
চট্টগ্রাম ব্যুরো

বিগত তিনটি বিতর্কিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভুয়া ও রাতের ভোটের কারিগরদের নিয়ে অনুষ্ঠিত শুনানি শেষ হয়েছে। দুদফায় অনুষ্ঠিত এ শুনানি গতকাল শনিবার শেষ হয়। এর আগে গত শুক্রবার চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসে এ শুনানি শুরু হয়। এতে চট্টগ্রামের দুই সাবেক বিভাগীয় কমিশনার, বরিশালের ডিসি, কুমিল্লা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) উপস্থিত হন।
সংশ্লিষ্টরা জানান, কমিশন কর্মকর্তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন বিষয়ে জানতে চেয়েছে। বিশেষ করে ওই নির্বাচনগুলোতে অনিয়মের জন্য আওয়ামী সরকারের কোন পর্যায় থেকে নির্দেশনা এসেছিল। এছাড়াও আসনভিত্তিক অনিয়মের বিস্তারিত জানতে চাওয়া হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার মোহাম্মদ বশির আহমেদ জানান, বিগত তিনটি নির্বাচন (২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪)-এর শুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুনানি কার্যক্রম পরিচালনা করেন জাতীয় নির্বাচন তদন্ত কমিশনের সদস্য তাজরিয়ান আকরাম হোসেন ও ড. আব্দুল আলীম।
নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার চট্টগ্রাম-৫ আসনে প্রার্থীদের শুনানি ছিল। তবে এদিন মোহাম্মদ রফিকুল আলম নামে মাত্র একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হাজির হন। ফলে এ শুনানিতে কার্যকর ফলাফল পাওয়া যায়নি। এছাড়া ওইদিন বিকালে ২০১৮ সালে চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর পতেঙ্গা) আসনে ভোট জালিয়াতির কারিগর সাবেক বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান, সহকারী রিটার্নিং অফিসার তৎকালীন এডিসি ও বর্তমান বরিশালের জেলা প্রশাসক দেলোয়ার হোসেন তদন্ত কমিশনের মুখোমুখি হন।
এছাড়াও ১১ আসনে দায়িত্ব পালন করা পুলিশ কর্মকর্তারাও হাজির হন। গতকাল শনিবার চট্টগ্রাম-৫ আসনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ মোট ১৭ জন উপস্থিত হন। তবে শুনানিতে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানান, বরিশালের ডিসি দেলোয়ার হোসেনের কাছে জানতে চাইলে ২০১৮ সালে কোনো অনিয়ম হয়নি বলে তিনি আওয়ামী লীগের পক্ষে সাফাই গান। আর সাবেক বিভাগীয় কমিশনার আব্দুল মান্নান কিছুটা শঙ্কিত ছিলেন। অনেক প্রশ্নের উত্তর ঠিকমতো দিতে পারেননি।
আব্দুল মান্নান জানান, আমাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছে চট্টগ্রাম-১১ আসনে এত যে অনিয়ম হলো আপনি কি করলেন? আমি বলেছি, আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি অনিয়ম ঠেকাতে। উল্লেখ্য, বিগত তিনটি ভুয়া ভোটের আদ্যোপান্ত বের করতে কাজ করছে কমিশন। সবশেষে তারা একটা প্রতিবেদন জমা দেবে, যার ভিত্তিতে সরকার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।

বিগত তিনটি বিতর্কিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভুয়া ও রাতের ভোটের কারিগরদের নিয়ে অনুষ্ঠিত শুনানি শেষ হয়েছে। দুদফায় অনুষ্ঠিত এ শুনানি গতকাল শনিবার শেষ হয়। এর আগে গত শুক্রবার চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসে এ শুনানি শুরু হয়। এতে চট্টগ্রামের দুই সাবেক বিভাগীয় কমিশনার, বরিশালের ডিসি, কুমিল্লা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) উপস্থিত হন।
সংশ্লিষ্টরা জানান, কমিশন কর্মকর্তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন বিষয়ে জানতে চেয়েছে। বিশেষ করে ওই নির্বাচনগুলোতে অনিয়মের জন্য আওয়ামী সরকারের কোন পর্যায় থেকে নির্দেশনা এসেছিল। এছাড়াও আসনভিত্তিক অনিয়মের বিস্তারিত জানতে চাওয়া হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার মোহাম্মদ বশির আহমেদ জানান, বিগত তিনটি নির্বাচন (২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪)-এর শুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুনানি কার্যক্রম পরিচালনা করেন জাতীয় নির্বাচন তদন্ত কমিশনের সদস্য তাজরিয়ান আকরাম হোসেন ও ড. আব্দুল আলীম।
নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার চট্টগ্রাম-৫ আসনে প্রার্থীদের শুনানি ছিল। তবে এদিন মোহাম্মদ রফিকুল আলম নামে মাত্র একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হাজির হন। ফলে এ শুনানিতে কার্যকর ফলাফল পাওয়া যায়নি। এছাড়া ওইদিন বিকালে ২০১৮ সালে চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর পতেঙ্গা) আসনে ভোট জালিয়াতির কারিগর সাবেক বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান, সহকারী রিটার্নিং অফিসার তৎকালীন এডিসি ও বর্তমান বরিশালের জেলা প্রশাসক দেলোয়ার হোসেন তদন্ত কমিশনের মুখোমুখি হন।
এছাড়াও ১১ আসনে দায়িত্ব পালন করা পুলিশ কর্মকর্তারাও হাজির হন। গতকাল শনিবার চট্টগ্রাম-৫ আসনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ মোট ১৭ জন উপস্থিত হন। তবে শুনানিতে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানান, বরিশালের ডিসি দেলোয়ার হোসেনের কাছে জানতে চাইলে ২০১৮ সালে কোনো অনিয়ম হয়নি বলে তিনি আওয়ামী লীগের পক্ষে সাফাই গান। আর সাবেক বিভাগীয় কমিশনার আব্দুল মান্নান কিছুটা শঙ্কিত ছিলেন। অনেক প্রশ্নের উত্তর ঠিকমতো দিতে পারেননি।
আব্দুল মান্নান জানান, আমাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছে চট্টগ্রাম-১১ আসনে এত যে অনিয়ম হলো আপনি কি করলেন? আমি বলেছি, আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি অনিয়ম ঠেকাতে। উল্লেখ্য, বিগত তিনটি ভুয়া ভোটের আদ্যোপান্ত বের করতে কাজ করছে কমিশন। সবশেষে তারা একটা প্রতিবেদন জমা দেবে, যার ভিত্তিতে সরকার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।

ভূমি অধিগ্রহণে দীর্ঘসূত্রতাসহ নানা জটিলতা কাটিয়ে অবশেষে সর্বাধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত পাবনার নগরবাড়ী নৌবন্দর উদ্বোধন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে পণ্য খালাসে আগের চেয়ে গতি বাড়বে প্রায় ১০ গুণ। রাজস্ব আয়ের পাশাপাশি বাড়বে কর্মসংস্থানও।
৩ ঘণ্টা আগে
এক দশক ধরে ফ্যাসিস্ট সরকারের নির্মম নির্যাতনের শিকার ও কারাবন্দি অবস্থায় দুই সহোদর ভাইকে হারানো অধ্যাপক আসলাম চৌধুরীর প্রতি দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের অবহেলায় সীতাকুণ্ডের বিএনপি রাজনীতিতে গভীর হতাশা ও ক্ষোভ বিরাজ করছে।
৪ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম শহর থেকে মাত্র দশ কিলোমিটার দূরে বায়েজিদ থানার আতুরার দীপু। সেখান থেকে আরও কয়েক কিলোমিটার ভেতরে চালিতাতলীর খন্দকারপাড়া।
৭ ঘণ্টা আগে
বাঁশখালীতে বিএনপির ঘোষিত মনোনয়ন প্রত্যাখান করে কারানির্যাতিত নেতা ও মনোনয়নবঞ্চিত লিয়াকত আলীর পক্ষে মশাল মিছিল করেছেন তার সমর্থকরা।
৮ ঘণ্টা আগে