উপজেলা প্রতিনিধি, উখিয়া (কক্সবাজার)
কক্সবাজারের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌথ বাহিনীর বিশেষ অভিযানে অনলাইন জুয়া এবং মাদক মামলার আসামিসহ ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
রোববার (১৭ আগস্ট) সকাল থেকে দিনব্যাপী টেকনাফের ৭টি ক্যাম্পে এ অভিযানে ১৬ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নসহ জেলা পুলিশ, ব্যাটালিয়ন আনসার ও র্যাব সদস্যরা অংশ নেন।
জানা গেছে, রোহিঙ্গা ক্যাম্প-২৪ লেদা, ক্যাম্প-২৫ আলী খালী, ক্যাম্প-২৬ শালবাগান, ক্যাম্প-২৭ জাদিমুড়া এবং নয়াপাড়া রেজিস্টার্ড ক্যাম্পের বিভিন্ন ব্লক ও পাহাড়ি এলাকায় একযোগে এই অভিযান পরিচালিত হয়।
এসব ক্যাম্পের অভিযানে নেতৃত্ব দেন ১৬ এপিবিএন অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মোহাম্মদ কাউছার সিকদার। তার নির্দেশনায় এবং সহ-অধিনায়ক (অতিরিক্ত পুলিশ সুপার) শৈলেন চাকমার নেতৃত্বে অভিযান পরিচালিত হয়। এছাড়াও ছিলেন লেদা ২৪নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ইনচার্জ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শামীম আল ইমরান এবং ক্যাম্প কমান্ডার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমন কর।
গ্রেপ্তারকৃত ১৪ আসামির মধ্যে অনলাইন জুয়ায় জড়িত ১২ জন রোহিঙ্গা নাগরিককে আটক করা হয়। তাদের কাছ থেকে ১২টি স্মার্টফোন জব্দ করা হয়। তাদের জুয়া আইনের ৪ ধারা অনুযায়ী মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে যথাক্রমে ১ মাস, ১০ দিন, ৫ দিন ও ৩ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।
মাদক মামলার দুই পলাতক আসামি হলেন লেদা ২৪নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সফি আলম (২১) ও জাদিমুড়ার ২৭নং ক্যাম্পের মো. আরেস (২৮)।
গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থার জন্য টেকনাফ মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ১৬ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মোহাম্মদ কাউছার সিকদার দৈনিক আমার দেশকে জানান, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা ও অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আমাদের নিয়মিত অভিযান চলমান থাকবে। সমাজবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িতদের কোনোভাবেই ছাড় দেয়া হবে না। অভিযান চলমান থাকবে বলেও জানান তিনি।
কক্সবাজারের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌথ বাহিনীর বিশেষ অভিযানে অনলাইন জুয়া এবং মাদক মামলার আসামিসহ ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
রোববার (১৭ আগস্ট) সকাল থেকে দিনব্যাপী টেকনাফের ৭টি ক্যাম্পে এ অভিযানে ১৬ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নসহ জেলা পুলিশ, ব্যাটালিয়ন আনসার ও র্যাব সদস্যরা অংশ নেন।
জানা গেছে, রোহিঙ্গা ক্যাম্প-২৪ লেদা, ক্যাম্প-২৫ আলী খালী, ক্যাম্প-২৬ শালবাগান, ক্যাম্প-২৭ জাদিমুড়া এবং নয়াপাড়া রেজিস্টার্ড ক্যাম্পের বিভিন্ন ব্লক ও পাহাড়ি এলাকায় একযোগে এই অভিযান পরিচালিত হয়।
এসব ক্যাম্পের অভিযানে নেতৃত্ব দেন ১৬ এপিবিএন অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মোহাম্মদ কাউছার সিকদার। তার নির্দেশনায় এবং সহ-অধিনায়ক (অতিরিক্ত পুলিশ সুপার) শৈলেন চাকমার নেতৃত্বে অভিযান পরিচালিত হয়। এছাড়াও ছিলেন লেদা ২৪নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ইনচার্জ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শামীম আল ইমরান এবং ক্যাম্প কমান্ডার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমন কর।
গ্রেপ্তারকৃত ১৪ আসামির মধ্যে অনলাইন জুয়ায় জড়িত ১২ জন রোহিঙ্গা নাগরিককে আটক করা হয়। তাদের কাছ থেকে ১২টি স্মার্টফোন জব্দ করা হয়। তাদের জুয়া আইনের ৪ ধারা অনুযায়ী মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে যথাক্রমে ১ মাস, ১০ দিন, ৫ দিন ও ৩ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।
মাদক মামলার দুই পলাতক আসামি হলেন লেদা ২৪নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সফি আলম (২১) ও জাদিমুড়ার ২৭নং ক্যাম্পের মো. আরেস (২৮)।
গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থার জন্য টেকনাফ মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ১৬ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মোহাম্মদ কাউছার সিকদার দৈনিক আমার দেশকে জানান, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা ও অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আমাদের নিয়মিত অভিযান চলমান থাকবে। সমাজবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িতদের কোনোভাবেই ছাড় দেয়া হবে না। অভিযান চলমান থাকবে বলেও জানান তিনি।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে