এবি পার্টির চেয়ারম্যানের মতবিনিময়

স্টাফ রিপোর্টার

এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ। তারা একবার একদলকে,আরেকবার আরেক দলকে খুশি করে চলার নীতি গ্রহণ করেছে। কখনো কখনো মনে হয়েছে কয়েকটি রাজনৈতিক দলের চাপে তারা দিশাহারা। তারা যে সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন সে ব্যাপারে আস্থা স্থাপন করা কঠিন।
শুক্রবার ঝিনাইদহ সফরকালে শহরের একটি রেস্তোরায় স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এসকল কথা জানান। ঝিনাইদহ জেলা আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মতিয়ার রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
উক্ত মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাংগঠনিক সম্পাদক (খুলনা) ইয়ামিনুর রহমান ও যুব পার্টির সদস্য সচিব হাদীউজ্জামান খোকন।
তিনি বলেন, গণঅভ্যুত্থানের পর প্রশাসনকে সুষ্ঠুভাবে পুনর্গঠন করা যায়নি। নানামুখী বিশৃঙ্খলার কারণে এখনো নিশ্চিত নয় যে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে কি না! বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির দ্বন্দ্বে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও কঠোর অবস্থান নিতে পারছে না, এটি খুবই দুঃখজনক। হাসিনা একদলীয় ব্যবস্থা কায়েম করে নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছেন।
সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান ও প্রবীণ সাংবাদিক আবুল আসাদকে শারীরিকভাবে আক্রমণ করে কারাগারে নিক্ষেপ করিছিলেন, সাগর-রুনির হত্যার রহস্য বছরের পর বছরেও উদঘাটন করা যায়নি। দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করে অর্থনীতি ধ্বংস করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, নিয়োগ ও বদলি বাণিজ্য চলছে হরহামেশাই,যেটি আমরা গণঅভ্যুত্থান পরবর্তীতে প্রত্যাশা করিনি। রাষ্ট্রের কাছে আমাদের দাবি খুবই সামান্য, শুধু নাগরিক অধিকার ফিরে পেতে চাই।
দেশে মাদকাসক্ত তরুণদের নিয়ে অভিভাবকরা উদ্বিগ্ন, চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্যে মানুষ অতিষ্ঠ। ঝিনাইদহের যোগাযোগ ব্যবস্থার অবস্থা করুণ, বিশেষ করে যশোর থেকে ঝিনাইদহ পর্যন্ত সড়কের অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয়।
এবি পার্টির চেয়ারম্যান আরও বলেন, কে ভারতের দালাল, কে পাকিস্তানের দালাল, এসব নিরর্থক বিতর্কে জাতিকে জড়ানো হয়েছে। কে মৌলবাদী, কে নাস্তিক এসব প্রশ্নে বিভাজন সৃষ্টি করা হচ্ছে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পরও রাজনৈতিক দলগুলো অহেতুক বিতর্ক বন্ধ করতে পারছে না।
রাজনৈতিক দলগুলো বেকার সমস্যা সমাধানে কার্যকর কোনো সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা দিতে পারছে না। মুখস্থ সমাধান নয়, বাস্তবভিত্তিক ও পরিকল্পনামূলক সমাধান প্রয়োজন। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে এবি পার্টির ভূমিকা ছিল প্রশংসনীয় এবং জনগণের কাছে তা সমাদৃত হয়েছে।
এখন সময় এসেছে অতীতের বিভেদ ভুলে সব রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার।আগামী নির্বাচনে সব ঝুঁকি মোকাবিলা করে জাতিকে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দেওয়ার জোর দাবি জানান তিনি।
উক্ত সভায় এবি পার্টির চেয়ারম্যান ঝিনাইদহের সংসদীয় আসনের দলের মনোনীত প্রার্থীদের পরিচয় করিয়ে দেন।
তিনি জানান,ঝিনাইদহ-১ আসনে এবি যুব পার্টির সদস্য সচিব হাদীউজ্জামান খোকন,ঝিনাইদহ-২ আসনে অ্যাডভোকেট মতিয়ার রহমান এবং ঝিনাইদহ-৩ আসনে মুফতি মুজাহিদুল ইসলাম এবি পার্টির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
সভায় এবি পার্টির নেতৃবৃন্দের উপস্থিত মধ্যে ছিলেন কেন্দ্রীয় সহকারী প্রচার সম্পাদক আজাদুল ইসলাম আজাদ, কেন্দ্রীয় জুলাই অভ্যুত্থান বিষয়ক সহ-সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম, চুয়াডাঙ্গা জেলা আহ্বায়ক আলমগীর হোসাইন,ঝিনাইদহ জেলা সদস্য সচিব নাজমুস সাদাত, মাগুরা জেলা আহ্বায়ক ইমরান নাজির ও মেহেরপুর জেলা সমন্বয়ক রফিকুজ্জামান প্রমুখ।

এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ। তারা একবার একদলকে,আরেকবার আরেক দলকে খুশি করে চলার নীতি গ্রহণ করেছে। কখনো কখনো মনে হয়েছে কয়েকটি রাজনৈতিক দলের চাপে তারা দিশাহারা। তারা যে সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন সে ব্যাপারে আস্থা স্থাপন করা কঠিন।
শুক্রবার ঝিনাইদহ সফরকালে শহরের একটি রেস্তোরায় স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এসকল কথা জানান। ঝিনাইদহ জেলা আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মতিয়ার রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
উক্ত মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাংগঠনিক সম্পাদক (খুলনা) ইয়ামিনুর রহমান ও যুব পার্টির সদস্য সচিব হাদীউজ্জামান খোকন।
তিনি বলেন, গণঅভ্যুত্থানের পর প্রশাসনকে সুষ্ঠুভাবে পুনর্গঠন করা যায়নি। নানামুখী বিশৃঙ্খলার কারণে এখনো নিশ্চিত নয় যে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে কি না! বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির দ্বন্দ্বে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও কঠোর অবস্থান নিতে পারছে না, এটি খুবই দুঃখজনক। হাসিনা একদলীয় ব্যবস্থা কায়েম করে নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছেন।
সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান ও প্রবীণ সাংবাদিক আবুল আসাদকে শারীরিকভাবে আক্রমণ করে কারাগারে নিক্ষেপ করিছিলেন, সাগর-রুনির হত্যার রহস্য বছরের পর বছরেও উদঘাটন করা যায়নি। দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করে অর্থনীতি ধ্বংস করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, নিয়োগ ও বদলি বাণিজ্য চলছে হরহামেশাই,যেটি আমরা গণঅভ্যুত্থান পরবর্তীতে প্রত্যাশা করিনি। রাষ্ট্রের কাছে আমাদের দাবি খুবই সামান্য, শুধু নাগরিক অধিকার ফিরে পেতে চাই।
দেশে মাদকাসক্ত তরুণদের নিয়ে অভিভাবকরা উদ্বিগ্ন, চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্যে মানুষ অতিষ্ঠ। ঝিনাইদহের যোগাযোগ ব্যবস্থার অবস্থা করুণ, বিশেষ করে যশোর থেকে ঝিনাইদহ পর্যন্ত সড়কের অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয়।
এবি পার্টির চেয়ারম্যান আরও বলেন, কে ভারতের দালাল, কে পাকিস্তানের দালাল, এসব নিরর্থক বিতর্কে জাতিকে জড়ানো হয়েছে। কে মৌলবাদী, কে নাস্তিক এসব প্রশ্নে বিভাজন সৃষ্টি করা হচ্ছে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পরও রাজনৈতিক দলগুলো অহেতুক বিতর্ক বন্ধ করতে পারছে না।
রাজনৈতিক দলগুলো বেকার সমস্যা সমাধানে কার্যকর কোনো সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা দিতে পারছে না। মুখস্থ সমাধান নয়, বাস্তবভিত্তিক ও পরিকল্পনামূলক সমাধান প্রয়োজন। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে এবি পার্টির ভূমিকা ছিল প্রশংসনীয় এবং জনগণের কাছে তা সমাদৃত হয়েছে।
এখন সময় এসেছে অতীতের বিভেদ ভুলে সব রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার।আগামী নির্বাচনে সব ঝুঁকি মোকাবিলা করে জাতিকে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দেওয়ার জোর দাবি জানান তিনি।
উক্ত সভায় এবি পার্টির চেয়ারম্যান ঝিনাইদহের সংসদীয় আসনের দলের মনোনীত প্রার্থীদের পরিচয় করিয়ে দেন।
তিনি জানান,ঝিনাইদহ-১ আসনে এবি যুব পার্টির সদস্য সচিব হাদীউজ্জামান খোকন,ঝিনাইদহ-২ আসনে অ্যাডভোকেট মতিয়ার রহমান এবং ঝিনাইদহ-৩ আসনে মুফতি মুজাহিদুল ইসলাম এবি পার্টির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
সভায় এবি পার্টির নেতৃবৃন্দের উপস্থিত মধ্যে ছিলেন কেন্দ্রীয় সহকারী প্রচার সম্পাদক আজাদুল ইসলাম আজাদ, কেন্দ্রীয় জুলাই অভ্যুত্থান বিষয়ক সহ-সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম, চুয়াডাঙ্গা জেলা আহ্বায়ক আলমগীর হোসাইন,ঝিনাইদহ জেলা সদস্য সচিব নাজমুস সাদাত, মাগুরা জেলা আহ্বায়ক ইমরান নাজির ও মেহেরপুর জেলা সমন্বয়ক রফিকুজ্জামান প্রমুখ।

শেরপুরের সদর উপজেলায় জামায়াত ইসলামীর গণসংযোগ চলাকালে বিএনপির নেতাকর্মীদের অতর্কিত হামলায় অন্তত ১৫-২০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে শেরপুর সদর হাসপাতালে দুজন ভর্তি হয়ে চিকিৎসাধীন আছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
নীলফামারীর ডিমলায় গণঅধিকার পরিষদ (জিওপি) থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করেছেন উপজেলা সভাপতিসহ বিভিন্ন পর্যায়ের ৭ নেতাকর্মী।
৫ ঘণ্টা আগে
মঞ্জু বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতা এখন প্রশ্নবিদ্ধ। সরকার কখনো একদলকে, আবার কখনো আরেক দলকে খুশি করার নীতি গ্রহণ করেছে। ফলে কয়েকটি রাজনৈতিক দলের চাপে তারা দিশাহারা হয়ে পড়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
গত ১৭ বছর আওয়ামী লীগ দেশটাকে খালি করে দিয়েছে। এখন সেই দেশকে নতুন করে গড়তে পরিকল্পনা দরকার, আর সেই পরিকল্পনা রয়েছে বিএনপির ৩১ দফায়।
৭ ঘণ্টা আগে