চট্টগ্রাম ব্যুরো
পবিত্র মহররমের আশুরা উপলক্ষে কারবালার শহীদদের স্মরণে চট্টগ্রামে তাজিয়া মিছিল হয়েছে।
রোববার (৬ জুলাই) সকালে নগরের সদরঘাট ইমামবাড়া থেকে শুরু হয়ে শোকমিছিলটি নগরের নিউমার্কেট, জিপিও, কোতোয়ালী মোড়, আলকরণ এলাকা ঘুরে পুনরায় ইমামবাড়ায় গিয়ে শেষ হয়।
মিছিলে নেতৃত্ব দেন সদরঘাট ইমামবাড়ার পেশ ইমাম মাওলানা আমজাদ হোসেন।
তিনি বলেন, ‘১৪০০ বছর আগের এই দিনেই মানবতার ইতিহাসে সবচেয়ে হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটেছিল। ইমাম হুসাইন (রা.) সত্য ও ন্যায়ের পথে শহীদ হয়েছিলেন। আমরা সেই আত্মত্যাগকে স্মরণ করছি।’
তাজিয়া মিছিলে অংশ নেন শিয়া মতের নারী, পুরুষ, কিশোর-কিশোরী থেকে শুরু করে শিশু-বৃদ্ধরা। সবার পরনে ছিল শোকের প্রতীক কালো পোশাক। কেউ কেউ হাতে কালো পতাকা, পাঞ্জা ও ব্যানার নিয়ে ছিলেন। বুক চাপড়ে আহাজারি করতে করতে ‘হায় হুসাইন! হায় হুসাইন!’ ধ্বনি দিতে থাকেন তাঁরা।
নাজমা হোসেন, নগরের মেহেদীবাগ থেকে মিছিলে অংশ নিতে এসেছেন সপরিবারে। তিনি বলেন, আমি গত ২০ বছর ধরে এই শোকমিছিলে অংশ নিচ্ছি। আমার সন্তানদেরও শেখাচ্ছি, কারবালার ঘটনা কেবল ধর্মীয় নয়, মানবতার শিক্ষা দেয়। হুসাইনের আত্মত্যাগ আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় অন্যায়ের সঙ্গে আপস চলে না।’
মিছিল ঘিরে নগরে ছিল নিরাপত্তা বলয়। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের একাধিক টিম দায়িত্ব পালন করে। মিছিলে স্বেচ্ছাসেবকরাও নিরবচ্ছিন্নভাবে সহযোগিতা করেন।
এক তরুণ স্বেচ্ছাসেবক মুহাম্মদ আলী রেজা বলেন, আমরা চাই সবাই নিরাপদে অংশ নিতে পারেন। এই দিন আমাদের কাছে শুধু শোক নয়, আত্মশুদ্ধিরও দিন।’
ইমামবাড়ায় ফিরে দোয়া ও বিশেষ মোনাজাতের মাধ্যমে মিছিল শেষ হয়। কারবালার শহীদদের জন্য দোয়া চাওয়া হয় এবং জুলুমের বিরুদ্ধে অবস্থানের শপথ পুনর্ব্যক্ত করেন অংশগ্রহণকারীরা।
পবিত্র মহররমের আশুরা উপলক্ষে কারবালার শহীদদের স্মরণে চট্টগ্রামে তাজিয়া মিছিল হয়েছে।
রোববার (৬ জুলাই) সকালে নগরের সদরঘাট ইমামবাড়া থেকে শুরু হয়ে শোকমিছিলটি নগরের নিউমার্কেট, জিপিও, কোতোয়ালী মোড়, আলকরণ এলাকা ঘুরে পুনরায় ইমামবাড়ায় গিয়ে শেষ হয়।
মিছিলে নেতৃত্ব দেন সদরঘাট ইমামবাড়ার পেশ ইমাম মাওলানা আমজাদ হোসেন।
তিনি বলেন, ‘১৪০০ বছর আগের এই দিনেই মানবতার ইতিহাসে সবচেয়ে হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটেছিল। ইমাম হুসাইন (রা.) সত্য ও ন্যায়ের পথে শহীদ হয়েছিলেন। আমরা সেই আত্মত্যাগকে স্মরণ করছি।’
তাজিয়া মিছিলে অংশ নেন শিয়া মতের নারী, পুরুষ, কিশোর-কিশোরী থেকে শুরু করে শিশু-বৃদ্ধরা। সবার পরনে ছিল শোকের প্রতীক কালো পোশাক। কেউ কেউ হাতে কালো পতাকা, পাঞ্জা ও ব্যানার নিয়ে ছিলেন। বুক চাপড়ে আহাজারি করতে করতে ‘হায় হুসাইন! হায় হুসাইন!’ ধ্বনি দিতে থাকেন তাঁরা।
নাজমা হোসেন, নগরের মেহেদীবাগ থেকে মিছিলে অংশ নিতে এসেছেন সপরিবারে। তিনি বলেন, আমি গত ২০ বছর ধরে এই শোকমিছিলে অংশ নিচ্ছি। আমার সন্তানদেরও শেখাচ্ছি, কারবালার ঘটনা কেবল ধর্মীয় নয়, মানবতার শিক্ষা দেয়। হুসাইনের আত্মত্যাগ আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় অন্যায়ের সঙ্গে আপস চলে না।’
মিছিল ঘিরে নগরে ছিল নিরাপত্তা বলয়। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের একাধিক টিম দায়িত্ব পালন করে। মিছিলে স্বেচ্ছাসেবকরাও নিরবচ্ছিন্নভাবে সহযোগিতা করেন।
এক তরুণ স্বেচ্ছাসেবক মুহাম্মদ আলী রেজা বলেন, আমরা চাই সবাই নিরাপদে অংশ নিতে পারেন। এই দিন আমাদের কাছে শুধু শোক নয়, আত্মশুদ্ধিরও দিন।’
ইমামবাড়ায় ফিরে দোয়া ও বিশেষ মোনাজাতের মাধ্যমে মিছিল শেষ হয়। কারবালার শহীদদের জন্য দোয়া চাওয়া হয় এবং জুলুমের বিরুদ্ধে অবস্থানের শপথ পুনর্ব্যক্ত করেন অংশগ্রহণকারীরা।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে