উপজেলা প্রতিনিধি, লোহাগাড়া (চট্টগ্রাম)
১২ বছরেও জনবলের অভাবে চালু হয়নি লোহাগাড়া উপজেলা ট্রমা সেন্টার। সেবা কার্যক্রম পরিচালনা ছাড়াই পড়ে আছে প্রায় ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ভবনটি। ফলে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে আহতদের দ্রুত সেবা দেয়ার কোনো সুযোগ নেই। আহতদের নিয়ে যেতে হয় চট্টগ্রাম বা কক্সবাজারের হাসপাতালে।
জানা যায়, উপজেলার পদুয়ায় ২০০৭ সালের জুনে প্রায় তিন কোটি টাকা ব্যয়ে এই ট্রমা সেন্টার ভবনের নির্মাণকাজ শুরু হয়। ২০১২ সালে এর নির্মাণকাজ শেষ হয়। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ২০১৩ সালের ২৯ আগস্ট ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সেন্টারটি উদ্বোধন করেন।
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে প্রতিনিয়ত ঘটছে ছোট-বড় আকারের অসংখ্য দুর্ঘটনা। এসব দুর্ঘটনায় আহত যাত্রীদের তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবা প্রদানের লক্ষ্যে উপজেলার পদুয়ায় স্থাপন করা হয়েছে ট্রমা সেন্টার।
স্থানীয়দের ভাষ্য, প্রায় ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এ ট্রমা সেন্টারটি পঙ্গু ও আহতদের চিকিৎসার পরিবর্তে বছরের পর বছর নিজেই পঙ্গু হয়ে পড়ে রয়েছে। ফলে চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন সড়ক দুর্ঘটনায় আহতরা।
সরেজমিন দেখা যায়, তিন তলাবিশিষ্ট ওই ভবনে আছে ২০টি শয্যা। তার মধ্যে বিশেষ কেবিন (ভিআইপি) দুটি, সাধারণ শয্যা ১৮টি। হাসপাতালের জন্য আসবাবপত্র সরবরাহ করা হলেও কোনো যন্ত্রপাতি নেই। চিকিৎসকও নিয়োগ দেয়া হয়নি। আছে বিদ্যুৎ ও পানির সংযোগ। এত বছরেও সেন্টারটি চালু না হওয়ায় অবকাঠামো অব্যবহৃত অবস্থায় নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
লোহাগাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (টিএইচও) ডা. মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন বলেন, 'ট্রমা সেন্টার উদ্বোধন হলেও এখন পর্যন্ত কোনো জনবল নিয়োগ হয়নি। আমরা সংশ্লিষ্ট দপ্তরে চিঠি দিয়েছি জনবল নিয়োগের জন্য। আশা করছি দ্রুত চালু হবে।
লোহাগাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ আরিফুর রহমান বলেন, 'ট্রমা সেন্টারটি চালু থাকলে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে দুর্ঘটনায় আহত লোকজন তাৎক্ষণিক সুচিকিৎসা পেত। এখন তাদের চট্টগ্রাম শহরেই দৌড়াতে হয়।'
নিরাপদ সড়ক চাই লোহাগাড়া শাখার সদস্য সোহাগ মিয়া বলেন, 'সড়ক দুর্ঘটনায় আহত লোকজন যাতে সময়মতো চিকিৎসা সেবা পান সে জন্যই চট্টগ্রাম-কক্সবাজারের মাঝামাঝি স্থানে ট্রমা সেন্টার নির্মাণ করা হলেও আজ পর্যন্ত চালু হয়নি। ট্রমা সেন্টারটি চালু না হওয়ায় মালামালগুলো অব্যবহৃত থেকে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।'
সড়ক দুর্ঘটনায় আহত সাঈদ মাহবুবুর রহমান বলেন, 'চট্টগ্রাম শহরে গিয়ে চিকিৎসা করতে হচ্ছে। আর্থিকভাবে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। লোহাগাড়া ট্রমা সেন্টার চালু হলে উপকার হতো আমার।’
স্থানীয় ব্যবসায়ী নূরুল আলম বলেন, 'ট্রমা সেন্টার চালু না হওয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আহত রোগীদের চিকিৎসায় অসুবিধা হচ্ছে। এলাকাবাসীর দাবি দ্রুত ট্রমা সেন্টারটি চালু করার।
১২ বছরেও জনবলের অভাবে চালু হয়নি লোহাগাড়া উপজেলা ট্রমা সেন্টার। সেবা কার্যক্রম পরিচালনা ছাড়াই পড়ে আছে প্রায় ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ভবনটি। ফলে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে আহতদের দ্রুত সেবা দেয়ার কোনো সুযোগ নেই। আহতদের নিয়ে যেতে হয় চট্টগ্রাম বা কক্সবাজারের হাসপাতালে।
জানা যায়, উপজেলার পদুয়ায় ২০০৭ সালের জুনে প্রায় তিন কোটি টাকা ব্যয়ে এই ট্রমা সেন্টার ভবনের নির্মাণকাজ শুরু হয়। ২০১২ সালে এর নির্মাণকাজ শেষ হয়। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ২০১৩ সালের ২৯ আগস্ট ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সেন্টারটি উদ্বোধন করেন।
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে প্রতিনিয়ত ঘটছে ছোট-বড় আকারের অসংখ্য দুর্ঘটনা। এসব দুর্ঘটনায় আহত যাত্রীদের তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবা প্রদানের লক্ষ্যে উপজেলার পদুয়ায় স্থাপন করা হয়েছে ট্রমা সেন্টার।
স্থানীয়দের ভাষ্য, প্রায় ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এ ট্রমা সেন্টারটি পঙ্গু ও আহতদের চিকিৎসার পরিবর্তে বছরের পর বছর নিজেই পঙ্গু হয়ে পড়ে রয়েছে। ফলে চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন সড়ক দুর্ঘটনায় আহতরা।
সরেজমিন দেখা যায়, তিন তলাবিশিষ্ট ওই ভবনে আছে ২০টি শয্যা। তার মধ্যে বিশেষ কেবিন (ভিআইপি) দুটি, সাধারণ শয্যা ১৮টি। হাসপাতালের জন্য আসবাবপত্র সরবরাহ করা হলেও কোনো যন্ত্রপাতি নেই। চিকিৎসকও নিয়োগ দেয়া হয়নি। আছে বিদ্যুৎ ও পানির সংযোগ। এত বছরেও সেন্টারটি চালু না হওয়ায় অবকাঠামো অব্যবহৃত অবস্থায় নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
লোহাগাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (টিএইচও) ডা. মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন বলেন, 'ট্রমা সেন্টার উদ্বোধন হলেও এখন পর্যন্ত কোনো জনবল নিয়োগ হয়নি। আমরা সংশ্লিষ্ট দপ্তরে চিঠি দিয়েছি জনবল নিয়োগের জন্য। আশা করছি দ্রুত চালু হবে।
লোহাগাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ আরিফুর রহমান বলেন, 'ট্রমা সেন্টারটি চালু থাকলে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে দুর্ঘটনায় আহত লোকজন তাৎক্ষণিক সুচিকিৎসা পেত। এখন তাদের চট্টগ্রাম শহরেই দৌড়াতে হয়।'
নিরাপদ সড়ক চাই লোহাগাড়া শাখার সদস্য সোহাগ মিয়া বলেন, 'সড়ক দুর্ঘটনায় আহত লোকজন যাতে সময়মতো চিকিৎসা সেবা পান সে জন্যই চট্টগ্রাম-কক্সবাজারের মাঝামাঝি স্থানে ট্রমা সেন্টার নির্মাণ করা হলেও আজ পর্যন্ত চালু হয়নি। ট্রমা সেন্টারটি চালু না হওয়ায় মালামালগুলো অব্যবহৃত থেকে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।'
সড়ক দুর্ঘটনায় আহত সাঈদ মাহবুবুর রহমান বলেন, 'চট্টগ্রাম শহরে গিয়ে চিকিৎসা করতে হচ্ছে। আর্থিকভাবে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। লোহাগাড়া ট্রমা সেন্টার চালু হলে উপকার হতো আমার।’
স্থানীয় ব্যবসায়ী নূরুল আলম বলেন, 'ট্রমা সেন্টার চালু না হওয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আহত রোগীদের চিকিৎসায় অসুবিধা হচ্ছে। এলাকাবাসীর দাবি দ্রুত ট্রমা সেন্টারটি চালু করার।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
৩২ মিনিট আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
৩৯ মিনিট আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
১ ঘণ্টা আগেসাগরে বাংলাদেশের জলসীমায় ভারতীয় জেলেরা ইলিশ মাছ ধরতে আসে তা জানার পরই সাথে সাথে কোস্টগার্ডকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এবং ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আমরা চাই দেশের মানুষ ইলিশ খাবে সাগরে যেন কেউ চুরি করে মাছ ধরতে না পারে সেজন্য সরকার ব্যবস্থা নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে