
উপজেলা প্রতিনিধি, রাউজান (চট্টগ্রাম)

একের পর হত্যা, দলীয় কোন্দল এবং আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে অস্থির হয়ে পড়েছে চট্টগ্রামের রাউজান। সরকার পতনের পর থেকে এ পর্যন্ত খুন হয়েছেন ১৬ জন। রাজনৈতিক বিরোধে হত্যার শিকার ১২ জন। নির্বিকার প্রশাসন, আতঙ্কে জনগণ। রাউজানের যখন এ অবস্থা তখনি আবারও নতুন করে আলোচনায় এ উপজেলা। এবার নির্বাচনে রাউজানের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেনি কেন্দ্রীয় বিএনপি।
সোমবার (৩ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে রাজধানীর গুলশানে অবস্থিত বিএনপি চেয়ারপার্সনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দলীয় প্রার্থীদের নাম ঘোষণা শুরু করেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। একে একে যখন ঘোষণা করা হচ্ছিল প্রার্থীদের নাম। উৎসুক ভাবে চেয়েছিল রাউজানের নেতাকর্মীরা। কে হবে রাউজানের কাণ্ডারি। কে ধরবেন রাউজানের হাল।
তবে সবার প্রত্যাশাকে হতাশ করে মীর্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঘোষণা করেন, চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) আসন পরে ঘোষণা করা হবে।
রাউজানের বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ে ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান (পদ স্থগিত) গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী এবং বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মণ্ডলির সদস্য গোলাম আকবর খোন্দকার। শুরু থেকেই রাউজানে দুই প্রার্থীর দ্বন্দ্ব এবং আধিপত্য ছিল চোখে পড়ার মতো। হামলা-মামলা থেকে শুরু করে খুনোখুনি কিছুই বাদ যায়নি দুই প্রার্থীর সমর্থকদের কাছ থেকে। যা গড়িয়েছে কেন্দ্র পর্যন্ত।
রাউজানের বিএনপির প্রার্থীর নাম কেন ঘোষণা করা হয়নি, বিষয়টি নিয়ে আবারও আলোচনার জন্ম দিয়েছে। অনেকে বলছেন, রাউজানের রাজনীতি নিয়ন্ত্রণে নেই তাই নাম ঘোষণা করা হয়নি। কেউ কেউ বলছেন, যদি রাউজানের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়, তাহলে হত্যাকাণ্ড এবং খুনোখুনি বেড়ে যেতে পারে। দুই শীর্ষ প্রার্থীর সমর্থকদের দ্বন্দ্ব-কোন্দল অন্তিম পর্যায়ে যাবে। যেহেতু রাউজানে হত্যা, মারামারি এবং আধিপত্য নিয়ন্ত্রণে আসছে না, তাই আপাতত রাউজানের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়নি।
তবে গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুসারীরা বলছেন, আমরা আশাবাদী, আমাদের নেতা এবং নেতার পরিবার বাংলাদেশের অন্যতম নির্যাতিত পরিবার। তাই নিশ্চয় কেন্দ্র আমাদের নেতাকে মূল্যায়ন করবেন।
অন্যদিকে, গোলাম আকবর খোন্দকারের অনুসারীরা বলছেন, বিএনপির জন্যে গোলাম আকবর খোন্দকার রাউজানে উপযুক্ত। তাকে নির্বাচিত করলে রাউজানের পরিস্থিতি পাল্টে যাবে।
তবে এতো কল্পনা জল্পনার মাঝেও আরেকটি বিষয় সামনে আসছে। তা হলো কোনো শরীক দলের হাতে যাবে রাউজানের আসন। বিএনপি কি ছেড়ে দেবে রাউজানকে? কি আছে রাউজানের ভাগ্যে। রাউজানের ভাগ্য নির্ধারণে আরও সময় চেয়ে থাকতে হবে নেতাকর্মীদের।

একের পর হত্যা, দলীয় কোন্দল এবং আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে অস্থির হয়ে পড়েছে চট্টগ্রামের রাউজান। সরকার পতনের পর থেকে এ পর্যন্ত খুন হয়েছেন ১৬ জন। রাজনৈতিক বিরোধে হত্যার শিকার ১২ জন। নির্বিকার প্রশাসন, আতঙ্কে জনগণ। রাউজানের যখন এ অবস্থা তখনি আবারও নতুন করে আলোচনায় এ উপজেলা। এবার নির্বাচনে রাউজানের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেনি কেন্দ্রীয় বিএনপি।
সোমবার (৩ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে রাজধানীর গুলশানে অবস্থিত বিএনপি চেয়ারপার্সনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দলীয় প্রার্থীদের নাম ঘোষণা শুরু করেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। একে একে যখন ঘোষণা করা হচ্ছিল প্রার্থীদের নাম। উৎসুক ভাবে চেয়েছিল রাউজানের নেতাকর্মীরা। কে হবে রাউজানের কাণ্ডারি। কে ধরবেন রাউজানের হাল।
তবে সবার প্রত্যাশাকে হতাশ করে মীর্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঘোষণা করেন, চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) আসন পরে ঘোষণা করা হবে।
রাউজানের বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ে ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান (পদ স্থগিত) গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী এবং বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মণ্ডলির সদস্য গোলাম আকবর খোন্দকার। শুরু থেকেই রাউজানে দুই প্রার্থীর দ্বন্দ্ব এবং আধিপত্য ছিল চোখে পড়ার মতো। হামলা-মামলা থেকে শুরু করে খুনোখুনি কিছুই বাদ যায়নি দুই প্রার্থীর সমর্থকদের কাছ থেকে। যা গড়িয়েছে কেন্দ্র পর্যন্ত।
রাউজানের বিএনপির প্রার্থীর নাম কেন ঘোষণা করা হয়নি, বিষয়টি নিয়ে আবারও আলোচনার জন্ম দিয়েছে। অনেকে বলছেন, রাউজানের রাজনীতি নিয়ন্ত্রণে নেই তাই নাম ঘোষণা করা হয়নি। কেউ কেউ বলছেন, যদি রাউজানের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়, তাহলে হত্যাকাণ্ড এবং খুনোখুনি বেড়ে যেতে পারে। দুই শীর্ষ প্রার্থীর সমর্থকদের দ্বন্দ্ব-কোন্দল অন্তিম পর্যায়ে যাবে। যেহেতু রাউজানে হত্যা, মারামারি এবং আধিপত্য নিয়ন্ত্রণে আসছে না, তাই আপাতত রাউজানের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়নি।
তবে গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুসারীরা বলছেন, আমরা আশাবাদী, আমাদের নেতা এবং নেতার পরিবার বাংলাদেশের অন্যতম নির্যাতিত পরিবার। তাই নিশ্চয় কেন্দ্র আমাদের নেতাকে মূল্যায়ন করবেন।
অন্যদিকে, গোলাম আকবর খোন্দকারের অনুসারীরা বলছেন, বিএনপির জন্যে গোলাম আকবর খোন্দকার রাউজানে উপযুক্ত। তাকে নির্বাচিত করলে রাউজানের পরিস্থিতি পাল্টে যাবে।
তবে এতো কল্পনা জল্পনার মাঝেও আরেকটি বিষয় সামনে আসছে। তা হলো কোনো শরীক দলের হাতে যাবে রাউজানের আসন। বিএনপি কি ছেড়ে দেবে রাউজানকে? কি আছে রাউজানের ভাগ্যে। রাউজানের ভাগ্য নির্ধারণে আরও সময় চেয়ে থাকতে হবে নেতাকর্মীদের।

চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ইসলামাবাদ ইউনিয়নের কলেজ সুজাতপুর গ্রামে জমিসংক্রান্ত বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের অতর্কিত হামলায় বাড়িঘর ভাঙচুর ও বিভিন্ন প্রজাতির গাছ কেটে ফেলার অভিযোগ উঠেছে।
৬ মিনিট আগে
রোববার ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের ভাকুর্তা ভাঙা ব্রিজ এলাকায় এ কর্মসূচি পালন করা হয়। ভাকুর্তা, কেরানীগঞ্জের তারানগর, কলাতিয়া, রুহিতপুর ও হযরতপুর ইউনিয়নের শতাধিক বাসিন্দা, বিভিন্ন স্কুল কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ নানা শ্রেণি পেশার মানুষ কর্মসূচিতে অংশ নেন।
১৪ মিনিট আগে
দেলোয়ার হোসেন খোকন রাজনৈতিকভাবেই হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য বিভিন্ন সময়ে তাকে অপমান-অপদস্থ করে আসছেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে জেলা মহিলা দলের সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। একটি অঙ্গসংগঠনের সভাপতি হওয়ায় তিনি সব অপমান মুখ বুঝে সহ্য করে আসছেন। গত ৮ নভেম্বর যশোর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি ভবনের দ্বিতীয় তলায
২২ মিনিট আগে
আশপাশের বাসিন্দাদের বেশিরভাগ পরিবারেই রোগবালাই লেগে আছে। ময়লার ভাগাড়ের দক্ষিণ ও পূর্ব পাশে শ্রীমঙ্গল সরকারি কলেজ ও দি বাডস রেসিডেনসিয়াল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ। আর পশ্চিমে রয়েছে গাউছিয়া শফিকিয়া সুন্নিয়া দাখিল মাদরাসা ও মসজিদ। এই ভাগাড়ের পচা দুর্গন্ধে পরিবেশ দূষণের পাশাপাশি দীঘদিন ধরে ভোগান্তি পোহাতে
৩১ মিনিট আগে