রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, গুলির খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। নিহতের ব্যবহৃত গাড়িটি উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি, কাছে থেকে তাকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়। কারা জড়িত এবং কী কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে তা তদন্তের পর বলা যাবে।
আগে আওয়ামীপন্থি সন্ত্রাসীদের দ্বারা এসব সংঘটিত হলেও বর্তমানে বিএনপির দুই গ্রুপের দ্বন্দ্বের জেরে এই হতাহতের ঘটনা ঘটছে বলে স্থানীয়দের ধারণা। পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, যুবলীগ নেতা আজিজ উদ্দিন ইমুর সহযোগী রায়হানের নেতৃত্বে চলছে এসব হত্যাকাণ্ড
গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর সঙ্গে এক ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতার কথোপকথনের একটি অডিও ক্লিপ সম্প্রতি ফাঁস হয়েছে। সেখানে তাকে চাঁদাবাজি ও অস্ত্র ব্যবহারের নির্দেশ দেয়ার ইঙ্গিত দিতে শোনা গেছে। অডিওটি ইতিমধ্যে রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় সৃষ্টি করেছে।
অটোরিকশায় আসেন ৬ জন। তিনজনের পরনে ছিল বোরকা। বাকি তিনজনের মধ্যে দুজন টিশার্ট-জিন্স, অন্যজন শার্ট-জিন্স ও মাথায় ক্যাপ পরে আসেন। ৬ জনের মধ্যে ৪ জনের হাতে ছিল শর্টগান, বাকি দুজনের ছিল পিস্তল।