আন্তর্জাতিক ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’টি কংগ্রেসে পাস হয়েছে। কংগ্রেসের রিপাবলিকান নিয়ন্ত্রিত নিম্নকক্ষ বা প্রতিনিধি পরিষদে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) অল্প ব্যবধানে কর হ্রাস ও সরকারি ব্যয়ের বিশাল এই প্যাকেজ পাস হয়।
প্রতিনিধি পরিষদে ২১৮-২১৪ ভোটের ব্যবধানে বিলটি পাস হওয়ার পর এতে সই করেন স্পিকার মাইক জনসন। আলোচিত এই বিলটি কংগ্রেসে পাস হওয়াকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের জন্য বড় জয় হিসেবে দেখা হচ্ছে।
কংগ্রেসের বাজেট দপ্তরের অনুমান, এই বিলের কারণে পরবর্তী ১০ বছরে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল বাজেট ঘাটতি আরো তিন লাখ ৩০ হাজার কোটি ডলার বাড়বে এবং কোটি কোটি মানুষ স্বাস্থ্যসেবার আওতার বাইরে চলে যাবে।
আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিলে’ কী আছে
এই বিলের মাধ্যমে ট্যাক্স কাটস অ্যান্ড জবস অ্যাক্ট স্থায়ী হচ্ছে। বড় করছাড় হবে, যার সুবিধা উচ্চ আয়ের মানুষরাই বেশি পাবেন।
বিলটির আওতায় অভিবাসী বহিষ্কারে বিপুল বরাদ্দের ক্ষেত্রে ট্রাম্পের নেওয়া পরিকল্পনা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে ‘ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট’ (আইস) সংস্থাকে ৪৫ বিলিয়ন (৪ হাজার ৫০০ কোটি) ডলার দেওয়া হচ্ছে বন্দিশিবির পরিচালনার জন্য।
নতুন বিলের ব্যয় কমাতে কমছে মেডিকেইড ও খাদ্যসহায়তা। রিপাবলিকানরা যুক্তরাষ্ট্রের দুটি প্রধান সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির বাজেটে ছাঁটাই করেছেন। এ দুটি কর্মসূচি হলো ‘মেডিকেইড’ (দরিদ্র ও প্রতিবন্ধিতার শিকার ব্যক্তিদের স্বাস্থ্যসেবা) ও ‘সাপ্লিমেন্টাল নিউট্রিশন অ্যাসিস্ট্যান্স প্রোগ্রাম’ বা স্ন্যাপ (খাদ্যসহায়তা কর্মসূচি)।
এছাড়া বিলের আওতায় বাতিল হচ্ছে সবুজ জ্বালানির কর–সুবিধা। জো বাইডেন প্রেসিডেন্ট থাকার সময় পরিবেশবান্ধব যানবাহন ও প্রযুক্তি ব্যবহারে উৎসাহ দিতে যে কর–সুবিধা চালু হয়েছিল, ট্রাম্পের নতুন বিলে তার অনেকটাই তুলে নেওয়া হচ্ছে। বৈদ্যুতিক গাড়ির করছাড় এ বছরই শেষ হবে। বাড়িঘরের উন্নয়নে পরিবেশবান্ধব বা বিদ্যুৎ-সাশ্রয়ী যন্ত্রপাতি কিনতে যে ভর্তুকি পাওয়া যেত, তা–ও বাদ দেওয়া হচ্ছে।
স্টেট অ্যান্ড লোকাল ট্যাক্স বা ‘সাল্ট’–এ করছাড় কতটা দেওয়া হবে, তা বিলের অন্যতম বিতর্কিত বিষয়। অনেক মার্কিনকে ফেডারেল ট্যাক্সের পাশাপাশি নিজ নিজ অঙ্গরাজ্য ও স্থানীয় ট্যাক্সও দিতে হয়।
সরকারি ঋণের সীমা বা ‘ডেট লিমিট’ পাঁচ ট্রিলিয়ন (পাঁচ লাখ কোটি) ডলার বাড়ানো হচ্ছে। অর্থমন্ত্রী স্কট বেসেন্ট জানিয়েছেন, সরকার আগস্টের মধ্যেই বর্তমান ঋণসীমা ছাড়িয়ে যাবে এবং সময়মতো পদক্ষেপ না নিলে যুক্তরাষ্ট্র ঋণ খেলাপিতে পড়বে, যা বড় ধরনের আর্থিক সংকট ডেকে আনতে পারে।
এছাড়াও এই বিলে ধনিক শ্রেণিকে তুলনামূলক বেশি সুবিধা দিচ্ছে। নিম্ন আয়ের শ্রেণির করদাতাদের গড় আয় ২ দশমিক ৫ শতাংশ কমবে। এটি হবে মূলত স্ন্যাপ ও মেডিকেইড কর্মসূচিতে সুবিধা কমার কারণে। অন্যদিকে উচ্চ আয়ের মানুষের আয় ২ দশমিক ৪ শতাংশ বাড়বে।
‘বিগ বিউটিফুল বিল’ যে প্রভাব ফেলবে আমেরিকায়
জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনৈতিক বিশ্লেষক পিটার লোগ ডিডব্লিউ-কে বলেছেন, একটি বড় অংশের মানুষ এই বিলের বিরোধিতা করছেন কারণ, নতুন আইনে আমেরিকানদের চিকিৎসা এবং সামাজিক নিরাপত্তার ওপর সরকারের যে ব্যয় ছিল তা কমিয়ে দেওয়া হয়েছে।
অবৈধ অনুপ্রবেশ বন্ধের যে প্রকল্প ট্রাম্প গ্রহণ করেছেন, তাতে ব্যয় করা হবে ১৭৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। মেক্সিকোয় সীমান্ত প্রাচীর তৈরিতেও এই অর্থ খরচ হবে বলে জানানো হয়েছে। সীমান্তে পুলিশের সংখ্যা বাড়ানো হবে বলেও জানিয়েছেন ট্রাম্প। সামরিক খাতে ব্যয় করা হবে ১৫৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর মধ্যে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হবে মিসাইল এবং যুদ্ধ জাহাজ তৈরিতে। পরমাণু অস্ত্র তৈরিতেও বেশ কিছু অর্থ ব্যয় করা হবে বলে জানা গেছে।
তবে পরিবেশবিদরা সবচেয়ে বেশি চিন্তিত জীবাশ্ম জ্বালানি নিয়ে। প্রচারে ট্রাম্প একটি কথা বার বার বলেছেন, 'ড্রিল বেবি ড্রিল'। অর্থাৎ, নতুন করে খনিজ তেল উত্তোলন শুরু করতে হবে। এই বিলে সেই খাতে ব্যয় ধার্য করা হয়েছে। তোলা হবে প্রাকৃতিক গ্যাসও। এর আগে বিকল্প শক্তির জন্য সরকার যে অর্থ ব্যয় করেছিল, তা বদলে দেওয়ার নীতি নিয়েছেন ট্রাম্প। ইলেকট্রিক গাড়িতে ছাড় বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে।
বিলের বিরোধিতা
ট্রাম্পের এক সময়ের বন্ধু ইলন মাস্ক থেকে রিপাবলিকান দলের একাধিক সদস্য এই বিলের বিরোধিতা করছেন। তাদের অভিযোগ, ট্রাম্প মার্কিন অর্থনীতিকে খাদের কিনারে নিয়ে গিয়ে দাঁড় করাচ্ছেন। এর ফলে যে কোনো সময় বিপর্যয় ঘটতে পারে। পাশাপাশি যেভাবে জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়গুলিকে উড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে, তা নিয়েও বহু বিশেষজ্ঞ আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। ট্রাম্পের অভিবাসন নীতি নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে দেশের ভিতর।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’টি কংগ্রেসে পাস হয়েছে। কংগ্রেসের রিপাবলিকান নিয়ন্ত্রিত নিম্নকক্ষ বা প্রতিনিধি পরিষদে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) অল্প ব্যবধানে কর হ্রাস ও সরকারি ব্যয়ের বিশাল এই প্যাকেজ পাস হয়।
প্রতিনিধি পরিষদে ২১৮-২১৪ ভোটের ব্যবধানে বিলটি পাস হওয়ার পর এতে সই করেন স্পিকার মাইক জনসন। আলোচিত এই বিলটি কংগ্রেসে পাস হওয়াকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের জন্য বড় জয় হিসেবে দেখা হচ্ছে।
কংগ্রেসের বাজেট দপ্তরের অনুমান, এই বিলের কারণে পরবর্তী ১০ বছরে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল বাজেট ঘাটতি আরো তিন লাখ ৩০ হাজার কোটি ডলার বাড়বে এবং কোটি কোটি মানুষ স্বাস্থ্যসেবার আওতার বাইরে চলে যাবে।
আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিলে’ কী আছে
এই বিলের মাধ্যমে ট্যাক্স কাটস অ্যান্ড জবস অ্যাক্ট স্থায়ী হচ্ছে। বড় করছাড় হবে, যার সুবিধা উচ্চ আয়ের মানুষরাই বেশি পাবেন।
বিলটির আওতায় অভিবাসী বহিষ্কারে বিপুল বরাদ্দের ক্ষেত্রে ট্রাম্পের নেওয়া পরিকল্পনা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে ‘ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট’ (আইস) সংস্থাকে ৪৫ বিলিয়ন (৪ হাজার ৫০০ কোটি) ডলার দেওয়া হচ্ছে বন্দিশিবির পরিচালনার জন্য।
নতুন বিলের ব্যয় কমাতে কমছে মেডিকেইড ও খাদ্যসহায়তা। রিপাবলিকানরা যুক্তরাষ্ট্রের দুটি প্রধান সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির বাজেটে ছাঁটাই করেছেন। এ দুটি কর্মসূচি হলো ‘মেডিকেইড’ (দরিদ্র ও প্রতিবন্ধিতার শিকার ব্যক্তিদের স্বাস্থ্যসেবা) ও ‘সাপ্লিমেন্টাল নিউট্রিশন অ্যাসিস্ট্যান্স প্রোগ্রাম’ বা স্ন্যাপ (খাদ্যসহায়তা কর্মসূচি)।
এছাড়া বিলের আওতায় বাতিল হচ্ছে সবুজ জ্বালানির কর–সুবিধা। জো বাইডেন প্রেসিডেন্ট থাকার সময় পরিবেশবান্ধব যানবাহন ও প্রযুক্তি ব্যবহারে উৎসাহ দিতে যে কর–সুবিধা চালু হয়েছিল, ট্রাম্পের নতুন বিলে তার অনেকটাই তুলে নেওয়া হচ্ছে। বৈদ্যুতিক গাড়ির করছাড় এ বছরই শেষ হবে। বাড়িঘরের উন্নয়নে পরিবেশবান্ধব বা বিদ্যুৎ-সাশ্রয়ী যন্ত্রপাতি কিনতে যে ভর্তুকি পাওয়া যেত, তা–ও বাদ দেওয়া হচ্ছে।
স্টেট অ্যান্ড লোকাল ট্যাক্স বা ‘সাল্ট’–এ করছাড় কতটা দেওয়া হবে, তা বিলের অন্যতম বিতর্কিত বিষয়। অনেক মার্কিনকে ফেডারেল ট্যাক্সের পাশাপাশি নিজ নিজ অঙ্গরাজ্য ও স্থানীয় ট্যাক্সও দিতে হয়।
সরকারি ঋণের সীমা বা ‘ডেট লিমিট’ পাঁচ ট্রিলিয়ন (পাঁচ লাখ কোটি) ডলার বাড়ানো হচ্ছে। অর্থমন্ত্রী স্কট বেসেন্ট জানিয়েছেন, সরকার আগস্টের মধ্যেই বর্তমান ঋণসীমা ছাড়িয়ে যাবে এবং সময়মতো পদক্ষেপ না নিলে যুক্তরাষ্ট্র ঋণ খেলাপিতে পড়বে, যা বড় ধরনের আর্থিক সংকট ডেকে আনতে পারে।
এছাড়াও এই বিলে ধনিক শ্রেণিকে তুলনামূলক বেশি সুবিধা দিচ্ছে। নিম্ন আয়ের শ্রেণির করদাতাদের গড় আয় ২ দশমিক ৫ শতাংশ কমবে। এটি হবে মূলত স্ন্যাপ ও মেডিকেইড কর্মসূচিতে সুবিধা কমার কারণে। অন্যদিকে উচ্চ আয়ের মানুষের আয় ২ দশমিক ৪ শতাংশ বাড়বে।
‘বিগ বিউটিফুল বিল’ যে প্রভাব ফেলবে আমেরিকায়
জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনৈতিক বিশ্লেষক পিটার লোগ ডিডব্লিউ-কে বলেছেন, একটি বড় অংশের মানুষ এই বিলের বিরোধিতা করছেন কারণ, নতুন আইনে আমেরিকানদের চিকিৎসা এবং সামাজিক নিরাপত্তার ওপর সরকারের যে ব্যয় ছিল তা কমিয়ে দেওয়া হয়েছে।
অবৈধ অনুপ্রবেশ বন্ধের যে প্রকল্প ট্রাম্প গ্রহণ করেছেন, তাতে ব্যয় করা হবে ১৭৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। মেক্সিকোয় সীমান্ত প্রাচীর তৈরিতেও এই অর্থ খরচ হবে বলে জানানো হয়েছে। সীমান্তে পুলিশের সংখ্যা বাড়ানো হবে বলেও জানিয়েছেন ট্রাম্প। সামরিক খাতে ব্যয় করা হবে ১৫৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর মধ্যে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হবে মিসাইল এবং যুদ্ধ জাহাজ তৈরিতে। পরমাণু অস্ত্র তৈরিতেও বেশ কিছু অর্থ ব্যয় করা হবে বলে জানা গেছে।
তবে পরিবেশবিদরা সবচেয়ে বেশি চিন্তিত জীবাশ্ম জ্বালানি নিয়ে। প্রচারে ট্রাম্প একটি কথা বার বার বলেছেন, 'ড্রিল বেবি ড্রিল'। অর্থাৎ, নতুন করে খনিজ তেল উত্তোলন শুরু করতে হবে। এই বিলে সেই খাতে ব্যয় ধার্য করা হয়েছে। তোলা হবে প্রাকৃতিক গ্যাসও। এর আগে বিকল্প শক্তির জন্য সরকার যে অর্থ ব্যয় করেছিল, তা বদলে দেওয়ার নীতি নিয়েছেন ট্রাম্প। ইলেকট্রিক গাড়িতে ছাড় বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে।
বিলের বিরোধিতা
ট্রাম্পের এক সময়ের বন্ধু ইলন মাস্ক থেকে রিপাবলিকান দলের একাধিক সদস্য এই বিলের বিরোধিতা করছেন। তাদের অভিযোগ, ট্রাম্প মার্কিন অর্থনীতিকে খাদের কিনারে নিয়ে গিয়ে দাঁড় করাচ্ছেন। এর ফলে যে কোনো সময় বিপর্যয় ঘটতে পারে। পাশাপাশি যেভাবে জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়গুলিকে উড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে, তা নিয়েও বহু বিশেষজ্ঞ আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। ট্রাম্পের অভিবাসন নীতি নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে দেশের ভিতর।
মিডল ইস্ট আইকে একাধিক সূত্র জানিয়েছে, ইসরাইলের সঙ্গে সাম্প্রতিক ১২ দিনের সংঘর্ষে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে যাওয়ার পর দ্রুত তা পুনর্গঠনের অংশ হিসেবে ইরান চীনের আকাশ প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
২৫ মিনিট আগেতিনি এক এক্স পোস্টে ইমরান খানের চলমান কারাবাস নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, পাকিস্তানের জন্য দাঁড়ানো একজন মানুষকে মানসিকভাবে ভেঙে ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা এটি একটি ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে করছে।
১ ঘণ্টা আগেসাঁতারুদের জন্য সুখবর দিয়েছে প্যারিস নগর কর্তৃপক্ষ। ১০০ বছর পর প্রথমবারের মতো সেইন নদীতে সাঁতার কাটার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। রোববার গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে একথা জানানো হয়েছে। অনুমতি পাওয়ার পরপরই পর্যটক এবং প্যারিসের বাসিন্দারা সাঁতার কাটতে ভিড় জমান।
৩ ঘণ্টা আগেইন্দোনেশিয়ার ফ্লোরেস দ্বীপের মাউন্ট লেওতোবি লাকি লাকি আগ্নেয়গিরি থেকে আবারো অগ্ন্যুৎপাত হয়েছে। সোমবার আগ্নেয়গিরি থেকে বের হওয়া ছাই ১৮ কিলোমিটার উচ্চতা পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। আশপাশের গ্রামগুলোতে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের ফলে বের হওয়া ছাই জমা হয়েছে। বাতিল হয়েছে বহু ফ্লাইট।
৪ ঘণ্টা আগে