
আমার দেশ অনলাইন

ইউরোপের ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায় শুরু হয়েছে। তুরস্ক এখন আর শুধু ন্যাটোর প্রান্তিক সদস্য নয়, বরং ইউরোপের নিরাপত্তা স্থাপত্যের অপরিহার্য অংশে পরিণত হচ্ছে। ইউরোফাইটার যুদ্ধবিমান বিক্রয়কে ঘিরে নতুন এক ভূ-রাজনৈতিক অধ্যায়ের সূচনা হয়েছে, যেখানে ইউরোপ এখন তুরস্ককে কেবল প্রতিবেশী নয়, বরং নিরাপত্তার সহ-উৎপাদক হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে।
শনিবার (১ নভেম্বর) তুরস্কভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ডেইলি সাবাহ জানিয়েছে, ইউরোপীয় দেশগুলো এখন তুরস্কের সঙ্গে প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি ভাগাভাগি ও যৌথ প্রতিরোধ বলয় গঠনের উদ্যোগ নিচ্ছে। তুরস্ককে ইউরোপের যৌথ নিরাপত্তা স্থাপত্যের কেন্দ্রে বসাচ্ছে যুক্তরাজ্য ও জার্মানি।
বিশ্বের শক্তির ভারসাম্য পরিবর্তনের মধ্যেই এই নতুন সমীকরণ তৈরি হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যে তার উপস্থিতি কমাচ্ছে, অন্যদিকে চীন ও রাশিয়ার প্রভাব বাড়ছে। এমন বাস্তবতায় ইউরোপ উপলব্ধি করছে যে তাকে এখন নিজস্ব নিরাপত্তা কাঠামো গড়ে তুলতে হবে—যেখানে তুরস্কের ভৌগোলিক ও সামরিক অবস্থান হবে এক ‘ভূ-রাজনৈতিক বীমা নীতি’। ন্যাটোর পূর্বপ্রান্তে রাশিয়ার ভারসাম্য রক্ষাকারী শক্তি এবং দক্ষিণে অভিবাসন ও জ্বালানি রুটের নিয়ন্ত্রক হিসেবে তুরস্কের ভূমিকা ক্রমেই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে।
সম্প্রতি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের পর জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রেডরিখ মার্জও আঙ্কারা সফর করেছেন। উভয় সফরের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু ছিল ইউরোফাইটার যুদ্ধবিমান বিক্রয়। এটি শুধু বাণিজ্যিক নয়, বরং ইউরোপ-তুরস্ক প্রতিরক্ষা সহযোগিতার নতুন ভিত্তি হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ব্রেক্সিট-পরবর্তী যুগে যুক্তরাজ্য তুরস্কের সঙ্গে প্রতিরক্ষা ও গোয়েন্দা সহযোগিতা গভীর করছে। অপরদিকে জার্মানি অর্থনৈতিক ও শিল্প সহযোগিতার পাশাপাশি রাশিয়ার ওপর নির্ভরতা কমাতে তুরস্কের সঙ্গে কৌশলগত সম্পর্ক পুনর্নির্মাণ করছে।
ইউরোপের নতুন নিরাপত্তা স্থাপত্যে তুরস্ক এখন কেন্দ্রীয় ভূমিকায়। ব্রিটেন ও জার্মানির ধারাবাহিক উচ্চপর্যায়ের সফর দেখাচ্ছে—ইউরোপ তার ভবিষ্যৎ আর তুরস্ক ছাড়া কল্পনা করছে না। ইউরোফাইটার আলোচনা হয়ে উঠেছে সেই পরিবর্তনের প্রতীক, যা তুরস্ককে ইউরোপের প্রকৃত কৌশলগত অংশীদারে পরিণত করছে।

ইউরোপের ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায় শুরু হয়েছে। তুরস্ক এখন আর শুধু ন্যাটোর প্রান্তিক সদস্য নয়, বরং ইউরোপের নিরাপত্তা স্থাপত্যের অপরিহার্য অংশে পরিণত হচ্ছে। ইউরোফাইটার যুদ্ধবিমান বিক্রয়কে ঘিরে নতুন এক ভূ-রাজনৈতিক অধ্যায়ের সূচনা হয়েছে, যেখানে ইউরোপ এখন তুরস্ককে কেবল প্রতিবেশী নয়, বরং নিরাপত্তার সহ-উৎপাদক হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে।
শনিবার (১ নভেম্বর) তুরস্কভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ডেইলি সাবাহ জানিয়েছে, ইউরোপীয় দেশগুলো এখন তুরস্কের সঙ্গে প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি ভাগাভাগি ও যৌথ প্রতিরোধ বলয় গঠনের উদ্যোগ নিচ্ছে। তুরস্ককে ইউরোপের যৌথ নিরাপত্তা স্থাপত্যের কেন্দ্রে বসাচ্ছে যুক্তরাজ্য ও জার্মানি।
বিশ্বের শক্তির ভারসাম্য পরিবর্তনের মধ্যেই এই নতুন সমীকরণ তৈরি হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যে তার উপস্থিতি কমাচ্ছে, অন্যদিকে চীন ও রাশিয়ার প্রভাব বাড়ছে। এমন বাস্তবতায় ইউরোপ উপলব্ধি করছে যে তাকে এখন নিজস্ব নিরাপত্তা কাঠামো গড়ে তুলতে হবে—যেখানে তুরস্কের ভৌগোলিক ও সামরিক অবস্থান হবে এক ‘ভূ-রাজনৈতিক বীমা নীতি’। ন্যাটোর পূর্বপ্রান্তে রাশিয়ার ভারসাম্য রক্ষাকারী শক্তি এবং দক্ষিণে অভিবাসন ও জ্বালানি রুটের নিয়ন্ত্রক হিসেবে তুরস্কের ভূমিকা ক্রমেই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে।
সম্প্রতি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের পর জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রেডরিখ মার্জও আঙ্কারা সফর করেছেন। উভয় সফরের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু ছিল ইউরোফাইটার যুদ্ধবিমান বিক্রয়। এটি শুধু বাণিজ্যিক নয়, বরং ইউরোপ-তুরস্ক প্রতিরক্ষা সহযোগিতার নতুন ভিত্তি হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ব্রেক্সিট-পরবর্তী যুগে যুক্তরাজ্য তুরস্কের সঙ্গে প্রতিরক্ষা ও গোয়েন্দা সহযোগিতা গভীর করছে। অপরদিকে জার্মানি অর্থনৈতিক ও শিল্প সহযোগিতার পাশাপাশি রাশিয়ার ওপর নির্ভরতা কমাতে তুরস্কের সঙ্গে কৌশলগত সম্পর্ক পুনর্নির্মাণ করছে।
ইউরোপের নতুন নিরাপত্তা স্থাপত্যে তুরস্ক এখন কেন্দ্রীয় ভূমিকায়। ব্রিটেন ও জার্মানির ধারাবাহিক উচ্চপর্যায়ের সফর দেখাচ্ছে—ইউরোপ তার ভবিষ্যৎ আর তুরস্ক ছাড়া কল্পনা করছে না। ইউরোফাইটার আলোচনা হয়ে উঠেছে সেই পরিবর্তনের প্রতীক, যা তুরস্ককে ইউরোপের প্রকৃত কৌশলগত অংশীদারে পরিণত করছে।

পেজেশকিয়ান বলেন, “কেবল ভবন ধ্বংস করলেই আমাদের অগ্রগতি থেমে যাবে না। আমাদের বিজ্ঞানীরা প্রয়োজনীয় জ্ঞান ও দক্ষতা এখনো ধরে রেখেছেন। ধ্বংসপ্রাপ্ত স্থাপনাগুলো আমরা আরও উন্নত প্রযুক্তিতে পুনর্গঠন করবো।” প্রেসিডেন্টের এই বক্তব্যের ভিডিও তাঁর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বেশিরভাগ ইসরাইলি ইহুদি বিশ্বাস করেন, কারাগারে ধর্ষণের সন্দেহভাজনদের ফৌজদারি অভিযোগের মুখোমুখি করা উচিত নয়। এর আগে জুলাইয়ের শেষের দিকে অভিযোগের বিষয়ে কমপক্ষে নয়জন ইসরাইলি সৈন্যকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল, যা ইসরাইল জুড়ে ব্যাপক ক্ষোভের জন্ম দিয়েছিল।
৯ ঘণ্টা আগে
নাইজেরিয়ায় খ্রিস্টান নাগরিকদের হত্যার ঘটনায় সেনাবাহিনী পাঠানোর হুমকিকে স্বাগত জানিয়েছে নাইজেরিয়া। নাইজেরিয়ার রাষ্ট্রপতির মুখপাত্র ড্যানিয়েল বোয়ালা জানায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যদি তাদের আঞ্চলিক অখণ্ডতাকে সম্মান দিয়ে সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করে তবে তারা যুক্তরাষ্ট্রের এই সহায়তাকে
৯ ঘণ্টা আগে
ইংল্যান্ডের পূর্বাঞ্চলীয় শহর ক্যামব্রিজের কাছে একটি ট্রেনে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটেছে। এতে ১১ যাত্রী আহত হয়েছেন। রোববার এ ঘটনায় দুই ব্রিটিশ নাগরিককে গ্রেফতার করা হয়েছে জানায় দেশটির পুলিশ।
৯ ঘণ্টা আগে