
কাওসার আলম

চলতি অর্থবছরের (২০২৪-২৫) শুরুতে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ধরা হয়েছিল চার লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা। মাঝপথে কাটছাঁট করে সে লক্ষ্য কমিয়ে চার লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়।
১০ মাসে, তথা গত এপ্রিল পর্যন্ত আদায় হয়েছে দুই লাখ ৭৮ হাজার ২৪২ কোটি টাকা। এ হিসাবে লক্ষ্য পূরণে বাকি দুই মাসে আদায় করতে হবে এক লাখ ৮৫ হাজার কোটি টাকা, যা সংশোধিত লক্ষ্যের চেয়ে ৩৭ শতাংশের বেশি। এই ‘নাজুক’ পরিস্থিতি আভাস দিচ্ছে অর্থবছর শেষে রাজস্বের লক্ষ্য অর্জিত হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।
নতুন পরিস্থিতিতে আগামী অর্থবছরের (২০২৫-২৬) জন্য বাজেটে এনবিআরের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে চার লাখ ৯৯ হাজার কোটি টাকা। সরকারের মোট রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা পাঁচ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকা। এ হিসাবে রাজস্ব আয়ের ৮৮ দশমিক ৪৪ শতাংশই আদায় করতে হবে এনবিআরকে।
লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে আদায় করতে না পারার পরও এবার সংশোধিত আকারের তুলনায় রাজস্ব আদায়ে লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৩৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। এ হিসাবে সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৭ দশমিক ৬৬ শতাংশ বেশি আদায় করতে হবে রাজস্ব সংস্থাটিকে। তবে বছর শেষে রাজস্ব আদায়ের এ লক্ষ্য অর্জিত হওয়া নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন অর্থনীতিবিদরা।
এনবিআরের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত একযুগে কখনো রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য অর্জন করতে পারেনি সংস্থাটি। এমনকি লক্ষ্যমাত্রা কমিয়েও বছর শেষে তা আদায় করতে পারছে না এনবিআর।
এনবিআর কর্মকর্তারা জানান, রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণে এনবিআরের কোনো ভূমিকা নেই। সরকার তার ব্যয়ের হিসাব নির্ধারণ করে, তারপর সম্ভাব্য উৎসগুলো থেকে আয় হিসাব করে। তারপর আয়ের বড় অংশই চাপিয়ে দেওয়া হয় এনবিআরের কাঁধে। লক্ষ্য নির্ধারণে কোনো ধরনের গবেষণা নেই বললেই চলে। সরকারের লক্ষ্য নির্ধারণ করার পর এনবিআর সে অনুযায়ী কর, ভ্যাট ও শুল্ক কাঠামোর হার নির্ধারণ করে। এসব হার নির্ধারণে দেশীয় শিল্প সুরক্ষার পাশাপাশি বৈশ্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা, ব্যবসা-বাণিজ্য সহজীকরণ, জনসাধারণের জীবনযাত্রার প্রভাবসহ সার্বিক বিষয়গুলো বিবেচনায় নিতে হয়।
তারা আরো বলেন, প্রাক-বাজেট আলোচনায় অংশীজনের সঙ্গে বৈঠক করে তাদের মতামতও নেওয়া হয়। কিন্তু অংশীজনদের প্রায় সবাই চায় শুল্কহার কমানো হোক। সরকারের পক্ষ থেকে রাজস্ব আয় বাড়ানোর লক্ষ্যমাত্রা প্রতি বছরই বাড়ছে। আর এজন্য এনবিআরকে লক্ষ্য অর্জনে পণ্যের আমদানি, স্থানীয় পর্যায়ে উৎপাদনে শুল্কহার বাড়াতে হচ্ছে। অন্যদিকে জনগণের ওপর বাড়ছে করের বোঝা। এ ছাড়া সরকারের রাজস্ব আয় বাড়াতে বিভিন্ন দাতাগোষ্ঠী বিশেষ করে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চাপও রয়েছে। কিন্তু রাজস্ব বাড়ানোর লক্ষ্য বাড়লেও সে অনুযায়ী এনবিআরের সক্ষমতা বাড়ছে না। কর্মকর্তাদের দক্ষতা, মানোন্নয়নে সরকারের বিনিয়োগের পরিমাণ খুবই অপ্রতুল।
এনবিআর কর্মকর্তারা জানান, রাজস্ব আদায়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণের পরিপ্রেক্ষিতে এনবিআর যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করে। যেমন অর্থবছরের মাঝপথে নানা কারণে পণ্যের ওপর থেকে ভ্যাট, কর প্রত্যাহার করতে হচ্ছে। বিশেষ করে ভ্যাট ও করের ক্ষেত্রে বড় ধরনের অব্যাহতি দিতে হয়। বিগত শেখ হাসিনার শাসনামলে রাজনৈতিক বিবেচনায় ও প্রভাবশালী মহলের চাপে অনেক ব্যবসায়ী গ্রুপকে কর অব্যাহতির সুবিধা দিতে বাধ্য করা হয়েছে। এ কারণে সরকারের রাজস্ব আদায়ে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বড় ধরনের ঘাটতিতে পড়তে হয়েছে। ২০২১-২২ অর্থবছরে করছাড় সুবিধা পেয়েছে এমন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠানের তথ্য বিশ্লেষণ করে এনবিআর।
সে তথ্যে দেখা যায়, ওই অর্থবছরে মোট কর অব্যাহতি সুবিধা দেওয়া হয়েছে এক লাখ ১৫ হাজার কোটি টাকা, যা জিডিপির ২ দশমিক ৯ শতাংশ। সরকারের রাজস্ব আহরণের প্রায় এক-তৃতীয়াংশই কর অব্যাহতির কারণে আদায় করা সম্ভব হচ্ছে না। এসব কর অব্যাহতির একটা অংশ প্রণোদনার অংশ হিসাবেও ব্যয় হয়েছে। কর অব্যাহতির সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে আসার জন্য আইএমএফের পক্ষ থেকে সরকারের ওপর চাপ রয়েছে। ইতোমধ্যে কর অব্যাহতি সুবিধার বিষয়ে এনবিআর একটি নীতিমালা প্রণয়ন করেছে। আগামী অর্থবছর অর্থাৎ ১ জুলাই থেকে এটি কার্যকর হবে। নীতিমালায় কর অব্যাহতির সুবিধার বিষয়টি সংসদের হাতে ন্যস্ত করা হয়েছে।
অবশ্য এনবিআরের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে রাজস্ব আদায়ে নানা ধরনের দুর্নীতি, অনিয়ম এবং করদাতাদের হয়রানির অভিযোগও রয়েছে। তাছাড়া একই করদাতার ওপরই করের চাপ বাড়ানো হচ্ছে বলে অভিযোগ করে আসছেন ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্টরা।
জানতে চাইলে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন আমার দেশকে বলেন, উচ্চাভিলাষী বাজেট তৈরি করে এনবিআরকে বড় ধরনের লক্ষ্য নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। যার কারণে সংস্থাটি তা অর্জন করতে পারে না, এটা প্রতি বছরই ঘটছে। অর্থনীতির আকার যেভাবে বাড়ছে রাজস্ব আদায় সে হারে হচ্ছে না।

চলতি অর্থবছরের (২০২৪-২৫) শুরুতে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ধরা হয়েছিল চার লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা। মাঝপথে কাটছাঁট করে সে লক্ষ্য কমিয়ে চার লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়।
১০ মাসে, তথা গত এপ্রিল পর্যন্ত আদায় হয়েছে দুই লাখ ৭৮ হাজার ২৪২ কোটি টাকা। এ হিসাবে লক্ষ্য পূরণে বাকি দুই মাসে আদায় করতে হবে এক লাখ ৮৫ হাজার কোটি টাকা, যা সংশোধিত লক্ষ্যের চেয়ে ৩৭ শতাংশের বেশি। এই ‘নাজুক’ পরিস্থিতি আভাস দিচ্ছে অর্থবছর শেষে রাজস্বের লক্ষ্য অর্জিত হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।
নতুন পরিস্থিতিতে আগামী অর্থবছরের (২০২৫-২৬) জন্য বাজেটে এনবিআরের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে চার লাখ ৯৯ হাজার কোটি টাকা। সরকারের মোট রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা পাঁচ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকা। এ হিসাবে রাজস্ব আয়ের ৮৮ দশমিক ৪৪ শতাংশই আদায় করতে হবে এনবিআরকে।
লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে আদায় করতে না পারার পরও এবার সংশোধিত আকারের তুলনায় রাজস্ব আদায়ে লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৩৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। এ হিসাবে সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৭ দশমিক ৬৬ শতাংশ বেশি আদায় করতে হবে রাজস্ব সংস্থাটিকে। তবে বছর শেষে রাজস্ব আদায়ের এ লক্ষ্য অর্জিত হওয়া নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন অর্থনীতিবিদরা।
এনবিআরের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত একযুগে কখনো রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য অর্জন করতে পারেনি সংস্থাটি। এমনকি লক্ষ্যমাত্রা কমিয়েও বছর শেষে তা আদায় করতে পারছে না এনবিআর।
এনবিআর কর্মকর্তারা জানান, রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণে এনবিআরের কোনো ভূমিকা নেই। সরকার তার ব্যয়ের হিসাব নির্ধারণ করে, তারপর সম্ভাব্য উৎসগুলো থেকে আয় হিসাব করে। তারপর আয়ের বড় অংশই চাপিয়ে দেওয়া হয় এনবিআরের কাঁধে। লক্ষ্য নির্ধারণে কোনো ধরনের গবেষণা নেই বললেই চলে। সরকারের লক্ষ্য নির্ধারণ করার পর এনবিআর সে অনুযায়ী কর, ভ্যাট ও শুল্ক কাঠামোর হার নির্ধারণ করে। এসব হার নির্ধারণে দেশীয় শিল্প সুরক্ষার পাশাপাশি বৈশ্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা, ব্যবসা-বাণিজ্য সহজীকরণ, জনসাধারণের জীবনযাত্রার প্রভাবসহ সার্বিক বিষয়গুলো বিবেচনায় নিতে হয়।
তারা আরো বলেন, প্রাক-বাজেট আলোচনায় অংশীজনের সঙ্গে বৈঠক করে তাদের মতামতও নেওয়া হয়। কিন্তু অংশীজনদের প্রায় সবাই চায় শুল্কহার কমানো হোক। সরকারের পক্ষ থেকে রাজস্ব আয় বাড়ানোর লক্ষ্যমাত্রা প্রতি বছরই বাড়ছে। আর এজন্য এনবিআরকে লক্ষ্য অর্জনে পণ্যের আমদানি, স্থানীয় পর্যায়ে উৎপাদনে শুল্কহার বাড়াতে হচ্ছে। অন্যদিকে জনগণের ওপর বাড়ছে করের বোঝা। এ ছাড়া সরকারের রাজস্ব আয় বাড়াতে বিভিন্ন দাতাগোষ্ঠী বিশেষ করে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চাপও রয়েছে। কিন্তু রাজস্ব বাড়ানোর লক্ষ্য বাড়লেও সে অনুযায়ী এনবিআরের সক্ষমতা বাড়ছে না। কর্মকর্তাদের দক্ষতা, মানোন্নয়নে সরকারের বিনিয়োগের পরিমাণ খুবই অপ্রতুল।
এনবিআর কর্মকর্তারা জানান, রাজস্ব আদায়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণের পরিপ্রেক্ষিতে এনবিআর যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করে। যেমন অর্থবছরের মাঝপথে নানা কারণে পণ্যের ওপর থেকে ভ্যাট, কর প্রত্যাহার করতে হচ্ছে। বিশেষ করে ভ্যাট ও করের ক্ষেত্রে বড় ধরনের অব্যাহতি দিতে হয়। বিগত শেখ হাসিনার শাসনামলে রাজনৈতিক বিবেচনায় ও প্রভাবশালী মহলের চাপে অনেক ব্যবসায়ী গ্রুপকে কর অব্যাহতির সুবিধা দিতে বাধ্য করা হয়েছে। এ কারণে সরকারের রাজস্ব আদায়ে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বড় ধরনের ঘাটতিতে পড়তে হয়েছে। ২০২১-২২ অর্থবছরে করছাড় সুবিধা পেয়েছে এমন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠানের তথ্য বিশ্লেষণ করে এনবিআর।
সে তথ্যে দেখা যায়, ওই অর্থবছরে মোট কর অব্যাহতি সুবিধা দেওয়া হয়েছে এক লাখ ১৫ হাজার কোটি টাকা, যা জিডিপির ২ দশমিক ৯ শতাংশ। সরকারের রাজস্ব আহরণের প্রায় এক-তৃতীয়াংশই কর অব্যাহতির কারণে আদায় করা সম্ভব হচ্ছে না। এসব কর অব্যাহতির একটা অংশ প্রণোদনার অংশ হিসাবেও ব্যয় হয়েছে। কর অব্যাহতির সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে আসার জন্য আইএমএফের পক্ষ থেকে সরকারের ওপর চাপ রয়েছে। ইতোমধ্যে কর অব্যাহতি সুবিধার বিষয়ে এনবিআর একটি নীতিমালা প্রণয়ন করেছে। আগামী অর্থবছর অর্থাৎ ১ জুলাই থেকে এটি কার্যকর হবে। নীতিমালায় কর অব্যাহতির সুবিধার বিষয়টি সংসদের হাতে ন্যস্ত করা হয়েছে।
অবশ্য এনবিআরের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে রাজস্ব আদায়ে নানা ধরনের দুর্নীতি, অনিয়ম এবং করদাতাদের হয়রানির অভিযোগও রয়েছে। তাছাড়া একই করদাতার ওপরই করের চাপ বাড়ানো হচ্ছে বলে অভিযোগ করে আসছেন ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্টরা।
জানতে চাইলে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন আমার দেশকে বলেন, উচ্চাভিলাষী বাজেট তৈরি করে এনবিআরকে বড় ধরনের লক্ষ্য নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। যার কারণে সংস্থাটি তা অর্জন করতে পারে না, এটা প্রতি বছরই ঘটছে। অর্থনীতির আকার যেভাবে বাড়ছে রাজস্ব আদায় সে হারে হচ্ছে না।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে চলছে বিভিন্ন মেরূকরণ। এ নির্বাচনে কোন দল ক্ষমতায় আসবে, কোন দল কার সঙ্গে সমঝোতা বা জোট করে ভোট করবেÑএসব বিষয় নিয়ে আলোচনা ও তৎপরতাও জোরদার হচ্ছে। বিশেষ করে ইসলামি দলগুলোকে নিয়ে সাধারণ ভোটারদের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট মহলে বিশেষ আগ্রহ তৈরি হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
নীলের দেশখ্যাত নীলফামারী দীর্ঘদিন শোষণ করেছিল ইংরেজরা। তাদের স্থানীয় নিপীড়ক নীলকরদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ ছিলেন উত্তরের এই জেলার চাষিরা। ২০০ বছর পর সেই নিষ্ঠুর ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি করেন আওয়ামী ‘কসাই’খ্যাত আসাদুজ্জামান নূর।
১৭ ঘণ্টা আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পরিচালনায় জেলা প্রশাসকদেরই (ডিসি) রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ হিসেবে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকার দুজন বিভাগীয় কমিশনার এবং ৬৪ জন ডিসিসহ ৬৬ জন রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ করা হবে।
২ দিন আগে
বছরের প্রায় ১০ মাস পার হলেও মাধ্যমিক স্তরের বিনামূল্যের পাঠ্যবই ছাপানোর কাজ শুরু হয়নি। এমনকি পাঠ্যবইয়ের কনটেন্টও পুরোপুরি প্রস্তুত হয়নি; এখনো চলছে পরিবর্তন-পরিমার্জনের কাজ। এছাড়া ক্রয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদনও মেলেনি এখনো।
২ দিন আগে