চট্টগ্রাম ব্যুরো
ঈদের আনন্দকে ঘিরে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে চট্টগ্রাম নগরীর অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে। ঈদুল আজহার দ্বিতীয় দিন, রোববার সকাল থেকেই দূর-দূরান্ত থেকে আসা হাজারো দর্শনার্থীর পদচারণায় মুখর ছিল সৈকত এলাকাজুড়ে।
চট্টগ্রাম নগরের জিরো পয়েন্ট থেকে প্রায় ২২ কিলোমিটার দক্ষিণে পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকত। বঙ্গোপসাগরের কোলঘেঁষা এই সৈকতে ঢেউয়ের গর্জন, সাগরপাড়ের বালুকা রাশি আর সূর্যাস্তের অপরূপ দৃশ্য ভ্রমণপিপাসুদের সৈকতে টানে বারবার।
সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত প্রায় আড়াই কিলোমিটারজুড়ে মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। কেউ হাঁটছেন সৈকতের ওয়াকওয়েতে, কেউ বা বসে উপভোগ করছেন সাগরের সৌন্দর্য। সাগরের বিশুদ্ধ বাতাস, পাখির কলরব, কিশোরদের হাতে শামুক-ঝিনুকের মালা—সবমিলিয়ে সৈকতের পরিবেশ ছিল উৎসবমুখর।
চট্টগ্রামের বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে পরিবার নিয়ে এসেছেন মো. আবদুচ্ছামাদ। তিনি বলেন, ‘সারাবছর কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকি। ঈদের সময়টুকু পরিবারের জন্য। তাই প্রতিবছরের মতো এবারও পতেঙ্গায় এসেছি।’
নগরের আরও অনেক বিনোদন কেন্দ্র থাকা সত্ত্বেও এখানে আসার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সাগরের ঢেউয়ের দৃশ্য আমাদের সবারই পছন্দ। ছেলে-মেয়েরা খুব উপভোগ করে। চট্টগ্রামের অন্যান্য কেন্দ্রগুলোতে তেমন পরিবেশ নেই।’
ইপিজেড এলাকার একটি পোশাক কারখানার কর্মী ইসহাক হোসেন স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে এসেছেন সৈকতে।
তিনি বলেন, ‘এবার ঈদের ছুটি দীর্ঘ। ভাবলাম পরিবারকে সময় দেই। এখানে স্পিডবোট, ঘোড়া বা বিচ বাইকে ঘুরে বেড়ানো যায়। খুবই অল্প খরচে আনন্দ পাওয়া যায়।’
পতেঙ্গা সৈকতে আসা অনেক দর্শনার্থী জানান, চট্টগ্রামে খোলামেলা পর্যাপ্ত বিনোদন কেন্দ্রের অভাব রয়েছে। তাই সমুদ্রের ধারে নির্মল বাতাসে সময় কাটাতে সৈকতই তাদের প্রথম পছন্দ।
এদিকে দর্শনার্থীদের নিরাপত্তায় রয়েছে তিন স্তরের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। ট্যুরিস্ট পুলিশ, র্যাব ও পুলিশ সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন সার্বক্ষণিক।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম ট্যুরিস্ট পুলিশের পুলিশ সুপার উত্তম প্রসাদ পাঠক বলেন, ‘দর্শনার্থীদের নিরাপত্তায় বাড়তি ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। গত ঈদের তুলনায় এবার ভিড় বেশি। তাই তিন স্তরের নিরাপত্তার পাশাপাশি ওয়ানস্টপ সেবা চালু করা হয়েছে।’
এমএস
ঈদের আনন্দকে ঘিরে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে চট্টগ্রাম নগরীর অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে। ঈদুল আজহার দ্বিতীয় দিন, রোববার সকাল থেকেই দূর-দূরান্ত থেকে আসা হাজারো দর্শনার্থীর পদচারণায় মুখর ছিল সৈকত এলাকাজুড়ে।
চট্টগ্রাম নগরের জিরো পয়েন্ট থেকে প্রায় ২২ কিলোমিটার দক্ষিণে পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকত। বঙ্গোপসাগরের কোলঘেঁষা এই সৈকতে ঢেউয়ের গর্জন, সাগরপাড়ের বালুকা রাশি আর সূর্যাস্তের অপরূপ দৃশ্য ভ্রমণপিপাসুদের সৈকতে টানে বারবার।
সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত প্রায় আড়াই কিলোমিটারজুড়ে মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। কেউ হাঁটছেন সৈকতের ওয়াকওয়েতে, কেউ বা বসে উপভোগ করছেন সাগরের সৌন্দর্য। সাগরের বিশুদ্ধ বাতাস, পাখির কলরব, কিশোরদের হাতে শামুক-ঝিনুকের মালা—সবমিলিয়ে সৈকতের পরিবেশ ছিল উৎসবমুখর।
চট্টগ্রামের বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে পরিবার নিয়ে এসেছেন মো. আবদুচ্ছামাদ। তিনি বলেন, ‘সারাবছর কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকি। ঈদের সময়টুকু পরিবারের জন্য। তাই প্রতিবছরের মতো এবারও পতেঙ্গায় এসেছি।’
নগরের আরও অনেক বিনোদন কেন্দ্র থাকা সত্ত্বেও এখানে আসার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সাগরের ঢেউয়ের দৃশ্য আমাদের সবারই পছন্দ। ছেলে-মেয়েরা খুব উপভোগ করে। চট্টগ্রামের অন্যান্য কেন্দ্রগুলোতে তেমন পরিবেশ নেই।’
ইপিজেড এলাকার একটি পোশাক কারখানার কর্মী ইসহাক হোসেন স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে এসেছেন সৈকতে।
তিনি বলেন, ‘এবার ঈদের ছুটি দীর্ঘ। ভাবলাম পরিবারকে সময় দেই। এখানে স্পিডবোট, ঘোড়া বা বিচ বাইকে ঘুরে বেড়ানো যায়। খুবই অল্প খরচে আনন্দ পাওয়া যায়।’
পতেঙ্গা সৈকতে আসা অনেক দর্শনার্থী জানান, চট্টগ্রামে খোলামেলা পর্যাপ্ত বিনোদন কেন্দ্রের অভাব রয়েছে। তাই সমুদ্রের ধারে নির্মল বাতাসে সময় কাটাতে সৈকতই তাদের প্রথম পছন্দ।
এদিকে দর্শনার্থীদের নিরাপত্তায় রয়েছে তিন স্তরের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। ট্যুরিস্ট পুলিশ, র্যাব ও পুলিশ সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন সার্বক্ষণিক।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম ট্যুরিস্ট পুলিশের পুলিশ সুপার উত্তম প্রসাদ পাঠক বলেন, ‘দর্শনার্থীদের নিরাপত্তায় বাড়তি ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। গত ঈদের তুলনায় এবার ভিড় বেশি। তাই তিন স্তরের নিরাপত্তার পাশাপাশি ওয়ানস্টপ সেবা চালু করা হয়েছে।’
এমএস
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
২৬ মিনিট আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
১ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২ ঘণ্টা আগে