
মিজানুর রহমান রাঙ্গা, সাঘাটা (গাইবান্ধা)

বোনারপাড়া-সান্তাহার-পঞ্চগড় রেলওয়ে রুটে চলাচলকারী দোলনচাঁপা এক্সপ্রেস ট্রেনটি প্রতিদিন সিডিউলে দুই থেকে তিন ঘণ্টা দেরিতে চলাচল করায় হাজার হাজার যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়ছেন। ট্রেনটির কম্পারমেন্ট, আসন ব্যবস্থা ও জনবল সহ ভিতরে প্রায় সব কিছু ঠিক থাকলেও চলাচল করছে লোকাল ট্রেনের ন্যায়।
চলাচলকারী যাত্রীরা জানান, নির্ধারিত সময়সূচি মেনে কখনোই চলাচল করছে না ট্রেনটি। সময় মত স্টেশনে এসে অপেক্ষার প্রহর গুণতে হয়।
এলাকার যাত্রীরা জানান, সড়ক পথে সহজ যোগাযোগ না থাকায় গাইবান্ধার বোনারপাড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনকে ঘিরে আশে পাশের অন্তত ৪টি উপজেলার মানুষ ট্রেনের উপর ভরসা করে বগুড়া ও রংপুর শহরে যাতায়াত করে। দুই শহরে চিকিৎসা,পড়াশুনা ও ব্যবসায়িক কাজে এই দোলনচাপাঁ এক্সপ্রেস ট্রেনটিতেই যাতায়াত করতে হয় হাজার হাজার যাত্রীকে।
সাঘাটার বোনারপাড়ার যাত্রীরা জানান, নির্ধারিত সূচি মোতাবেক প্রতিদিন দুপুর ১টা ৩৫ মিনিটে বোনারপাড়া স্টেশনে এসে ১টা ৪০ মিনিটে ছেড়ে যাওয়ার কথা থাকলেও দুপুর আড়াইটার পরে আসে এই ট্রেন। কোন কোন দিন তিনটারও পর আসে। প্রতিদিন এভাবে দেরিতে চলাচল করায় যাত্রীরা বিড়ম্বনায় পড়ে বগুড়ায় পৌঁছতে দেরি হচ্ছে।
রেলওয়ে সুত্র জানায়, ৭৬৭/৭৬৮ নং দোলনচাপাঁ এক্সপ্রেস ট্রেনটি প্রতিদিন সকাল ৬টায় পঞ্চগড় থেকে বগুড়ার সান্তাহারের উদ্দেশে ছেড়ে দেয়। পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, রংপুর, গাইবান্ধা ও সাঘাটার বোনারপাড়া সহ মোট ১৭টি স্টেশনে যাত্রা বিরতি করে গন্তব্যে পৌঁছায় বিকাল ৩টা ৫০মিনিটে। দ্বিতীয় র্যাক সান্তাহার স্টেশন থেকে সকাল ১১টায় ছেড়ে গিয়ে একই ভাবে পঞ্চগড়ে পৌঁছে রাত ৮টা ২০মিনিটে। ট্রেনটির ১০টি বগিতে ২৭টি নন এসি প্রথম শ্রেণি, ১৮০টি শোভন ও ২৮৮টি সাধারণ শোভন মিলে ৪৯৫টি আসন রয়েছে।
বোনারপাড়া রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার প্রদীপ কুমার বলেন, অনেক সময় বেশি ক্রসিং এর কবলে পড়লে ট্রেনটি চলাচল দেরি হয়। রেলওয়ের লালমনিরহাট ডিভিশনাল ট্রাফিক সুপারিনটেনডেন্ট (ডিটিএস) খালিদুন নেছার সাথে একাধিক বার মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি।

বোনারপাড়া-সান্তাহার-পঞ্চগড় রেলওয়ে রুটে চলাচলকারী দোলনচাঁপা এক্সপ্রেস ট্রেনটি প্রতিদিন সিডিউলে দুই থেকে তিন ঘণ্টা দেরিতে চলাচল করায় হাজার হাজার যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়ছেন। ট্রেনটির কম্পারমেন্ট, আসন ব্যবস্থা ও জনবল সহ ভিতরে প্রায় সব কিছু ঠিক থাকলেও চলাচল করছে লোকাল ট্রেনের ন্যায়।
চলাচলকারী যাত্রীরা জানান, নির্ধারিত সময়সূচি মেনে কখনোই চলাচল করছে না ট্রেনটি। সময় মত স্টেশনে এসে অপেক্ষার প্রহর গুণতে হয়।
এলাকার যাত্রীরা জানান, সড়ক পথে সহজ যোগাযোগ না থাকায় গাইবান্ধার বোনারপাড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনকে ঘিরে আশে পাশের অন্তত ৪টি উপজেলার মানুষ ট্রেনের উপর ভরসা করে বগুড়া ও রংপুর শহরে যাতায়াত করে। দুই শহরে চিকিৎসা,পড়াশুনা ও ব্যবসায়িক কাজে এই দোলনচাপাঁ এক্সপ্রেস ট্রেনটিতেই যাতায়াত করতে হয় হাজার হাজার যাত্রীকে।
সাঘাটার বোনারপাড়ার যাত্রীরা জানান, নির্ধারিত সূচি মোতাবেক প্রতিদিন দুপুর ১টা ৩৫ মিনিটে বোনারপাড়া স্টেশনে এসে ১টা ৪০ মিনিটে ছেড়ে যাওয়ার কথা থাকলেও দুপুর আড়াইটার পরে আসে এই ট্রেন। কোন কোন দিন তিনটারও পর আসে। প্রতিদিন এভাবে দেরিতে চলাচল করায় যাত্রীরা বিড়ম্বনায় পড়ে বগুড়ায় পৌঁছতে দেরি হচ্ছে।
রেলওয়ে সুত্র জানায়, ৭৬৭/৭৬৮ নং দোলনচাপাঁ এক্সপ্রেস ট্রেনটি প্রতিদিন সকাল ৬টায় পঞ্চগড় থেকে বগুড়ার সান্তাহারের উদ্দেশে ছেড়ে দেয়। পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, রংপুর, গাইবান্ধা ও সাঘাটার বোনারপাড়া সহ মোট ১৭টি স্টেশনে যাত্রা বিরতি করে গন্তব্যে পৌঁছায় বিকাল ৩টা ৫০মিনিটে। দ্বিতীয় র্যাক সান্তাহার স্টেশন থেকে সকাল ১১টায় ছেড়ে গিয়ে একই ভাবে পঞ্চগড়ে পৌঁছে রাত ৮টা ২০মিনিটে। ট্রেনটির ১০টি বগিতে ২৭টি নন এসি প্রথম শ্রেণি, ১৮০টি শোভন ও ২৮৮টি সাধারণ শোভন মিলে ৪৯৫টি আসন রয়েছে।
বোনারপাড়া রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার প্রদীপ কুমার বলেন, অনেক সময় বেশি ক্রসিং এর কবলে পড়লে ট্রেনটি চলাচল দেরি হয়। রেলওয়ের লালমনিরহাট ডিভিশনাল ট্রাফিক সুপারিনটেনডেন্ট (ডিটিএস) খালিদুন নেছার সাথে একাধিক বার মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি।

মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
নিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
৪ ঘণ্টা আগে
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
৪ ঘণ্টা আগে
স্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৫ ঘণ্টা আগে