আমার দেশ অনলাইন
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পে দেয়া ২০ দফা শান্তি পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়েছেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানরা। যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের পাশাপাশি ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষও এ প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছে। খবর বিবিসির।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার এই পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়েছেন। পরিকল্পনাটি বাস্তবে রূপ দিতে একযোগে কাজ করার কথাও জানিয়েছেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘হামাসের এখন এই পরিকল্পনায় সম্মত হওয়া এবং অস্ত্র সমর্পণ ও সব জিম্মির মুক্তি দিয়ে দুর্ভোগের অবসান করা উচিত।’
ইউরোপিয়ান কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট অ্যান্তোনিও কস্তা বলেছেন, ‘প্রস্তাবটির প্রতি নেতানিয়াহুর ইতিবাচক প্রতিক্রিয়ায় তিনি উৎসাহিত হয়েছেন। এখন সব পক্ষের এই সুযোগ কাজে লাগাতে হবে।’
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়ে বলেছেন, যুদ্ধ অবসান ও জিম্মি মুক্তির প্রচেষ্টায় ভূমিকা রাখতে তার দেশও প্রস্তুত আছে।
ইসরাইল অধিকৃত পশ্চিম তীর পরিচালনাকারী ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ মার্কিন প্রেসিডেন্টের প্রচেষ্টাকে আন্তরিক বলে অভিহিত করেছে।
এক বিবৃতিতে, পশ্চিম তীর কর্তৃপক্ষ জানায়, ‘তারা গাজা যুদ্ধের অবসান, সেখানে মানবিক সহায়তা সরবরাহ এবং জিম্মি ও বন্দিদের মুক্তি নিশ্চিত করতে যুক্তরাষ্ট্র, আঞ্চলিক রাষ্ট্র এবং অংশীদারদের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত।’
এক যৌথ বিবৃতিতে, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, কাতার, মিশর, জর্ডান, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া এবং পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা ট্রাম্পের নেতৃত্ব এবং গাজায় যুদ্ধ বন্ধে তার আন্তরিক প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, শান্তি চুক্তি চূড়ান্ত ও বাস্তবায়নের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যোগাযোগ করতে তারা প্রস্তুত, যা তাদের মতে ‘একটি দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের দিকে পরিচালিত করবে। এর অধীনে গাজা একটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রে পশ্চিম তীরের সঙ্গে সম্পূর্ণরূপে একীভূত হবে।’
আরএ
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পে দেয়া ২০ দফা শান্তি পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়েছেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানরা। যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের পাশাপাশি ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষও এ প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছে। খবর বিবিসির।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার এই পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়েছেন। পরিকল্পনাটি বাস্তবে রূপ দিতে একযোগে কাজ করার কথাও জানিয়েছেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘হামাসের এখন এই পরিকল্পনায় সম্মত হওয়া এবং অস্ত্র সমর্পণ ও সব জিম্মির মুক্তি দিয়ে দুর্ভোগের অবসান করা উচিত।’
ইউরোপিয়ান কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট অ্যান্তোনিও কস্তা বলেছেন, ‘প্রস্তাবটির প্রতি নেতানিয়াহুর ইতিবাচক প্রতিক্রিয়ায় তিনি উৎসাহিত হয়েছেন। এখন সব পক্ষের এই সুযোগ কাজে লাগাতে হবে।’
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়ে বলেছেন, যুদ্ধ অবসান ও জিম্মি মুক্তির প্রচেষ্টায় ভূমিকা রাখতে তার দেশও প্রস্তুত আছে।
ইসরাইল অধিকৃত পশ্চিম তীর পরিচালনাকারী ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ মার্কিন প্রেসিডেন্টের প্রচেষ্টাকে আন্তরিক বলে অভিহিত করেছে।
এক বিবৃতিতে, পশ্চিম তীর কর্তৃপক্ষ জানায়, ‘তারা গাজা যুদ্ধের অবসান, সেখানে মানবিক সহায়তা সরবরাহ এবং জিম্মি ও বন্দিদের মুক্তি নিশ্চিত করতে যুক্তরাষ্ট্র, আঞ্চলিক রাষ্ট্র এবং অংশীদারদের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত।’
এক যৌথ বিবৃতিতে, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, কাতার, মিশর, জর্ডান, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া এবং পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা ট্রাম্পের নেতৃত্ব এবং গাজায় যুদ্ধ বন্ধে তার আন্তরিক প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, শান্তি চুক্তি চূড়ান্ত ও বাস্তবায়নের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যোগাযোগ করতে তারা প্রস্তুত, যা তাদের মতে ‘একটি দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের দিকে পরিচালিত করবে। এর অধীনে গাজা একটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রে পশ্চিম তীরের সঙ্গে সম্পূর্ণরূপে একীভূত হবে।’
আরএ
নেদারল্যান্ডসের হেগভিত্তিক আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) বলেছে, দখলদার শক্তি হিসেবে গাজায় ত্রাণ সহায়তা প্রবেশে সুযোগ করে দিতে বাধ্য ইসরাইল। বুধবার আইসিজে গাজায় ত্রাণ সরবরাহের বিষয়ে জারি করা আদেশে এ মন্তব্য করে।
৩০ মিনিট আগেআরব সাগরে অভিযান চালিয়ে প্রায় এক বিলিয়ন ডলারের মাদক জব্দ করেছে পাকিস্তানের নৌবাহিনী। বুধবার (২২ অক্টোবর) সৌদি নেতৃত্বাধীন যৌথ সামুদ্রিক জোট কম্বাইন্ড মেরিটাইম ফোর্সেস (সিএমএফ)-এর অংশ হিসেবে পাকিস্তানি নৌবাহিনী এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেখামেনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ পোস্টে জানান, বিভিন্ন প্রতিবেদনে দাবি করা হচ্ছে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়ে আমেরিকার নানা প্রান্তে লাখ লাখ মানুষ রাস্তায় নেমেছেন। যদি আপনি (ট্রাম্প) এতটাই সক্ষম হন, তবে বিক্ষোভকে দমন করুন।
৫ ঘণ্টা আগেহোয়াইট হাউস দাবি করছে, এই প্রকল্পে সরকারি অর্থ ব্যবহার হবে না, বরং ভবিষ্যতের প্রশাসনগুলিও সুবিধা পাবে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, বলরুমটি ভবিষ্যতে রাজনৈতিক ফান্ডরেইজিংয়ের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠতে পারে—যা সরকারি প্রভাবের বিনিময়ে অর্থ আদায়ের নতুন রূপ।
৫ ঘণ্টা আগে