আন্তর্জাতিক ডেস্ক
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা গ্র্যান্ড আয়াতুল্লাহ সাইয়েদ আলী খামেনিকে দেশটির পরমাণু বিষয়ে চুক্তির জন্য আলোচনায় এক চিঠি দিয়েছেন। শুক্রবার সংবাদমাধ্যম ফক্স নেটওয়ার্ককে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, তিনি প্রত্যাশা করেন ইরান আলোচনায় আসবে। কেননা এটাই ইরানের জন্য উত্তম হবে।
ট্রাম্প বলেন, ‘ইরানকের বিষয়গুলো ব্যবস্থাপনার জন্য দুই উপায় রয়েছে: সামরিক বা চুক্তির মাধ্যমে। আমি চুক্তি করাকেই বেছে নিয়েছি। কেননা আমি ইরানকে আঘাত করতে চাই না। তারা ভালো মানুষ।’
সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, বুধবার তিনি ইরানি সর্বোচ্চ নেতার কাছে এই চিঠি দিয়েছেন।
তবে এরকম কোনো চিঠি ইরান এখনো পায়নি জানান দেশটির কর্মকর্তারা। শুক্রবার আমেরিকার নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘে ইরানের দূতাবাসের পক্ষ থেকে বলা হয়, ট্রাম্পের কাছ থেকে এখনো কোনো চিঠি আসেনি।
এদিকে শুক্রবার আমেরিকার প্রেসিডেন্টের দপ্তর হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেন, ‘ইরানের ওপর আমরা চূড়ান্ত আঘাত হানতে যাচ্ছি। এটি চমকপ্রদ এক সময় হতে যাচ্ছে। আমরা দেখবো কী হবে। কিন্তু আমরা শেষ পর্যন্ত সবকিছু অন্তর্ভূক্ত করবো। তাদের কখনোই পারমাণবিক অস্ত্রের অধিকারী হতে আমরা দেব না।’
তিনি বলেন, ‘ইরানের সঙ্গে আমাদের বর্তমান পরিস্থিতিতে কিছু হতে যাচ্ছে। আশা করি একটি শান্তি চুক্তি পাবো আমরা।’
ইরানের পক্ষ থেকে আমেরিকার চাপানো নিষেধাাজ্ঞার মধ্যে পরমাণু বিষয়ে কোনো প্রকার আলোচনার সম্ভাবনাকে প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএফপিকে এর আগে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি বলেন, ‘আমেরিকার সঙ্গে আমরা কখনোই সরাসরি আলোচনায় বসবো না যতদিন পর্যন্ত তারা তাদের সর্বোচ্চ চাপের নীতি ও হুমকি অব্যাহত রাখবে।’
গত বছরের আগস্টে অবশ্য এক বক্তব্যে আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি জানান, আমেরিকার সঙ্গে আলোচনার দরজা খোলা রয়েছে। ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের শপথের পর পরমাণু কার্যক্রম নিয়ে নতুন চুক্তির জন্য আলোচনা চালাতে এর মাধ্যমে অনুমতি দেন তিনি।
দীর্ঘদিন থেকেই ইরানে পরমাণু সমৃদ্ধকরণের কার্যক্রম চলছে। চিকিৎসাসহ বিবিধ শান্তিপূর্ণ উদ্দেশে এ কার্যক্রম চললেও আমেরিকাসহ পশ্চিমারা শঙ্কা করছে, এর মাধ্যমে ইরান পরমাণু অস্ত্র অধিকারের জন্য কাজ করছে।
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার শাসনামলে ইরানের পরমাণু চুক্তির বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। তবে প্রথম মেয়াদে ২০১৮ সালে আমেরিকাকে এ চুক্তি থেকে প্রত্যাহার করে নেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা গ্র্যান্ড আয়াতুল্লাহ সাইয়েদ আলী খামেনিকে দেশটির পরমাণু বিষয়ে চুক্তির জন্য আলোচনায় এক চিঠি দিয়েছেন। শুক্রবার সংবাদমাধ্যম ফক্স নেটওয়ার্ককে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, তিনি প্রত্যাশা করেন ইরান আলোচনায় আসবে। কেননা এটাই ইরানের জন্য উত্তম হবে।
ট্রাম্প বলেন, ‘ইরানকের বিষয়গুলো ব্যবস্থাপনার জন্য দুই উপায় রয়েছে: সামরিক বা চুক্তির মাধ্যমে। আমি চুক্তি করাকেই বেছে নিয়েছি। কেননা আমি ইরানকে আঘাত করতে চাই না। তারা ভালো মানুষ।’
সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, বুধবার তিনি ইরানি সর্বোচ্চ নেতার কাছে এই চিঠি দিয়েছেন।
তবে এরকম কোনো চিঠি ইরান এখনো পায়নি জানান দেশটির কর্মকর্তারা। শুক্রবার আমেরিকার নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘে ইরানের দূতাবাসের পক্ষ থেকে বলা হয়, ট্রাম্পের কাছ থেকে এখনো কোনো চিঠি আসেনি।
এদিকে শুক্রবার আমেরিকার প্রেসিডেন্টের দপ্তর হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেন, ‘ইরানের ওপর আমরা চূড়ান্ত আঘাত হানতে যাচ্ছি। এটি চমকপ্রদ এক সময় হতে যাচ্ছে। আমরা দেখবো কী হবে। কিন্তু আমরা শেষ পর্যন্ত সবকিছু অন্তর্ভূক্ত করবো। তাদের কখনোই পারমাণবিক অস্ত্রের অধিকারী হতে আমরা দেব না।’
তিনি বলেন, ‘ইরানের সঙ্গে আমাদের বর্তমান পরিস্থিতিতে কিছু হতে যাচ্ছে। আশা করি একটি শান্তি চুক্তি পাবো আমরা।’
ইরানের পক্ষ থেকে আমেরিকার চাপানো নিষেধাাজ্ঞার মধ্যে পরমাণু বিষয়ে কোনো প্রকার আলোচনার সম্ভাবনাকে প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএফপিকে এর আগে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি বলেন, ‘আমেরিকার সঙ্গে আমরা কখনোই সরাসরি আলোচনায় বসবো না যতদিন পর্যন্ত তারা তাদের সর্বোচ্চ চাপের নীতি ও হুমকি অব্যাহত রাখবে।’
গত বছরের আগস্টে অবশ্য এক বক্তব্যে আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি জানান, আমেরিকার সঙ্গে আলোচনার দরজা খোলা রয়েছে। ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের শপথের পর পরমাণু কার্যক্রম নিয়ে নতুন চুক্তির জন্য আলোচনা চালাতে এর মাধ্যমে অনুমতি দেন তিনি।
দীর্ঘদিন থেকেই ইরানে পরমাণু সমৃদ্ধকরণের কার্যক্রম চলছে। চিকিৎসাসহ বিবিধ শান্তিপূর্ণ উদ্দেশে এ কার্যক্রম চললেও আমেরিকাসহ পশ্চিমারা শঙ্কা করছে, এর মাধ্যমে ইরান পরমাণু অস্ত্র অধিকারের জন্য কাজ করছে।
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার শাসনামলে ইরানের পরমাণু চুক্তির বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। তবে প্রথম মেয়াদে ২০১৮ সালে আমেরিকাকে এ চুক্তি থেকে প্রত্যাহার করে নেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
আরব সাগরে অভিযান চালিয়ে প্রায় এক বিলিয়ন ডলারের মাদক জব্দ করেছে পাকিস্তানের নৌবাহিনী। বুধবার (২২ অক্টোবর) সৌদি নেতৃত্বাধীন যৌথ সামুদ্রিক জোট কম্বাইন্ড মেরিটাইম ফোর্সেস (সিএমএফ)-এর অংশ হিসেবে পাকিস্তানি নৌবাহিনী এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
৩২ মিনিট আগেখামেনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ পোস্টে জানান, বিভিন্ন প্রতিবেদনে দাবি করা হচ্ছে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়ে আমেরিকার নানা প্রান্তে লাখ লাখ মানুষ রাস্তায় নেমেছেন। যদি আপনি (ট্রাম্প) এতটাই সক্ষম হন, তবে বিক্ষোভকে দমন করুন।
১ ঘণ্টা আগেহোয়াইট হাউস দাবি করছে, এই প্রকল্পে সরকারি অর্থ ব্যবহার হবে না, বরং ভবিষ্যতের প্রশাসনগুলিও সুবিধা পাবে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, বলরুমটি ভবিষ্যতে রাজনৈতিক ফান্ডরেইজিংয়ের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠতে পারে—যা সরকারি প্রভাবের বিনিময়ে অর্থ আদায়ের নতুন রূপ।
১ ঘণ্টা আগেগুগলের ক্রোমকে চ্যালেঞ্জ জানাতে নিজস্ব ওয়েব ব্রাউজার উন্মোচন করেছে চ্যাটজিপিটি নির্মাতা ওপেনএআই। ওপেনএআই তাদের নতুন এই ব্রাউজারের নাম দিয়েছে ‘চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস’।
১ ঘণ্টা আগে