মো. সরোয়ার হোসেন মিঠু, শিবচর (মাদারীপুর)
মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায় আড়িয়াল খাঁ নদের ওপর ‘লিটন চৌধুরী’ সেতু নির্মাণ করা হয়। সেতু তৈরির সময় দেওয়া হয়নি নদীশাসন বাঁধ। তাই বর্ষার শুরুতেই ভাঙন দেখা দিয়েছে নদের পাড়ে। স্থানীয় জনগণ সেতুর খুব কাছে ভাঙন শুরু হওয়ায় উদ্বিগ্ন।
শিবচর উপজেলার উৎরাইল-শিবচর প্রধান সড়কের আড়িয়াল খাঁ নদের ওপর নির্মিত সেতুটির নয়াবাজার নদের পাড়ে এ ভাঙন দেখা দিয়েছে। নদীতে ভাঙনের কারণে ইতোমধ্যে বেশ কিছু জায়গা ভেঙে নদীগর্ভে চলে গেছে। সেতুর পিলার থেকে প্রায় ১০০ ফুট দূরত্বে এই ভাঙন দেখা যায়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পাড় ভেঙে যাওয়ায় নদী কিছুটা ভেতরে ঢুকে গেছে। কয়েকটি গাছ রয়েছে নদের পাড়ে। যেকোনো সময় গাছগুলো নদের গর্ভে চলে যেতে পারে।
জানা যায়, বিগত আওয়ামী সরকারের সময় স্থানীয় সংসদ সদস্য নূর-ই-আলম চৌধুরী লিটনের ছিল একক ক্ষমতা। তার পছন্দমতো সেতু নির্মাণের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কাজ দেওয়া হতো। তারই অংশ হিসেবে তিনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মো. মইন উদ্দীন বাঁশি ও হা-মিম ইন্টারন্যাশনালকে কাজ দেন। ২০২৩ সালের ৪ নভেম্বর ৫৫০ মিটার দৈর্ঘ্য এবং ৯ দশমিক ৮০ মিটার প্রস্থের সেতুটি যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়।
সেতুটি নির্মাণের ফলে শিবচর উপজেলার সঙ্গে শিরুয়াইল, দত্তপাড়া ও নিলখী ইউনিয়নের সরাসরি যোগাযোগ স্থাপিত হয় এবং এই অঞ্চলের মানুষের দীর্ঘদিনের ভোগান্তি দূর হয়। সম্প্রতি আড়িয়াল খাঁ নদে পানি বৃদ্ধির ফলে স্রোতের তীব্রতা বেড়েছে। সেতুর কাছে নদের পাড় ঘেঁষে সৃষ্টি হয়েছে ঘূর্ণিস্রোত। ফলে নদীশাসন বাঁধ না থাকার কারণে সেতুর কাছেই নদের পাড়ের বেশকিছু জায়গা ভেঙে গেছে।
স্থানীয়রা জানান, আড়িয়াল খাঁ নদের ওপর নির্মাণাধীন সেতুটিতে কয়েক দিন আগে হঠাৎ ভাঙন দেখা দিয়েছে। আড়িয়াল খাঁ নদীর এই স্থানটিতে পানির চাপও অনেক। ঘূর্ণিস্রোতের কারণেই পাড় ভাঙছে। সেতুটির খুব কাছে এভাবে নদীভাঙন আতঙ্কের বিষয়। বড় সেতুর পাড়ে নদীশাসন বাঁধ থাকে। এখানে নদীশাসন বাঁধ দেয়নি। নদীতে পানি বাড়লে ভাঙন আরো বাড়তে পারে। ফলে সেতুটি হুমকির মুখে রয়েছে। নদীশাসনের জন্য বাঁধ দেওয়ার প্রয়োজন।
শিবচর উপজেলার স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) সূত্রে জানা গেছে, ৯৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে সেতুটির নির্মাণকাজ করেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মো. মইন উদ্দীন বাঁশি ও হা-মিম ইন্টারন্যাশনাল। আড়িয়াল খাঁ নদের ওপর ৫৫০ মিটার দৈর্ঘ্য এবং ৯ দশমিক ৮০ মিটার প্রস্থের সেতুটিতে স্প্যানসংখ্যা ১১টি ও পিয়ার সংখ্যা ৯টি। সেতুটির পাইলের সংখ্যা ১২৩টি, পাইলের দৈর্ঘ্য ৪৮ মিটার। সেতুর জন্য অ্যাপ্রোচ সড়কের (সংযোগ সড়ক) দৈর্ঘ্য ১ দশমিক ৫০ কিলোমিটার। ২০২৩ সালের ৪ নভেম্বর সেতুটি যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়।
শিবচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পারভীন খানম বলেন, আড়িয়াল খাঁ নদের ওপর সেতুতে নদীশাসন বাঁধ নির্মাণের বিষয়ে খোঁজ-খবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায় আড়িয়াল খাঁ নদের ওপর ‘লিটন চৌধুরী’ সেতু নির্মাণ করা হয়। সেতু তৈরির সময় দেওয়া হয়নি নদীশাসন বাঁধ। তাই বর্ষার শুরুতেই ভাঙন দেখা দিয়েছে নদের পাড়ে। স্থানীয় জনগণ সেতুর খুব কাছে ভাঙন শুরু হওয়ায় উদ্বিগ্ন।
শিবচর উপজেলার উৎরাইল-শিবচর প্রধান সড়কের আড়িয়াল খাঁ নদের ওপর নির্মিত সেতুটির নয়াবাজার নদের পাড়ে এ ভাঙন দেখা দিয়েছে। নদীতে ভাঙনের কারণে ইতোমধ্যে বেশ কিছু জায়গা ভেঙে নদীগর্ভে চলে গেছে। সেতুর পিলার থেকে প্রায় ১০০ ফুট দূরত্বে এই ভাঙন দেখা যায়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পাড় ভেঙে যাওয়ায় নদী কিছুটা ভেতরে ঢুকে গেছে। কয়েকটি গাছ রয়েছে নদের পাড়ে। যেকোনো সময় গাছগুলো নদের গর্ভে চলে যেতে পারে।
জানা যায়, বিগত আওয়ামী সরকারের সময় স্থানীয় সংসদ সদস্য নূর-ই-আলম চৌধুরী লিটনের ছিল একক ক্ষমতা। তার পছন্দমতো সেতু নির্মাণের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কাজ দেওয়া হতো। তারই অংশ হিসেবে তিনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মো. মইন উদ্দীন বাঁশি ও হা-মিম ইন্টারন্যাশনালকে কাজ দেন। ২০২৩ সালের ৪ নভেম্বর ৫৫০ মিটার দৈর্ঘ্য এবং ৯ দশমিক ৮০ মিটার প্রস্থের সেতুটি যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়।
সেতুটি নির্মাণের ফলে শিবচর উপজেলার সঙ্গে শিরুয়াইল, দত্তপাড়া ও নিলখী ইউনিয়নের সরাসরি যোগাযোগ স্থাপিত হয় এবং এই অঞ্চলের মানুষের দীর্ঘদিনের ভোগান্তি দূর হয়। সম্প্রতি আড়িয়াল খাঁ নদে পানি বৃদ্ধির ফলে স্রোতের তীব্রতা বেড়েছে। সেতুর কাছে নদের পাড় ঘেঁষে সৃষ্টি হয়েছে ঘূর্ণিস্রোত। ফলে নদীশাসন বাঁধ না থাকার কারণে সেতুর কাছেই নদের পাড়ের বেশকিছু জায়গা ভেঙে গেছে।
স্থানীয়রা জানান, আড়িয়াল খাঁ নদের ওপর নির্মাণাধীন সেতুটিতে কয়েক দিন আগে হঠাৎ ভাঙন দেখা দিয়েছে। আড়িয়াল খাঁ নদীর এই স্থানটিতে পানির চাপও অনেক। ঘূর্ণিস্রোতের কারণেই পাড় ভাঙছে। সেতুটির খুব কাছে এভাবে নদীভাঙন আতঙ্কের বিষয়। বড় সেতুর পাড়ে নদীশাসন বাঁধ থাকে। এখানে নদীশাসন বাঁধ দেয়নি। নদীতে পানি বাড়লে ভাঙন আরো বাড়তে পারে। ফলে সেতুটি হুমকির মুখে রয়েছে। নদীশাসনের জন্য বাঁধ দেওয়ার প্রয়োজন।
শিবচর উপজেলার স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) সূত্রে জানা গেছে, ৯৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে সেতুটির নির্মাণকাজ করেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মো. মইন উদ্দীন বাঁশি ও হা-মিম ইন্টারন্যাশনাল। আড়িয়াল খাঁ নদের ওপর ৫৫০ মিটার দৈর্ঘ্য এবং ৯ দশমিক ৮০ মিটার প্রস্থের সেতুটিতে স্প্যানসংখ্যা ১১টি ও পিয়ার সংখ্যা ৯টি। সেতুটির পাইলের সংখ্যা ১২৩টি, পাইলের দৈর্ঘ্য ৪৮ মিটার। সেতুর জন্য অ্যাপ্রোচ সড়কের (সংযোগ সড়ক) দৈর্ঘ্য ১ দশমিক ৫০ কিলোমিটার। ২০২৩ সালের ৪ নভেম্বর সেতুটি যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়।
শিবচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পারভীন খানম বলেন, আড়িয়াল খাঁ নদের ওপর সেতুতে নদীশাসন বাঁধ নির্মাণের বিষয়ে খোঁজ-খবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে