ইমদাদ হোসাইন
ছবিসহ ভোটার তালিকা নিয়মিত হালনাগাদ করার উদ্দেশ্যে উপজেলা বা থানা, জেলা ও আঞ্চলিক পর্যায়ে সার্ভার স্টেশন ভবন নির্মাণের জন্য প্রকল্প প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ লক্ষ্যে ৪৬৫ কোটি টাকার প্রকল্প প্রস্তাব করেছে সংস্থাটি। বিশেষ করে ২০২৬ সালের সম্ভাব্য জাতীয় নির্বাচনের আগে প্রকল্পের কাজ শুরু হলে নির্বাচনি প্রস্তুতি আরো শক্তিশালী হবে বলে মনে করেন তারা। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রকল্পটির বিষয়ে ইসি বলছে, নির্বাচন প্রকল্প-সংশ্লিষ্ট এলাকার ছবিসহ ভোটার তালিকা নিয়মিত হালনাগাদ, জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনের জন্য অবকাঠামোগত সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা এটির অন্যতম লক্ষ্য। তাছাড়া জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং বিভিন্ন পর্যায়ের স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ব্যবহৃত ব্যালট পেপার, ভোটার নিবন্ধন ফরম, ব্যালট বাক্স, ইভিএম মেশিন ও আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি এবং বিভিন্ন নির্বাচনি সরঞ্জাম সংরক্ষণে অবকাঠামোগত সুযোগও তৈরি হবে এ প্রকল্পের মাধ্যমে।
ইসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, অতীতে গৃহীত একটি প্রকল্পের মাধ্যমে সারা দেশে বেশিরভাগ উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে সার্ভার স্টেশন নির্মাণ করা হয়েছিল। কিন্তু জমি বরাদ্দ জটিলতা এবং নতুন উপজেলা গঠনের কারণে ৬৬টি সার্ভার স্টেশন তখন নির্মাণ করা সম্ভব হয়নি। ফলে অনেক এলাকায় এখনো ভোটার তালিকা হালনাগাদ ও ডেটাবেস সংরক্ষণ কার্যক্রম পুরোনো ভবন বা অস্থায়ী অবকাঠামোর ওপর নির্ভর করছে। নতুন প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে এই ঘাটতি পূরণ হবে এবং মাঠ পর্যায়ে সেবাদান আরো সহজ হবে।
প্রকল্পটির উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবনায় (ডিপিপি) থেকে জানা গেছে, এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৬৪ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। সম্পূর্ণ সরকারি অর্থায়নে প্রস্তাবিত প্রকল্পটির বাস্তবায়নকাল ধরা হয়েছে চলতি বছরের জুলাই থেকে ২০২৮ সালের জুন পর্যন্ত। প্রকল্পের আওতায় একটি আঞ্চলিক নির্বাচন অফিস নির্মাণ, তিনটি জেলা নির্বাচন অফিস ভবন নির্মাণ, ৪৬টি উপজেলা নির্বাচন অফিস ও সার্ভার স্টেশন নির্মাণ এবং ১৬টি মেট্রোপলিটন থানার জন্য স্পেস কেনা হবে।
এ প্রকল্পের সিংহভাগই ব্যয় হবে ১৬টি থানা নির্বাচন কার্যালয় ও সার্ভার স্টেশন নির্মাণে। এ খাতে ব্যয় প্রাক্কলন করা হয়েছে ২৪০ কোটি টাকা। এটি মোট প্রকল্প ব্যয়ের ৫১ শতাংশের বেশি। এ ক্ষেত্রে প্রতিটি কার্যালয় এক হাজার ৬০০ বর্গফুট করে ১৬টি কার্যালয়ের ৮০ হাজার বর্গফুটের ভবন নির্মাণের প্রস্তাব করা হয়েছে। তাছাড়া উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় ও ৪৪টি সার্ভার স্টেশন নির্মাণের জন্য ব্যয় হবে ১৩৬ কোটি টাকার বেশি। এটি মোট প্রকল্প ব্যয়ের ২১ শতাংশের বেশি।
এ সময়ে এমন প্রকল্প প্রস্তাবনার কারণ জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ আমার দেশকে বলেন, ‘এটি চলমান প্রক্রিয়া। প্রত্যেক উপজেলায় আমাদের সার্ভার আছে। যেখানে নেই, সেখানে নতুন করে নির্মাণের জন্য প্রকল্পটি প্রস্তাব করা হয়েছে।’
ডিপিপিতে প্রকল্পটির পটভূমি হিসেবে বলা হয়েছে, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সম্প্রসারণ এবং ব্যবহার বাড়ানোর জন্য সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে। বিশেষ করে সরকারি উদ্যোগে স্থাপিত পাঁচ হাজার ৫৫৪টি ইউনিয়ন তথ্যকেন্দ্রের মাধ্যমে জনগণ বিভিন্ন ধরনের সরকারি সেবা গ্রহণে সক্ষম হচ্ছে।
এতে আরো বলা হয়, যথাযথ নাগরিক সেবা নিশ্চিত ও গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে একটি নাগরিক তথ্যভাণ্ডার, নির্ভুল ভোটার তালিকা, সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অপরিহার্য। ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রাক্কালে তৎকালীন নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকার ও বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা দেশের আর্থিক সহায়তায় ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তাদান প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়।
ওই প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন ও নিবন্ধিত ভোটারদের জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়ার পাশাপাশি একটি জাতীয় তথ্যভাণ্ডার প্রস্তুত করা হয়। সে জন্য বর্তমানে এই তথ্যভাণ্ডার তথা ডেটাবেস নাগরিক শনাক্তকরণে স্বচ্ছ ও নির্ভরযোগ্য তথ্যের উৎস হিসেবে কাজ করেছে। ছবিসহ ভোটার তালিকা ব্যবহারের পর থেকে নির্বাচনে ভুয়া ভোটের প্রবণতা কমেছে বলে মনে করে ইসি।
ইসির আরেকটি প্রকল্প ‘কনস্ট্রাকশন অব উপজেলা অ্যান্ড রিজিওনাল সার্ভার স্টেশনস ফর ইলেকট্রোরাল ডেটাবেস’-এর মাধ্যমে বাংলাদেশের সব উপজেলা, জেলা ও আঞ্চলিক পর্যায়ে সার্ভার স্টেশন কাম নির্বাচন অফিস স্থাপন শেষ হয়েছে। এ প্রকল্প চলাকালীন ভূমি বরাদ্দ-সংক্রান্ত কিছু জটিলতা থাকায় এবং প্রকল্প শেষে কিছু নতুন উপজেলা গঠিত হওয়ায় উপজেলা/থানা, জেলা ও আঞ্চলিক পর্যায়ের ৬৬টি সার্ভার স্টেশন ভবন নির্মাণ করা সম্ভব হয়নি। বর্তমান প্রকল্পটির মাধ্যমে অবশিষ্ট ৬৬টি সার্ভার স্টেশন ভবন নির্মাণ করা হবে।
ইসির ভাষ্য অনুযায়ী, ভবন নির্মিত হলে সংশ্লিষ্ট এলাকায় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের নাগরিক সেবা কার্যক্রম আরো ত্বরান্বিত হবে ও মাঠ পর্যায়ের কার্যালয়ে অবকাঠামোগত উন্নয়ন ঘটবে।
নাম না প্রকাশের শর্তে ইসির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, সার্ভার স্টেশন না থাকায় অনেক উপজেলা অফিসকে নানা সমস্যার মুখে পড়তে হয়। ভোটার তালিকা হালনাগাদ থেকে শুরু করে জাতীয় পরিচয়পত্র-সংক্রান্ত কাজগুলোতে দেরি হয়। নতুন ভবন তৈরি হলে এসব সমস্যা দূর হবে।
ইসি কর্মকর্তারা বলছেন, অবকাঠামোগত ঘাটতি কাটিয়ে উঠলে নির্বাচন কমিশনের কার্যক্রম আরো বিকেন্দ্রীভূত হবে। এর ফলে নাগরিক সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে যাবে।
ছবিসহ ভোটার তালিকা নিয়মিত হালনাগাদ করার উদ্দেশ্যে উপজেলা বা থানা, জেলা ও আঞ্চলিক পর্যায়ে সার্ভার স্টেশন ভবন নির্মাণের জন্য প্রকল্প প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ লক্ষ্যে ৪৬৫ কোটি টাকার প্রকল্প প্রস্তাব করেছে সংস্থাটি। বিশেষ করে ২০২৬ সালের সম্ভাব্য জাতীয় নির্বাচনের আগে প্রকল্পের কাজ শুরু হলে নির্বাচনি প্রস্তুতি আরো শক্তিশালী হবে বলে মনে করেন তারা। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রকল্পটির বিষয়ে ইসি বলছে, নির্বাচন প্রকল্প-সংশ্লিষ্ট এলাকার ছবিসহ ভোটার তালিকা নিয়মিত হালনাগাদ, জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনের জন্য অবকাঠামোগত সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা এটির অন্যতম লক্ষ্য। তাছাড়া জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং বিভিন্ন পর্যায়ের স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ব্যবহৃত ব্যালট পেপার, ভোটার নিবন্ধন ফরম, ব্যালট বাক্স, ইভিএম মেশিন ও আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি এবং বিভিন্ন নির্বাচনি সরঞ্জাম সংরক্ষণে অবকাঠামোগত সুযোগও তৈরি হবে এ প্রকল্পের মাধ্যমে।
ইসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, অতীতে গৃহীত একটি প্রকল্পের মাধ্যমে সারা দেশে বেশিরভাগ উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে সার্ভার স্টেশন নির্মাণ করা হয়েছিল। কিন্তু জমি বরাদ্দ জটিলতা এবং নতুন উপজেলা গঠনের কারণে ৬৬টি সার্ভার স্টেশন তখন নির্মাণ করা সম্ভব হয়নি। ফলে অনেক এলাকায় এখনো ভোটার তালিকা হালনাগাদ ও ডেটাবেস সংরক্ষণ কার্যক্রম পুরোনো ভবন বা অস্থায়ী অবকাঠামোর ওপর নির্ভর করছে। নতুন প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে এই ঘাটতি পূরণ হবে এবং মাঠ পর্যায়ে সেবাদান আরো সহজ হবে।
প্রকল্পটির উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবনায় (ডিপিপি) থেকে জানা গেছে, এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৬৪ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। সম্পূর্ণ সরকারি অর্থায়নে প্রস্তাবিত প্রকল্পটির বাস্তবায়নকাল ধরা হয়েছে চলতি বছরের জুলাই থেকে ২০২৮ সালের জুন পর্যন্ত। প্রকল্পের আওতায় একটি আঞ্চলিক নির্বাচন অফিস নির্মাণ, তিনটি জেলা নির্বাচন অফিস ভবন নির্মাণ, ৪৬টি উপজেলা নির্বাচন অফিস ও সার্ভার স্টেশন নির্মাণ এবং ১৬টি মেট্রোপলিটন থানার জন্য স্পেস কেনা হবে।
এ প্রকল্পের সিংহভাগই ব্যয় হবে ১৬টি থানা নির্বাচন কার্যালয় ও সার্ভার স্টেশন নির্মাণে। এ খাতে ব্যয় প্রাক্কলন করা হয়েছে ২৪০ কোটি টাকা। এটি মোট প্রকল্প ব্যয়ের ৫১ শতাংশের বেশি। এ ক্ষেত্রে প্রতিটি কার্যালয় এক হাজার ৬০০ বর্গফুট করে ১৬টি কার্যালয়ের ৮০ হাজার বর্গফুটের ভবন নির্মাণের প্রস্তাব করা হয়েছে। তাছাড়া উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় ও ৪৪টি সার্ভার স্টেশন নির্মাণের জন্য ব্যয় হবে ১৩৬ কোটি টাকার বেশি। এটি মোট প্রকল্প ব্যয়ের ২১ শতাংশের বেশি।
এ সময়ে এমন প্রকল্প প্রস্তাবনার কারণ জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ আমার দেশকে বলেন, ‘এটি চলমান প্রক্রিয়া। প্রত্যেক উপজেলায় আমাদের সার্ভার আছে। যেখানে নেই, সেখানে নতুন করে নির্মাণের জন্য প্রকল্পটি প্রস্তাব করা হয়েছে।’
ডিপিপিতে প্রকল্পটির পটভূমি হিসেবে বলা হয়েছে, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সম্প্রসারণ এবং ব্যবহার বাড়ানোর জন্য সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে। বিশেষ করে সরকারি উদ্যোগে স্থাপিত পাঁচ হাজার ৫৫৪টি ইউনিয়ন তথ্যকেন্দ্রের মাধ্যমে জনগণ বিভিন্ন ধরনের সরকারি সেবা গ্রহণে সক্ষম হচ্ছে।
এতে আরো বলা হয়, যথাযথ নাগরিক সেবা নিশ্চিত ও গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে একটি নাগরিক তথ্যভাণ্ডার, নির্ভুল ভোটার তালিকা, সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অপরিহার্য। ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রাক্কালে তৎকালীন নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকার ও বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা দেশের আর্থিক সহায়তায় ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তাদান প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়।
ওই প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন ও নিবন্ধিত ভোটারদের জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়ার পাশাপাশি একটি জাতীয় তথ্যভাণ্ডার প্রস্তুত করা হয়। সে জন্য বর্তমানে এই তথ্যভাণ্ডার তথা ডেটাবেস নাগরিক শনাক্তকরণে স্বচ্ছ ও নির্ভরযোগ্য তথ্যের উৎস হিসেবে কাজ করেছে। ছবিসহ ভোটার তালিকা ব্যবহারের পর থেকে নির্বাচনে ভুয়া ভোটের প্রবণতা কমেছে বলে মনে করে ইসি।
ইসির আরেকটি প্রকল্প ‘কনস্ট্রাকশন অব উপজেলা অ্যান্ড রিজিওনাল সার্ভার স্টেশনস ফর ইলেকট্রোরাল ডেটাবেস’-এর মাধ্যমে বাংলাদেশের সব উপজেলা, জেলা ও আঞ্চলিক পর্যায়ে সার্ভার স্টেশন কাম নির্বাচন অফিস স্থাপন শেষ হয়েছে। এ প্রকল্প চলাকালীন ভূমি বরাদ্দ-সংক্রান্ত কিছু জটিলতা থাকায় এবং প্রকল্প শেষে কিছু নতুন উপজেলা গঠিত হওয়ায় উপজেলা/থানা, জেলা ও আঞ্চলিক পর্যায়ের ৬৬টি সার্ভার স্টেশন ভবন নির্মাণ করা সম্ভব হয়নি। বর্তমান প্রকল্পটির মাধ্যমে অবশিষ্ট ৬৬টি সার্ভার স্টেশন ভবন নির্মাণ করা হবে।
ইসির ভাষ্য অনুযায়ী, ভবন নির্মিত হলে সংশ্লিষ্ট এলাকায় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের নাগরিক সেবা কার্যক্রম আরো ত্বরান্বিত হবে ও মাঠ পর্যায়ের কার্যালয়ে অবকাঠামোগত উন্নয়ন ঘটবে।
নাম না প্রকাশের শর্তে ইসির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, সার্ভার স্টেশন না থাকায় অনেক উপজেলা অফিসকে নানা সমস্যার মুখে পড়তে হয়। ভোটার তালিকা হালনাগাদ থেকে শুরু করে জাতীয় পরিচয়পত্র-সংক্রান্ত কাজগুলোতে দেরি হয়। নতুন ভবন তৈরি হলে এসব সমস্যা দূর হবে।
ইসি কর্মকর্তারা বলছেন, অবকাঠামোগত ঘাটতি কাটিয়ে উঠলে নির্বাচন কমিশনের কার্যক্রম আরো বিকেন্দ্রীভূত হবে। এর ফলে নাগরিক সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে যাবে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে চলছে বিভিন্ন মেরূকরণ। এ নির্বাচনে কোন দল ক্ষমতায় আসবে, কোন দল কার সঙ্গে সমঝোতা বা জোট করে ভোট করবেÑএসব বিষয় নিয়ে আলোচনা ও তৎপরতাও জোরদার হচ্ছে। বিশেষ করে ইসলামি দলগুলোকে নিয়ে সাধারণ ভোটারদের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট মহলে বিশেষ আগ্রহ তৈরি হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেনীলের দেশখ্যাত নীলফামারী দীর্ঘদিন শোষণ করেছিল ইংরেজরা। তাদের স্থানীয় নিপীড়ক নীলকরদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ ছিলেন উত্তরের এই জেলার চাষিরা। ২০০ বছর পর সেই নিষ্ঠুর ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি করেন আওয়ামী ‘কসাই’খ্যাত আসাদুজ্জামান নূর।
১১ ঘণ্টা আগেআগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পরিচালনায় জেলা প্রশাসকদেরই (ডিসি) রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ হিসেবে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকার দুজন বিভাগীয় কমিশনার এবং ৬৪ জন ডিসিসহ ৬৬ জন রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ করা হবে।
১ দিন আগেবছরের প্রায় ১০ মাস পার হলেও মাধ্যমিক স্তরের বিনামূল্যের পাঠ্যবই ছাপানোর কাজ শুরু হয়নি। এমনকি পাঠ্যবইয়ের কনটেন্টও পুরোপুরি প্রস্তুত হয়নি; এখনো চলছে পরিবর্তন-পরিমার্জনের কাজ। এছাড়া ক্রয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদনও মেলেনি এখনো।
১ দিন আগে