আমার দেশ অনলাইন
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা। তিনি একজন সুন্নি জিহাদী। দীর্ঘ দিন যুদ্ধ করে বাশার আল আসাদকে বিদায় করেছেন। শারা আল-কায়েদার সঙ্গে জড়িত একটি ইসলামী মিলিশিয়ার নেতা এবং সিরিয়াকে কঠোর শরিয়া আইনে পরিচালিত করার পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি আসলে কোন পথে হাঁটছেন? মূলত তিনি বিশ্বকে রেখেছেন এক ধোঁয়াশায়।
শনিবার ইসরাইলি গণমাধ্যম জেরুজালেম পোস্টে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি আল-শারাকে ‘একজন তরুণ, আকর্ষণীয় লোক’ বলে আখ্যা দিয়েছেন এবং বলেছেন যে শারা’র ‘সবকিছু একত্রে ধরে রাখার বাস্তব সম্ভাবনা রয়েছে’। একই সঙ্গে তিনি সিরিয়ার ওপর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এতে মনে হচ্ছে, ভারসাম্যটা শারার পক্ষে হেলে পড়ছে।
এই ধারণাকে আরো শক্তিশালী করেছে ২৮ মে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন, যেখানে বলা হয়েছে—সিরিয়া ও ইসরাইল বর্তমানে নিরাপত্তা ইস্যুতে সরাসরি আলোচনায় বসেছে, যা ভবিষ্যতে স্বাভাবিকীকরণ সংক্রান্ত আলোচনায় পরিণত হতে পারে।
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী সরকার সম্প্রতি নতুন জাতীয় প্রতীক হিসেবে ‘সোনালি ঈগল’ উন্মোচন করেছে। এই প্রতীক শুধু একটি চিত্র নয়, বরং এটি বাশার আল-আসাদ সরকারের স্বৈরশাসন থেকে বেরিয়ে এসে একটি নতুন, গণতান্ত্রিক এবং স্বাধীন সিরিয়ার গভীর আকাঙ্ক্ষা ও মূল্যবোধকে তুলে ধরছে।
জাতীয় এই প্রতীক উন্মোচন অনুষ্ঠানে দেওয়া ভাষণে প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা বলেন, আজ আমরা যে পরিচয় চালু করছি, তা আমাদের ঐক্য, আবিভাজ্য এবং নতুন ইতিহাসের প্রতিচ্ছবি। সোনালি ঈগল আমাদের শক্তি, দৃঢ়তা, গতি ও উদ্ভাবনের প্রতীক।
এদিকে জেরুজালেম পোস্টের প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, আপাতত শারা রহস্যঘেরা চরিত্রের অধিকারী এক ব্যক্তি। তিনি ছিলেন জিহাদী। হয়েছেন প্রেসিডেন্ট। করছেন বিভিন্ন পরিবর্তন। তার এই পরিবর্তন এতটাই তাড়াতাড়ি ঘটেছে যে অনেকেই তার আসল অভিপ্রায় নিয়ে সন্দিহান।
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা। তিনি একজন সুন্নি জিহাদী। দীর্ঘ দিন যুদ্ধ করে বাশার আল আসাদকে বিদায় করেছেন। শারা আল-কায়েদার সঙ্গে জড়িত একটি ইসলামী মিলিশিয়ার নেতা এবং সিরিয়াকে কঠোর শরিয়া আইনে পরিচালিত করার পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি আসলে কোন পথে হাঁটছেন? মূলত তিনি বিশ্বকে রেখেছেন এক ধোঁয়াশায়।
শনিবার ইসরাইলি গণমাধ্যম জেরুজালেম পোস্টে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি আল-শারাকে ‘একজন তরুণ, আকর্ষণীয় লোক’ বলে আখ্যা দিয়েছেন এবং বলেছেন যে শারা’র ‘সবকিছু একত্রে ধরে রাখার বাস্তব সম্ভাবনা রয়েছে’। একই সঙ্গে তিনি সিরিয়ার ওপর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এতে মনে হচ্ছে, ভারসাম্যটা শারার পক্ষে হেলে পড়ছে।
এই ধারণাকে আরো শক্তিশালী করেছে ২৮ মে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন, যেখানে বলা হয়েছে—সিরিয়া ও ইসরাইল বর্তমানে নিরাপত্তা ইস্যুতে সরাসরি আলোচনায় বসেছে, যা ভবিষ্যতে স্বাভাবিকীকরণ সংক্রান্ত আলোচনায় পরিণত হতে পারে।
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী সরকার সম্প্রতি নতুন জাতীয় প্রতীক হিসেবে ‘সোনালি ঈগল’ উন্মোচন করেছে। এই প্রতীক শুধু একটি চিত্র নয়, বরং এটি বাশার আল-আসাদ সরকারের স্বৈরশাসন থেকে বেরিয়ে এসে একটি নতুন, গণতান্ত্রিক এবং স্বাধীন সিরিয়ার গভীর আকাঙ্ক্ষা ও মূল্যবোধকে তুলে ধরছে।
জাতীয় এই প্রতীক উন্মোচন অনুষ্ঠানে দেওয়া ভাষণে প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা বলেন, আজ আমরা যে পরিচয় চালু করছি, তা আমাদের ঐক্য, আবিভাজ্য এবং নতুন ইতিহাসের প্রতিচ্ছবি। সোনালি ঈগল আমাদের শক্তি, দৃঢ়তা, গতি ও উদ্ভাবনের প্রতীক।
এদিকে জেরুজালেম পোস্টের প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, আপাতত শারা রহস্যঘেরা চরিত্রের অধিকারী এক ব্যক্তি। তিনি ছিলেন জিহাদী। হয়েছেন প্রেসিডেন্ট। করছেন বিভিন্ন পরিবর্তন। তার এই পরিবর্তন এতটাই তাড়াতাড়ি ঘটেছে যে অনেকেই তার আসল অভিপ্রায় নিয়ে সন্দিহান।
পত্রিকাটির একটি প্রতিবেদনের জেরে ১০ বিলিয়ন ডলারের ক্ষতিপূরণ দাবি করে মানহানির মামলা দায়ের করেছেন ট্রাম্প। যেখানে দাবি করা হয়েছে, ট্রাম্প ২০০৩ সালে জেফ্রি এপস্টিনের ৫০তম জন্মদিন উপলক্ষে একটি বিতর্কিত চিঠি পাঠিয়েছিলেন।
১১ মিনিট আগেদক্ষিণ ইরানে একটি দূরপাল্লার যাত্রীবাহী বাস উল্টে গিয়ে কমপক্ষে ২১ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৩০ জনের বেশি। শনিবার দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের সূত্র দিয়ে আরব নিউজ এই তথ্য প্রকাশ করেছে।
২৫ মিনিট আগেএ সময় তিনি ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার কথা উল্লেখ করে বলেন, আপনারা সম্প্রতি এটি দেখেছেন, ইরানে আমরা কী করেছি, আমরা তাদের পারমাণবিক ক্ষমতা সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে দিয়েছি।
৭ ঘণ্টা আগেতুরস্কে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত টম ব্যারাক সিরিয়ার বিশেষ দূত হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি এক্সে দেয়া এক পোস্টে বলেছেন, আমরা দ্রুজ, বেদুইন ও সুন্নিদের অস্ত্র ত্যাগ করার এবং অন্য সংখ্যালঘুদের নিয়ে একটি নতুন ও ঐক্যবদ্ধ সিরিয়া গড়ার আহ্বান জানিয়েছি।
৯ ঘণ্টা আগে