এম কে মনির, চট্টগ্রাম
নগরের বাসা-বাড়ি থেকে ময়লা সংগ্রহে গত জুলাইয়ে চালু করা চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) ‘ডোর টু ডোর’ প্রকল্প এখন কার্যত ভেঙে পড়েছে। সড়ক-অলি-গলিতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে ময়লা-আবর্জনা, ছড়াচ্ছে দুর্গন্ধ। ভোগান্তি বাড়ছে নগরবাসীর।
বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রকল্পে যুক্ত ঠিকাদাররা নির্ধারিত ৬০-৭০ টাকার পরিবর্তে প্রতি ফ্ল্যাটে ১০০ টাকা পর্যন্ত আদায় করছেন। প্রভাব খাটানো ও খারাপ আচরণেরও অভিযোগ আছে তাদের বিরুদ্ধে। চসিকের নীতিমালায় ৭০ টাকার বেশি আদায় নিষিদ্ধ হলেও বাস্তবে তা মানা হচ্ছে না।
শুধু তাই নয়, প্রকল্প চালুর পর বিভিন্ন এলাকার ডাস্টবিন সরিয়ে নেয়ায় বাসিন্দারা এখন নিজেরাই ময়লা ফেলতে পারছেন না। সময়মতো ময়লা সংগ্রহেও অনিয়ম হচ্ছে। অভিযোগ উঠেছে, প্রায় চার হাজার পরিচ্ছন্ন কর্মীর অনেকেই নিয়মিত দায়িত্ব পালন না করে নিজ উদ্যোগে বাসা-বাড়ি থেকে টাকা নিয়ে ময়লা তুলছেন। এতে বেতন ছাড়াও বাড়তি আয় করছেন তারা।
বায়েজিদ নগর আবাসিক এলাকার সাজ্জাদ হোসেন জানান, তাদের ৪১০ ফ্ল্যাটে প্রতি মাসে ৪১ হাজার টাকা আদায় করছে ঠিকাদাররা। কর্ণেল হাটের আকতার হোসেন বলেন, ‘ময়লা তুলতে দেরি হয়, কিন্তু টাকা তুলতে সময়মতো হাজির।’
অন্যদিকে আবাসিক সমিতির নেতারা অভিযোগ করেছেন, হোল্ডিং ট্যাক্সের সাথেই পরিচ্ছন্ন কর পরিশোধ করলেও আবার নতুন করে টাকা আদায় করা হচ্ছে। ময়লা ব্যবস্থাপনায় কোনো সুফলও মিলছে না। হিলভিউ আবাসিক এলাকার সভাপতি এডভোকেট মনিরুল আলম বলেন, ‘ড্রেন-নালা পরিষ্কার হয় না, মশার ওষুধ ছিটানো যায় না, শুধু টাকা তোলা হচ্ছে।’
অনিয়ম স্বীকার করে চসিকের প্রধান পরিচ্ছন্নতা কর্মকর্তা কমান্ডার ইখতিয়ার উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘অনেক কর্মী নিয়মিত কাজ না করে ময়লার ব্যবসা করছেন। এতে ঠিকাদাররা সমস্যায় পড়ছেন। নির্দেশনা অমান্য করলে জরিমানা ও চুক্তি বাতিল করা হবে।’
চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘কেউ চাইলে প্রকল্পের বাইরে থাকতে পারবেন। তবে ৭০ টাকার বেশি আদায়ের অভিযোগ এলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। আমাদের মূল লক্ষ্য নগরীতে আবর্জনা ব্যবস্থাপনায় শৃঙ্খলা আনা।’
নগরের বাসা-বাড়ি থেকে ময়লা সংগ্রহে গত জুলাইয়ে চালু করা চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) ‘ডোর টু ডোর’ প্রকল্প এখন কার্যত ভেঙে পড়েছে। সড়ক-অলি-গলিতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে ময়লা-আবর্জনা, ছড়াচ্ছে দুর্গন্ধ। ভোগান্তি বাড়ছে নগরবাসীর।
বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রকল্পে যুক্ত ঠিকাদাররা নির্ধারিত ৬০-৭০ টাকার পরিবর্তে প্রতি ফ্ল্যাটে ১০০ টাকা পর্যন্ত আদায় করছেন। প্রভাব খাটানো ও খারাপ আচরণেরও অভিযোগ আছে তাদের বিরুদ্ধে। চসিকের নীতিমালায় ৭০ টাকার বেশি আদায় নিষিদ্ধ হলেও বাস্তবে তা মানা হচ্ছে না।
শুধু তাই নয়, প্রকল্প চালুর পর বিভিন্ন এলাকার ডাস্টবিন সরিয়ে নেয়ায় বাসিন্দারা এখন নিজেরাই ময়লা ফেলতে পারছেন না। সময়মতো ময়লা সংগ্রহেও অনিয়ম হচ্ছে। অভিযোগ উঠেছে, প্রায় চার হাজার পরিচ্ছন্ন কর্মীর অনেকেই নিয়মিত দায়িত্ব পালন না করে নিজ উদ্যোগে বাসা-বাড়ি থেকে টাকা নিয়ে ময়লা তুলছেন। এতে বেতন ছাড়াও বাড়তি আয় করছেন তারা।
বায়েজিদ নগর আবাসিক এলাকার সাজ্জাদ হোসেন জানান, তাদের ৪১০ ফ্ল্যাটে প্রতি মাসে ৪১ হাজার টাকা আদায় করছে ঠিকাদাররা। কর্ণেল হাটের আকতার হোসেন বলেন, ‘ময়লা তুলতে দেরি হয়, কিন্তু টাকা তুলতে সময়মতো হাজির।’
অন্যদিকে আবাসিক সমিতির নেতারা অভিযোগ করেছেন, হোল্ডিং ট্যাক্সের সাথেই পরিচ্ছন্ন কর পরিশোধ করলেও আবার নতুন করে টাকা আদায় করা হচ্ছে। ময়লা ব্যবস্থাপনায় কোনো সুফলও মিলছে না। হিলভিউ আবাসিক এলাকার সভাপতি এডভোকেট মনিরুল আলম বলেন, ‘ড্রেন-নালা পরিষ্কার হয় না, মশার ওষুধ ছিটানো যায় না, শুধু টাকা তোলা হচ্ছে।’
অনিয়ম স্বীকার করে চসিকের প্রধান পরিচ্ছন্নতা কর্মকর্তা কমান্ডার ইখতিয়ার উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘অনেক কর্মী নিয়মিত কাজ না করে ময়লার ব্যবসা করছেন। এতে ঠিকাদাররা সমস্যায় পড়ছেন। নির্দেশনা অমান্য করলে জরিমানা ও চুক্তি বাতিল করা হবে।’
চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘কেউ চাইলে প্রকল্পের বাইরে থাকতে পারবেন। তবে ৭০ টাকার বেশি আদায়ের অভিযোগ এলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। আমাদের মূল লক্ষ্য নগরীতে আবর্জনা ব্যবস্থাপনায় শৃঙ্খলা আনা।’
কক্সবাজারে গভীর সমুদ্রে পাচারের মুহূর্তে ২৯ জনকে উদ্ধার করেছে বিজিবি টেকনাফ ব্যাটালিয়ন। এ সময় তিন মানবপাচারকারিকে আটক করা হয়েছে। বুধবার মেরিন ড্রাইভের রাজারছড়া এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়। বিজিবির টেকনাফস্থ ২ ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
৮ মিনিট আগেএ সময় অসাবধানতাবশত তার শরীরে সার্ভিস তার স্পর্শ করলে তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা দ্রুত তাকে কুয়াকাটা ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
১৮ মিনিট আগেবুধবার ভোর রাতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে ২৩০ পিস ইয়াবাসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার সাইফুল ইসলাম সাঘাটা উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক। তিনি ওই এলাকার বারকোনা গ্রামের চান মিয়ার ছেলে।
৩০ মিনিট আগেমঙ্গলবার রাতে ১২টার দিকে তিনটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার সময় স্থানীয় বাসিন্দারা ধাওয়া করে। এসময় চালসহ একটি অটোরিকশা জব্দ করলেও বাকি দুটি রিকশা দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়।
৩৭ মিনিট আগে