
উপজেলা প্রতিনিধি, ফতুল্লা (নারায়ণগঞ্জ)

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নারায়ণগঞ্জ-৪ (সদর উপজেলা) আসনে বেশ জোরেশোরে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে ইসলামিক দলগুলোর প্রার্থীরা। বিশেষ করে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস প্রতিদিনই গণসংযোগ করছেন। অন্যদিকে, বিএনপি এখনো তাদের প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেননি। মনোনয়ন প্রত্যাশা করে প্রায় অর্ধডজন নেতা মাঠে থাকায় কর্মীরাও বিভক্ত। বিএনপির এই বিভক্তির সুযোগে ইসলামী দলগুলোর প্রার্থীরা নিজেদের অবস্থান সুসংহত করছেন দিন দিন।
স্বাধীনতার পর একটি নির্বাচনেও ইসলামি দলগুলো জিততে পারেনি এ আসন থেকে। তবে এবার নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ-এর প্রার্থী মাওলানা আবদুল জব্বার। জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের প্রার্থী হিসেবে মাঠে থাকা মুফতি মনির হোসাইন কাসেমীও ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন নিজের পথ পরিষ্কারের আশায়। এ আসনে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের প্রার্থী খন্দকার আনোয়ার হোসেন।
সর্বশেষ এ আসনে বিএনপি জয়লাভ করেছিল ২০০১ সালে অনুষ্ঠিত অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে। সেবার এ আসন থেকে এমপি হয়েছিলেন মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন। প্রায় দুই দশক পর আসন পুনরুদ্ধারের মিশনে এবার মাঠে রয়েছেন বিএনপির ৫ নেতা। এরা হলেন- জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ, যুগ্ম আহ্বায়ক মাশুকুল ইসলাম রাজীব, ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি শহিদুল ইসলাম টিটু, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট বারী ভূইয়া ও জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মশিউর রহমান রনি।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে যখন বিএনপি এ আসনটি পুনরুদ্ধারের স্বপ্ন দেখছে, ঠিক তখনি একক প্রার্থী নিয়ে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী। বিএনপি প্রার্থীদের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছেন জমিয়তের প্রার্থী মুফতি মনির হোসাইন কাসেমীও। কারণ বিএনপি জোটগতভাবে নির্বাচন করলে মনির কাসেমী হতে পারেন এ আসনের প্রার্থী।
নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মাশুকুল ইসলাম রাজীব এ আসন থেকে দলীয় টিকিট প্রাপ্তির সবচেয়ে বড় দাবিদার। তিনি বলেন, বিগত ফ্যাসিবাদ সরকারের শাসনামলে একের পর এক মামলা-হামলার শিকার হয়েছি। জুলাই অভ্যুত্থানের পর ফতুল্লার জনগণের জন্য কাজ করছি। জনসম্পৃক্ত কাজে দলীয় নেতাকর্মীদের একত্রিত করছি। আমার বিরুদ্ধে কেউ এক টাকা চাঁদাবাজি বা দখলবাজির অভিযোগ তুলতে পারবে না। দলের মঙ্গলে আমাদের নেতা তারেক রহমানের নির্দেশে কাজ করছি। দল যদি মূল্যায়ন করে তাহলে এ আসনটি বিএনপিকে উপহার দিতে প্রস্তুত আমি।
স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকারের শাসনামলে নারায়ণগঞ্জের যে ক’জন নেতা রাজপথে থেকে দলের নির্দেশে কাজ করেছেন তাদের মধ্যে শহিদুল ইসলাম টিটু অন্যতম। ২০২৩ সালের ২৯ জুলাই সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইল এলাকায় হাসিনাবিরোধী আন্দোলন করতে গিয়ে পুলিশের শটগানের ছররা গুলিতে চোখে আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছিলেন তিনি, যা তখন সারা বিশ্বে বেশ আলোড়ন তুলেছিল। ৪০ মামলার আসামি হয়েও রাজপথ ছাড়েননি কখনো। আসন্ন নির্বাচনে টিটুও চাইছেন দলের মনোনয়ন।
ফতুল্লা থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট বারী ভূইয়া সজ্জন রাজনীতিবিদ হিসেবেই বেশ পরিচিত। বিগত সরকারের আমলে এক ডজন মামলার আসামি হয়েছিলেন, তবু ছাড়েননি হাল। ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে রেখেছিলেন ভূমিকা। জুলাই অভ্যুত্থানের পর শেখ হাসিনা, সাবেক সিইসি খায়রুল হকসহ অনেকের বিরুদ্ধেই মামলা করেন বারী ভূইয়া। আসন্ন নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন নিয়ে নির্বাচন করতে চাইছেন তিনি। বলেন, আমি আওয়ামী সরকারের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। জুলাই অভ্যুত্থানে মাঠে ছিলাম প্রতিদিন। কর্মীদের সাথে নিবিড় যোগাযোগ ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে নিজেকে জড়িয়ে রেখেছি। আমি ৫ আগস্টের পর কোনো দখলবাজি বা চাঁদাবাজি করিনি। আমার বিশ্বাস দল সবদিক বিবেচনা করে আমাকে মনোনয়ন দেবে।
জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী মাওলানা আবদুল জব্বার বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানের পর নারায়ণগঞ্জে জামায়াতের একজন কর্মীর বিরুদ্ধেও চাঁদাবাজি বা দখলবাজির অভিযোগ উঠেনি। কিন্তু অন্য একটি দলের অনেক নেতাকর্মীই অপরাধে জড়িয়ে পড়েছে। মানুষ এখন পরিবর্তন চায়। আমরা সেই পরিবর্তনের আশায় ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছি। ন্যায় ও ইনসাফের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চাই।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের প্রার্থী মুফতি মনির হোসাইন কাসেমী বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী হয়ে লড়াই করেছিলাম। এবারও ভোটের মাঠে আছি এবং শেষ পর্যন্ত থাকবো। সুযোগ পেলে জনগণের সেবায় কাজ করে যাবো।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের প্রার্থী খন্দকার আনোয়ার হোসেন বলেন, আমি ভোটারদের কাছে যাচ্ছি। মানুষ মুখিয়ে আছে ভোট দেয়ার জন্য। আমি জিততে পারলে জলাবদ্ধতা, সড়ক সংস্কার ও শ্রমিকদের জন্য বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মাণকে অগ্রাধিকার দেবো।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নারায়ণগঞ্জ-৪ (সদর উপজেলা) আসনে বেশ জোরেশোরে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে ইসলামিক দলগুলোর প্রার্থীরা। বিশেষ করে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস প্রতিদিনই গণসংযোগ করছেন। অন্যদিকে, বিএনপি এখনো তাদের প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেননি। মনোনয়ন প্রত্যাশা করে প্রায় অর্ধডজন নেতা মাঠে থাকায় কর্মীরাও বিভক্ত। বিএনপির এই বিভক্তির সুযোগে ইসলামী দলগুলোর প্রার্থীরা নিজেদের অবস্থান সুসংহত করছেন দিন দিন।
স্বাধীনতার পর একটি নির্বাচনেও ইসলামি দলগুলো জিততে পারেনি এ আসন থেকে। তবে এবার নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ-এর প্রার্থী মাওলানা আবদুল জব্বার। জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের প্রার্থী হিসেবে মাঠে থাকা মুফতি মনির হোসাইন কাসেমীও ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন নিজের পথ পরিষ্কারের আশায়। এ আসনে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের প্রার্থী খন্দকার আনোয়ার হোসেন।
সর্বশেষ এ আসনে বিএনপি জয়লাভ করেছিল ২০০১ সালে অনুষ্ঠিত অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে। সেবার এ আসন থেকে এমপি হয়েছিলেন মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন। প্রায় দুই দশক পর আসন পুনরুদ্ধারের মিশনে এবার মাঠে রয়েছেন বিএনপির ৫ নেতা। এরা হলেন- জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ, যুগ্ম আহ্বায়ক মাশুকুল ইসলাম রাজীব, ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি শহিদুল ইসলাম টিটু, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট বারী ভূইয়া ও জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মশিউর রহমান রনি।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে যখন বিএনপি এ আসনটি পুনরুদ্ধারের স্বপ্ন দেখছে, ঠিক তখনি একক প্রার্থী নিয়ে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী। বিএনপি প্রার্থীদের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছেন জমিয়তের প্রার্থী মুফতি মনির হোসাইন কাসেমীও। কারণ বিএনপি জোটগতভাবে নির্বাচন করলে মনির কাসেমী হতে পারেন এ আসনের প্রার্থী।
নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মাশুকুল ইসলাম রাজীব এ আসন থেকে দলীয় টিকিট প্রাপ্তির সবচেয়ে বড় দাবিদার। তিনি বলেন, বিগত ফ্যাসিবাদ সরকারের শাসনামলে একের পর এক মামলা-হামলার শিকার হয়েছি। জুলাই অভ্যুত্থানের পর ফতুল্লার জনগণের জন্য কাজ করছি। জনসম্পৃক্ত কাজে দলীয় নেতাকর্মীদের একত্রিত করছি। আমার বিরুদ্ধে কেউ এক টাকা চাঁদাবাজি বা দখলবাজির অভিযোগ তুলতে পারবে না। দলের মঙ্গলে আমাদের নেতা তারেক রহমানের নির্দেশে কাজ করছি। দল যদি মূল্যায়ন করে তাহলে এ আসনটি বিএনপিকে উপহার দিতে প্রস্তুত আমি।
স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকারের শাসনামলে নারায়ণগঞ্জের যে ক’জন নেতা রাজপথে থেকে দলের নির্দেশে কাজ করেছেন তাদের মধ্যে শহিদুল ইসলাম টিটু অন্যতম। ২০২৩ সালের ২৯ জুলাই সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইল এলাকায় হাসিনাবিরোধী আন্দোলন করতে গিয়ে পুলিশের শটগানের ছররা গুলিতে চোখে আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছিলেন তিনি, যা তখন সারা বিশ্বে বেশ আলোড়ন তুলেছিল। ৪০ মামলার আসামি হয়েও রাজপথ ছাড়েননি কখনো। আসন্ন নির্বাচনে টিটুও চাইছেন দলের মনোনয়ন।
ফতুল্লা থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট বারী ভূইয়া সজ্জন রাজনীতিবিদ হিসেবেই বেশ পরিচিত। বিগত সরকারের আমলে এক ডজন মামলার আসামি হয়েছিলেন, তবু ছাড়েননি হাল। ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে রেখেছিলেন ভূমিকা। জুলাই অভ্যুত্থানের পর শেখ হাসিনা, সাবেক সিইসি খায়রুল হকসহ অনেকের বিরুদ্ধেই মামলা করেন বারী ভূইয়া। আসন্ন নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন নিয়ে নির্বাচন করতে চাইছেন তিনি। বলেন, আমি আওয়ামী সরকারের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। জুলাই অভ্যুত্থানে মাঠে ছিলাম প্রতিদিন। কর্মীদের সাথে নিবিড় যোগাযোগ ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে নিজেকে জড়িয়ে রেখেছি। আমি ৫ আগস্টের পর কোনো দখলবাজি বা চাঁদাবাজি করিনি। আমার বিশ্বাস দল সবদিক বিবেচনা করে আমাকে মনোনয়ন দেবে।
জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী মাওলানা আবদুল জব্বার বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানের পর নারায়ণগঞ্জে জামায়াতের একজন কর্মীর বিরুদ্ধেও চাঁদাবাজি বা দখলবাজির অভিযোগ উঠেনি। কিন্তু অন্য একটি দলের অনেক নেতাকর্মীই অপরাধে জড়িয়ে পড়েছে। মানুষ এখন পরিবর্তন চায়। আমরা সেই পরিবর্তনের আশায় ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছি। ন্যায় ও ইনসাফের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চাই।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের প্রার্থী মুফতি মনির হোসাইন কাসেমী বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী হয়ে লড়াই করেছিলাম। এবারও ভোটের মাঠে আছি এবং শেষ পর্যন্ত থাকবো। সুযোগ পেলে জনগণের সেবায় কাজ করে যাবো।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের প্রার্থী খন্দকার আনোয়ার হোসেন বলেন, আমি ভোটারদের কাছে যাচ্ছি। মানুষ মুখিয়ে আছে ভোট দেয়ার জন্য। আমি জিততে পারলে জলাবদ্ধতা, সড়ক সংস্কার ও শ্রমিকদের জন্য বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মাণকে অগ্রাধিকার দেবো।

সভায় সভাপতিত্ব করেন ৫৪ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতের আমির মাওলানা নুর মোহাম্মদ মণ্ডল এবং সঞ্চালনা করেন ওয়ার্ড জামায়াতের নায়েবে আমির ফিরোজ আল মাহমুদ। হাফেজ আনোয়ার হোসেনের কোরআন তিলাওয়াতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
৩১ মিনিট আগে
নাতনিকে নিয়ে টিকা দিতে যাচ্ছিলেন নানী। গয়াবাড়ী স্কুল অ্যান্ড কলেজের পাশে আসার পর দ্রুতগতির একটি মালবাহী পিকআপ দুজনকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই নাতনি মারা যায়। ঘটনাস্থল থেকে সুর্য খাতুনকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে ডিমলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
৪৩ মিনিট আগে
রোববার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত দেড় ঘণ্টার এই কর্মসূচিতে ছাত্র-যুবক ও জনতা অংশ নেন। অবরোধের ফলে মহাসড়ক দুটির উভয়পাশে কয়েক কিলোমিটার জুড়ে যানবাহন আটকা পড়ে। এতে যাত্রী সাধারণ দুর্ভোগের শিকার হন। বিলম্বিত হয় তাদের যাত্রা।
১ ঘণ্টা আগে
কুমিল্লার তিতাস উপজেলায় অস্ত্র ও গুলিসহ চার নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ও সেনাবাহিনী। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দিবাগত রাত থেকে শনিবার ভোর পর্যন্ত উপজেলার মজিদপুর ইউনিয়নের শাহপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে