
স্টাফ রিপোর্টার (ঢাকা উত্তর)

সাভারের আশুলিয়ায় বিপুল অস্ত্র, গুলি ও মাদকসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গত বৃহস্পতিবার রাতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় গাজীরচট ও কান্দাইল এলাকা থেকে। এরপর তাদের গতকাল শুক্রবার আশুলিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়।
জামগড়া আর্মি ক্যাম্প সূত্র জানায়, দীর্ঘদিন ধরে আশুলিয়ার গাজীরচট এলাকায় কিছু অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী এবং মাদক ব্যবসায়ী সহযোগীদের নিয়ে ওই এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। বৃহস্পতিবার রাতে এলাকার বাসিন্দারা অভিযোগ করেন, গাজীরচটে স্থানীয় দুটি গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় গুলিও ছোড়া হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ী মেহেদী হাসান মিঠুন, মোজাম্মেল ভূইয়া, জাহিদুল ইসলাম ও মাসুমা আক্তার রিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে একটি পিস্তল, আট রাউন্ড গুলি, দুটি ম্যাগাজিন, সাতটি শটগানের কার্তুজ, ১৬টি পিস্তলের কার্তুজ, চারটি চাপাতি ও ছুরি, একটি শটগানের বাটস্টক, একটি হকি স্টিক, তিন হাজার ৪০ পিস ইয়াবা, ৭০০ গ্রাম গাঁজা, চার লিটার বিদেশি মদ, দুটি ইলেকট্রিক শকার, ১৩টি মোবাইল ও তিনটি ওয়াকিটকি উদ্ধার করা হয়।
অন্যদিকে কান্দাইল এলাকায় অভিযান চালিয়ে অস্ত্রসহ তিন সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তাররা হলো—নায়ন আলী, বাবর হোসেন বাবুল ও গোলাম রাব্বি। তাদের কাছ থেকে একটি পিস্তল, একটি দেশি অস্ত্র, ২০০ গ্রাম গাঁজা ও দুটি মোবাইল সেট উদ্ধার করা হয়।
আশুলিয়া থানার ওসি (পরিদর্শক) শফিকুল ইসলাম সুমন জানান, তাদের শুক্রবার সকালে থানায় হস্তান্তর করে সেনাবাহিনী। এরপর তাদের বিরুদ্ধে তিনটি মামলা করা হয়। দুটি অস্ত্র আইনে ও একটি মাদক আইনে।

সাভারের আশুলিয়ায় বিপুল অস্ত্র, গুলি ও মাদকসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গত বৃহস্পতিবার রাতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় গাজীরচট ও কান্দাইল এলাকা থেকে। এরপর তাদের গতকাল শুক্রবার আশুলিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়।
জামগড়া আর্মি ক্যাম্প সূত্র জানায়, দীর্ঘদিন ধরে আশুলিয়ার গাজীরচট এলাকায় কিছু অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী এবং মাদক ব্যবসায়ী সহযোগীদের নিয়ে ওই এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। বৃহস্পতিবার রাতে এলাকার বাসিন্দারা অভিযোগ করেন, গাজীরচটে স্থানীয় দুটি গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় গুলিও ছোড়া হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ী মেহেদী হাসান মিঠুন, মোজাম্মেল ভূইয়া, জাহিদুল ইসলাম ও মাসুমা আক্তার রিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে একটি পিস্তল, আট রাউন্ড গুলি, দুটি ম্যাগাজিন, সাতটি শটগানের কার্তুজ, ১৬টি পিস্তলের কার্তুজ, চারটি চাপাতি ও ছুরি, একটি শটগানের বাটস্টক, একটি হকি স্টিক, তিন হাজার ৪০ পিস ইয়াবা, ৭০০ গ্রাম গাঁজা, চার লিটার বিদেশি মদ, দুটি ইলেকট্রিক শকার, ১৩টি মোবাইল ও তিনটি ওয়াকিটকি উদ্ধার করা হয়।
অন্যদিকে কান্দাইল এলাকায় অভিযান চালিয়ে অস্ত্রসহ তিন সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তাররা হলো—নায়ন আলী, বাবর হোসেন বাবুল ও গোলাম রাব্বি। তাদের কাছ থেকে একটি পিস্তল, একটি দেশি অস্ত্র, ২০০ গ্রাম গাঁজা ও দুটি মোবাইল সেট উদ্ধার করা হয়।
আশুলিয়া থানার ওসি (পরিদর্শক) শফিকুল ইসলাম সুমন জানান, তাদের শুক্রবার সকালে থানায় হস্তান্তর করে সেনাবাহিনী। এরপর তাদের বিরুদ্ধে তিনটি মামলা করা হয়। দুটি অস্ত্র আইনে ও একটি মাদক আইনে।

বাঁশখালীতে বিশেষ অভিযান চালিয়ে ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আবদুল খালেক নামে একজনকে আটক করেছে পুলিশ। শনিবার ভোররাতে ইলশা এলাকা থেকে তাকে আটক করে। আটক আবদুল খালেক বাহারছড়া ইউপি'র রত্নপুর গ্রামের জনৈক বদরুজ্জামানের পুত্র।
৩১ মিনিট আগে
ঘটনাটি ঘটেছে কুমিল্লা জেলার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার শিদলাই গ্রামে। এই ঘটনায় ভুক্তভোগী মারিয়া আক্তারের মা রহিমা বেগম বাদী হয়ে ব্রাহ্মণপাড়া থানায় অভিযোগ দাখিল করেন। এছাড়াও সে ২০২২ সালে বিএনপির রাজনীতি নিষিদ্ধ চেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট স্মারকলিপি দিয়েছিলেন। অভিযুক্ত ইউনিয়ন পরিষদের
৩৭ মিনিট আগে
জানা গেছে, বাহিনীর প্রধান মুরাদ মূলত নোয়াখালীর দক্ষিণ হাতিয়া এলাকার বাসিন্দা। এখন তিনি নগরের ৬ নম্বর পূর্ব ষোলশহর ওয়ার্ডে একটি ভাড়া বাসায় থাকেন। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে, কয়েকবার মাদকসহ গ্রেপ্তারও হয়েছেন। কিন্তু স্থানীয়দের অভিযোগ-প্রতিবারই তিনি সহজে জামিন নিয়ে বেরিয়ে আসেন এবং আবারও আগের মতো
১ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীর রায়পুরার সায়েদাবাদ এলাকায় সাম্প্রতিক সময়ে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে প্রায়শই বিভিন্ন গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো এ বছরের ২৮ সেপ্টেম্বর চরাঞ্চলে সংঘর্ষে সন্ত্রাসীদের গুলিতে একজন নিহত হয়, ৯ সেপ্টেম্বর রায়পুরায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত এবং একজন
১ ঘণ্টা আগে