ্যাপন উপলক্ষে সন্ধ্যায় একটি সাইনবোর্ড টাঙানো হয়।
৩৮ মিনিট আগেসম্প্রতি বায়ু দূষণ কমানোর জন্য রাজধানীতে পেট্রোলচালিত মোটরবাইকের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে ভিয়েতনাম প্রশাসন। যা ২০২৬ সালের মাঝামাঝি থেকে কার্যকর হওয়ার কথা। তবে, পরিকল্পিত এই নিষেধাজ্ঞার ফলে ৪.৬ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারাবে বলে আশঙ্কা করছে জাপান সরকার এবং দেশের কিছু শীর্ষস্থানীয় নির্মাতা।
১ ঘণ্টা আগেগাজায় সাফল্য অর্জনের জন্য যে অনুকূল পরিস্থিতি পেয়েছিল ট্রাম্পের প্রধান কূটনৈতিক মধ্যস্থতাকারী স্টিভ উইটকফ ও তার দল, সেটা ইউক্রেন যুদ্ধের ক্ষেত্রে তৈরি করা কঠিন হতে পারে, কারণ এই যুদ্ধ প্রায় চার বছর ধরে চলছে।
১ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের সেনাবাহিনী জানিয়েছে যে, তারা মঙ্গলবার গভীর রাতে ব্রায়ানস্ক সীমান্ত অঞ্চলে একটি রাশিয়ান রাসায়নিক কারখানায় যুক্তরাজ্যের সরবরাহকৃত স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে আক্রমণ করেছে।
২ ঘণ্টা আগে