চট্টগ্রাম ব্যুরো
চট্টগ্রাম মহানগরের চান্দগাও থানার বহদ্দারহাটে সন্ত্রাসী দুই গ্যাংয়ের ভেতর প্রকাশ্যে অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষ হয়েছে। গত সোমবার এ সংঘর্ষের একটি ভিডিও এসেছে আমার দেশ’র হাতে।
ভিডিওতে দেখা যায়, হঠাৎ একটি বাসার সামনে ছয়জন আসেন। তাদের মধ্যে লাল টি-শার্ট পরা একজন এলজি দিয়ে গুলি ছুড়ছেন। পাশে নীল টি-শার্ট পরা আরেকজনও পিস্তল দিয়ে গুলি ছুড়ছেন। তাদের সঙ্গে আসা অন্যরা বাসাটি লক্ষ্য করে পাথর ছুড়ছেন। এর মধ্যে দেশীয় অস্ত্র হাতে ওই বাসা থেকে বের হয়ে এসেছেন দুজন।
জানা যায়, বাসাটিতে হামলা করতে আসা দলটি ছিল স্থানীয় সন্ত্রাসী শহিদুল ইসলাম বুইশশার অনুসারী। অপরদিকে বাসাটি থেকে বের হয়ে আসা দলটি ছিল আরেক সন্ত্রাসী ইসমাইল হোসেন টেম্পুর অনুসারী।
পুলিশ জানিয়েছে, একটি রাজনৈতিক দলের ছত্রছায়ায় এই দুই গ্রুপ বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। পুলিশ অবশ্য ওইদিন রাতেই শহিদুল ইসলাম বুইশশার পরিচালিত টর্চার সেলে অভিযান চালিয়েছে। এ সময় ওই চক্রের ১০ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। অভিযানে উদ্ধার করা হয়েছে গুলি, হাতকড়া, হান্টার, বৈদ্যুতিক শক দেওয়ার ডিভাইসসহ বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম। তবে শহিদুল ইসলাম প্রকাশ বুইশশা পলাতক রয়েছেন।
পুলিশের (সিএমপি) উত্তর বিভাগের উপ-কমিশনার আমিরুল ইসলাম জানান, অপরাধীদের কোনো রাজনৈতিক পরিচয় থাকে না । তারা অপরাধীই। প্রধান অভিযুক্ত বুইশশাসহ অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ।
একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, এই গ্রুপটি একটি প্রভাবশালী রাজনৈতিক দলের আশ্রয়ে দীর্ঘদিন ধরে অপকর্ম চালিয়ে আসছিল। তাদের বিরুদ্ধে আগেও একাধিক অভিযোগ ছিল, তবে রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে অনেক ক্ষেত্রেই ব্যবস্থা নিতে পারেনি পুলিশ।
তদন্ত কর্মকর্তারা বলছেন, আটক ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ করে পুরো নেটওয়ার্ক ও রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকদের চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে। খুব শিগগিরই মূল হোতা শহিদুল ইসলাম বুইশশা ও ইসমাইল হোসেন টেম্পুকে গ্রেপ্তারের অভিযান শুরু হবে।
চট্টগ্রাম মহানগরের চান্দগাও থানার বহদ্দারহাটে সন্ত্রাসী দুই গ্যাংয়ের ভেতর প্রকাশ্যে অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষ হয়েছে। গত সোমবার এ সংঘর্ষের একটি ভিডিও এসেছে আমার দেশ’র হাতে।
ভিডিওতে দেখা যায়, হঠাৎ একটি বাসার সামনে ছয়জন আসেন। তাদের মধ্যে লাল টি-শার্ট পরা একজন এলজি দিয়ে গুলি ছুড়ছেন। পাশে নীল টি-শার্ট পরা আরেকজনও পিস্তল দিয়ে গুলি ছুড়ছেন। তাদের সঙ্গে আসা অন্যরা বাসাটি লক্ষ্য করে পাথর ছুড়ছেন। এর মধ্যে দেশীয় অস্ত্র হাতে ওই বাসা থেকে বের হয়ে এসেছেন দুজন।
জানা যায়, বাসাটিতে হামলা করতে আসা দলটি ছিল স্থানীয় সন্ত্রাসী শহিদুল ইসলাম বুইশশার অনুসারী। অপরদিকে বাসাটি থেকে বের হয়ে আসা দলটি ছিল আরেক সন্ত্রাসী ইসমাইল হোসেন টেম্পুর অনুসারী।
পুলিশ জানিয়েছে, একটি রাজনৈতিক দলের ছত্রছায়ায় এই দুই গ্রুপ বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। পুলিশ অবশ্য ওইদিন রাতেই শহিদুল ইসলাম বুইশশার পরিচালিত টর্চার সেলে অভিযান চালিয়েছে। এ সময় ওই চক্রের ১০ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। অভিযানে উদ্ধার করা হয়েছে গুলি, হাতকড়া, হান্টার, বৈদ্যুতিক শক দেওয়ার ডিভাইসসহ বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম। তবে শহিদুল ইসলাম প্রকাশ বুইশশা পলাতক রয়েছেন।
পুলিশের (সিএমপি) উত্তর বিভাগের উপ-কমিশনার আমিরুল ইসলাম জানান, অপরাধীদের কোনো রাজনৈতিক পরিচয় থাকে না । তারা অপরাধীই। প্রধান অভিযুক্ত বুইশশাসহ অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ।
একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, এই গ্রুপটি একটি প্রভাবশালী রাজনৈতিক দলের আশ্রয়ে দীর্ঘদিন ধরে অপকর্ম চালিয়ে আসছিল। তাদের বিরুদ্ধে আগেও একাধিক অভিযোগ ছিল, তবে রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে অনেক ক্ষেত্রেই ব্যবস্থা নিতে পারেনি পুলিশ।
তদন্ত কর্মকর্তারা বলছেন, আটক ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ করে পুরো নেটওয়ার্ক ও রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকদের চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে। খুব শিগগিরই মূল হোতা শহিদুল ইসলাম বুইশশা ও ইসমাইল হোসেন টেম্পুকে গ্রেপ্তারের অভিযান শুরু হবে।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে