আন্তর্জাতিক ডেস্ক
সুদানের দক্ষিণ দারফুরে মে মাসের শেষ দিক থেকে শুরু হওয়া কলেরা প্রাদুর্ভাবে এখন পর্যন্ত অন্তত ১৫৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার দেশটির আধাসামরিক নিয়ন্ত্রিত রাজ্য সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক গণমাধ্যম আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
গত দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে সুদানে নিয়মিত সেনাবাহিনী এবং আধাসামরিক র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেস (আরএসএফ)এর মধ্যে চলা গৃহযুদ্ধের ফলে দারফুর অঞ্চলের বেশিরভাগ এলাকাই আরএসএফের নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে। এর ফলে জাতিসংঘের সংস্থাগুলি ভিতরে আটকে থাকা বাকি বেসামরিক নাগরিকদের জন্য ভয়াবহ পরিস্থিতির কথা জানিয়েছে।
দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, এখন পর্যন্ত মোট ২,৮৮০টি কলেরা আক্রান্তের ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে, যার মধ্যে ১৫৮টি মৃত্যু হয়েছে। শুধু শুক্রবারেই ৪২টি নতুন আক্রান্তের ঘটনা ঘটেছে, যার মধ্যে দুটি প্রাণঘাতী ছিল।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, দক্ষিণ দারফুর থেকে শুরু হওয়া এই প্রাদুর্ভাব ইতোমধ্যে দারফুর অঞ্চলের পাঁচটি রাজ্যেই ছড়িয়ে পড়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত সর্বাধিক আক্রান্ত এবং মৃত্যুর সংখ্যা দক্ষিণ দারফুরেই।
মেডিকেল দাতব্য সংস্থা ডক্টরস উইদাউট বর্ডার্স বলেছে, দারফুরে এই কলেরা প্রাদুর্ভাব সাম্প্রতিক বছরগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ, এবং এটি ইতোমধ্যে প্রতিবেশী দেশ দক্ষিণ সুদান এবং চাদে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি করেছে।
কলেরা হলো এক ধরনের তীব্র অন্ত্রসংক্রমণ, যা সাধারণত ব্যাকটেরিয়া দ্বারা দূষিত খাদ্য ও পানির মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এটি দ্রুত চিকিৎসা না করা হলে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই প্রাণঘাতী হতে পারে। যদিও এটি মৌখিক স্যালাইন ও প্রয়োজনে অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
মেডিকেল দাতব্য সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, চলমান সংঘাত ও যুদ্ধ পরিস্থিতির কারণে দারফুরের লাখ লাখ বেসামরিক মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। তারা নিরাপদ পানি ও ন্যূনতম স্বাস্থ্যবিধি থেকে বঞ্চিত, যা প্রাদুর্ভাবকে আরও মারাত্মক করে তুলেছে। থালা-বাসন ধোয়া বা খাবার তৈরির মতো মৌলিক কাজের জন্যও পরিষ্কার পানির ব্যবস্থা করা যাচ্ছে না।
এদিকে জাতিসংঘ বলেছে, উত্তর দারফুরের রাজধানী এল-ফাশার সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণাধীন শেষ বড় শহরটি গত বছর মে মাস থেকে আরএসএফ দ্বারা অবরুদ্ধ। শহরটিতে অবরুদ্ধ বেসামরিক নাগরিকদের অবস্থা ‘ভয়াবহ’ এবং মানবিক সহায়তা পৌঁছানো প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে।
সুদানের চলমান যুদ্ধ ও রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে এই কলেরা মহামারি মানবিক বিপর্যয়কে আরও গভীর করেছে বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা।
সুদানের দক্ষিণ দারফুরে মে মাসের শেষ দিক থেকে শুরু হওয়া কলেরা প্রাদুর্ভাবে এখন পর্যন্ত অন্তত ১৫৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার দেশটির আধাসামরিক নিয়ন্ত্রিত রাজ্য সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক গণমাধ্যম আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
গত দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে সুদানে নিয়মিত সেনাবাহিনী এবং আধাসামরিক র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেস (আরএসএফ)এর মধ্যে চলা গৃহযুদ্ধের ফলে দারফুর অঞ্চলের বেশিরভাগ এলাকাই আরএসএফের নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে। এর ফলে জাতিসংঘের সংস্থাগুলি ভিতরে আটকে থাকা বাকি বেসামরিক নাগরিকদের জন্য ভয়াবহ পরিস্থিতির কথা জানিয়েছে।
দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, এখন পর্যন্ত মোট ২,৮৮০টি কলেরা আক্রান্তের ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে, যার মধ্যে ১৫৮টি মৃত্যু হয়েছে। শুধু শুক্রবারেই ৪২টি নতুন আক্রান্তের ঘটনা ঘটেছে, যার মধ্যে দুটি প্রাণঘাতী ছিল।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, দক্ষিণ দারফুর থেকে শুরু হওয়া এই প্রাদুর্ভাব ইতোমধ্যে দারফুর অঞ্চলের পাঁচটি রাজ্যেই ছড়িয়ে পড়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত সর্বাধিক আক্রান্ত এবং মৃত্যুর সংখ্যা দক্ষিণ দারফুরেই।
মেডিকেল দাতব্য সংস্থা ডক্টরস উইদাউট বর্ডার্স বলেছে, দারফুরে এই কলেরা প্রাদুর্ভাব সাম্প্রতিক বছরগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ, এবং এটি ইতোমধ্যে প্রতিবেশী দেশ দক্ষিণ সুদান এবং চাদে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি করেছে।
কলেরা হলো এক ধরনের তীব্র অন্ত্রসংক্রমণ, যা সাধারণত ব্যাকটেরিয়া দ্বারা দূষিত খাদ্য ও পানির মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এটি দ্রুত চিকিৎসা না করা হলে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই প্রাণঘাতী হতে পারে। যদিও এটি মৌখিক স্যালাইন ও প্রয়োজনে অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
মেডিকেল দাতব্য সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, চলমান সংঘাত ও যুদ্ধ পরিস্থিতির কারণে দারফুরের লাখ লাখ বেসামরিক মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। তারা নিরাপদ পানি ও ন্যূনতম স্বাস্থ্যবিধি থেকে বঞ্চিত, যা প্রাদুর্ভাবকে আরও মারাত্মক করে তুলেছে। থালা-বাসন ধোয়া বা খাবার তৈরির মতো মৌলিক কাজের জন্যও পরিষ্কার পানির ব্যবস্থা করা যাচ্ছে না।
এদিকে জাতিসংঘ বলেছে, উত্তর দারফুরের রাজধানী এল-ফাশার সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণাধীন শেষ বড় শহরটি গত বছর মে মাস থেকে আরএসএফ দ্বারা অবরুদ্ধ। শহরটিতে অবরুদ্ধ বেসামরিক নাগরিকদের অবস্থা ‘ভয়াবহ’ এবং মানবিক সহায়তা পৌঁছানো প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে।
সুদানের চলমান যুদ্ধ ও রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে এই কলেরা মহামারি মানবিক বিপর্যয়কে আরও গভীর করেছে বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা।
ভারতের উত্তর প্রদেশের একটি শিল্পনগরী এলাকা কানপুর। গত ৪ সেপ্টেম্বর কানপুরের মুসলিম অধ্যুষিত এলাকা সৈয়দ নগরে ঈদে মিলাদুন্নবি উদ্যাপন উপলক্ষে সন্ধ্যায় একটি সাইনবোর্ড টাঙানো হয়।
২৬ মিনিট আগেসম্প্রতি বায়ু দূষণ কমানোর জন্য রাজধানীতে পেট্রোলচালিত মোটরবাইকের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে ভিয়েতনাম প্রশাসন। যা ২০২৬ সালের মাঝামাঝি থেকে কার্যকর হওয়ার কথা। তবে, পরিকল্পিত এই নিষেধাজ্ঞার ফলে ৪.৬ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারাবে বলে আশঙ্কা করছে জাপান সরকার এবং দেশের কিছু শীর্ষস্থানীয় নির্মাতা।
৩৮ মিনিট আগেগাজায় সাফল্য অর্জনের জন্য যে অনুকূল পরিস্থিতি পেয়েছিল ট্রাম্পের প্রধান কূটনৈতিক মধ্যস্থতাকারী স্টিভ উইটকফ ও তার দল, সেটা ইউক্রেন যুদ্ধের ক্ষেত্রে তৈরি করা কঠিন হতে পারে, কারণ এই যুদ্ধ প্রায় চার বছর ধরে চলছে।
১ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের সেনাবাহিনী জানিয়েছে যে, তারা মঙ্গলবার গভীর রাতে ব্রায়ানস্ক সীমান্ত অঞ্চলে একটি রাশিয়ান রাসায়নিক কারখানায় যুক্তরাজ্যের সরবরাহকৃত স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে আক্রমণ করেছে।
১ ঘণ্টা আগে