স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার ও উখিয়া প্রতিনিধি
কক্সবাজারের আলোচিত উপজেলা উখিয়ায় মাদকাসক্ত এক পিতা নিজের ৪ বছর বয়সী ঘুমন্ত কন্যাকে লোহা দিয়ে আঘাত করে হত্যার পর লাশ খালে ভাসিয়ে দিয়েছেন। এ ঘটনায় পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় ঘাতক পিতাকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
শনিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে উপজেলার জালিয়াপালং ইউনিয়নের মনখালীর কুনারপাড়া এলাকায় এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।
নিহত শিশু তানিছ ফাতেমা জুতি (৪)। সে স্থানীয় আমান উল্লাহর তৃতীয় সন্তান। আমান উল্লাহ একই এলাকার নুরুল ইসলামের ছেলে।
মনখালী এলাকার আব্দুর রহমান দৈনিক আমার দেশকে জানান, ঘটনার দিন আমান উল্লাহ শামলাপুর বাজারে গিয়ে মোবারক, আব্দুল্লাহ ও সৈয়দ আলমের সহায়তায় গাঁজা সেবন করেন। পরে বাড়িতে ফিরে স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়ায় জড়িয়ে পড়েন। একপর্যায়ে স্ত্রী বড় দুই সন্তানকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যান। কিন্তু ছোট সন্তান জুতি ঘুমিয়ে থাকায় তাকে সঙ্গে নিতে পারেননি। রাগে উন্মত্ত হয়ে ওঠা আমান উল্লাহ ঘুমন্ত অবস্থায় ছোট মেয়ে তানিছ ফাতেমার মাথায় লোহার বস্তু দিয়ে আঘাত করেন এবং মৃত্যু নিশ্চিত করে পাশের মনখালী খালে ফেলে দেন। পরে স্ত্রী বাড়িতে ফিরে এসে মেয়েকে খুঁজে না পেয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় খোঁজ শুরু করেন। অনেক খোঁজাখুঁজির পর বাড়ি থেকে প্রায় ১ কিলোমিটার দূরে খালের পানিতে ভাসমান অবস্থায় শিশুটির লাশ উদ্ধার করে এলাকাবাসি।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে এবং ঘাতক পিতা আমান উল্লাহকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায়।
উখিয়া থানার ওসি মোহাম্মদ আরিফ হোসেইন জানান, খবর পেয়ে ইনানী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ দূর্জয় সরকার ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করেন। আসামিকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন আছে।
কক্সবাজারের আলোচিত উপজেলা উখিয়ায় মাদকাসক্ত এক পিতা নিজের ৪ বছর বয়সী ঘুমন্ত কন্যাকে লোহা দিয়ে আঘাত করে হত্যার পর লাশ খালে ভাসিয়ে দিয়েছেন। এ ঘটনায় পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় ঘাতক পিতাকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
শনিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে উপজেলার জালিয়াপালং ইউনিয়নের মনখালীর কুনারপাড়া এলাকায় এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।
নিহত শিশু তানিছ ফাতেমা জুতি (৪)। সে স্থানীয় আমান উল্লাহর তৃতীয় সন্তান। আমান উল্লাহ একই এলাকার নুরুল ইসলামের ছেলে।
মনখালী এলাকার আব্দুর রহমান দৈনিক আমার দেশকে জানান, ঘটনার দিন আমান উল্লাহ শামলাপুর বাজারে গিয়ে মোবারক, আব্দুল্লাহ ও সৈয়দ আলমের সহায়তায় গাঁজা সেবন করেন। পরে বাড়িতে ফিরে স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়ায় জড়িয়ে পড়েন। একপর্যায়ে স্ত্রী বড় দুই সন্তানকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যান। কিন্তু ছোট সন্তান জুতি ঘুমিয়ে থাকায় তাকে সঙ্গে নিতে পারেননি। রাগে উন্মত্ত হয়ে ওঠা আমান উল্লাহ ঘুমন্ত অবস্থায় ছোট মেয়ে তানিছ ফাতেমার মাথায় লোহার বস্তু দিয়ে আঘাত করেন এবং মৃত্যু নিশ্চিত করে পাশের মনখালী খালে ফেলে দেন। পরে স্ত্রী বাড়িতে ফিরে এসে মেয়েকে খুঁজে না পেয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় খোঁজ শুরু করেন। অনেক খোঁজাখুঁজির পর বাড়ি থেকে প্রায় ১ কিলোমিটার দূরে খালের পানিতে ভাসমান অবস্থায় শিশুটির লাশ উদ্ধার করে এলাকাবাসি।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে এবং ঘাতক পিতা আমান উল্লাহকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায়।
উখিয়া থানার ওসি মোহাম্মদ আরিফ হোসেইন জানান, খবর পেয়ে ইনানী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ দূর্জয় সরকার ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করেন। আসামিকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন আছে।
গোপালগঞ্জের ডিসি অফিস ঘিরে দুই পাশে অবস্থান নিয়েছে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। বুধবার বিকেলে এনসিপির নেতাকর্মীরা গোপালগঞ্জের সমাবেশ শেষ করে বের হওয়ার পর পরই তাদের গাড়িবহরে হামলা চালায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
১ ঘণ্টা আগেতিনি আরো বলেন, আওয়ামী লীগের আমলে আমার দেশকে বিএনপির পত্রিকা বলা হতো, এখন বিএনপি-জামায়াতের পত্রিকা বলে। জামায়াতের ক্ষমতায় আসার মতো পরিবেশ হলে তারা অন্য কারো পত্রিকা বলে ট্যাগ দিবে। আমি স্পষ্টভাবে বলতে চাই, আমার দেশ কোনো দলের পত্রিকা নয়। আমার দেশ বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের পত্রিকা।
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ শেষ হওয়ার পর আইনশৃঙ্খাল বাহিনীর সঙ্গে আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ চলছে। বুধবার এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিকেল চারটার দিকে থেমে থেমে চলছে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া। এ দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ১৪৪ ধারা জারি করেছে স্থানীয় প্রশাসন।
২ ঘণ্টা আগেপ্রস্তুতি কমিটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বুধবার দুপুর ৩টায় জিরোপয়েন্ট থেকে সদর হাসপাতাের কোণা থেকে ঘুরে শকুনী লেক পর্যন্ত পদযাত্রা করার কথা থাকলেও নেতাকর্মীরা এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মাদারীপুরে পৌঁছেনি।
২ ঘণ্টা আগে