
কবিরুল ইসলাম, ফতুল্লা (নারায়ণগঞ্জ)

নারায়ণগঞ্জের রাজনীতিতে নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে ফেরদৌসী আক্তার রেহেনা। একসময় আওয়ামী লীগ সমর্থক হিসেবে পরিচিত রেহেনা ২০২৪ সালের ডামি নির্বাচনে প্রকাশ্যে নৌকায় ভোট দেন। সে ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেনবুকে আপলোডও করেন তিনি। কিন্তু জুলাই অভ্যুত্থানের পর তার রাজনৈতিক অবস্থানে আসে নাটকীয় পরিবর্তন। যোগ দেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টিতে। বর্তমানে নিজেকে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে এবি পার্টির প্রার্থী দাবি করে জনসংযোগ, সভা-সমাবেশ করছেন তিনি। এ নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেন এলাকাবাসী।
স্থানীয়রা জানান, আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে রেহেনার উপস্থিতি ছিল অত্যন্ত সক্রিয়। বিভিন্ন সভা-সমাবেশে নেতৃত্ব দিতেন তিনি। কেউ কেউ অভিযোগ করেন, অতীতের দুই জাতীয় নির্বাচনে নারী ভোটারদের নৌকা প্রতীকে ভোট দিতে চাপ সৃষ্টি করেন রেহেনা। ওসমান পরিবারের ঘনিষ্ঠ হওয়ায় তার বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলত না। এছাড়া কুমিল্লা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক এক সহ-সভাপতিকে বিয়েও করেন তিনি।
স্থানীয়রা আরো অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগ আমলে যারা প্রকাশ্যে ভোট দিতে অস্বীকার করেন, তাদের মোবাইল দিয়ে ছবি তুলে কীসে ভোট দিচ্ছে তা দেখাতে বাধ্য করেন তিনি। এক সময়ের এই আওয়ামী নেত্রীকে কীভাবে অন্য একটি দল মনোনয়ন দিতে পারে, সে প্রশ্ন তুলছেন স্থানীয়রা।
তবে ফেরদৌসী আক্তার রেহেনার প্রার্থিতা এখনো চূড়ান্ত নয় বলে জানিয়েছেন এবি পার্টির দপ্তর সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল মামুন। তিনি বলেন, ১০৯টি আসনে আমাদের প্রার্থী চূড়ান্ত হলেও নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। যাচাই-বাছাই করে চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা করা হবে।
প্রকাশ্যে নৌকায় সিলমারা ছবি প্রসঙ্গে অভিযুক্ত ফেরদৌসী আক্তার রেহেনা বলেন, ছবিটি এডিট করা। আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। ভোটকেন্দ্রে মোবাইল নিয়ে যাওয়া যায় না।
শামীম ওসমানের সঙ্গে ছবি ও সমাবেশে যোগ দেওয়ার ছবির বিষয়টি স্বীকার করে তিনি বলেন, সে সময় বাধ্য হয়ে আমাদের যেতে হয়েছে। নির্দেশনা ছিল যাওয়ার, তাই লোকজন নিয়ে গিয়েছি। এ যাওয়া অন্যায় কি না তিনি প্রশ্ন করেন।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, রাজনৈতিক সুযোগ নেওয়ার জন্যই রেহেনা তার অবস্থার পরিবর্তন করেন।

নারায়ণগঞ্জের রাজনীতিতে নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে ফেরদৌসী আক্তার রেহেনা। একসময় আওয়ামী লীগ সমর্থক হিসেবে পরিচিত রেহেনা ২০২৪ সালের ডামি নির্বাচনে প্রকাশ্যে নৌকায় ভোট দেন। সে ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেনবুকে আপলোডও করেন তিনি। কিন্তু জুলাই অভ্যুত্থানের পর তার রাজনৈতিক অবস্থানে আসে নাটকীয় পরিবর্তন। যোগ দেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টিতে। বর্তমানে নিজেকে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে এবি পার্টির প্রার্থী দাবি করে জনসংযোগ, সভা-সমাবেশ করছেন তিনি। এ নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেন এলাকাবাসী।
স্থানীয়রা জানান, আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে রেহেনার উপস্থিতি ছিল অত্যন্ত সক্রিয়। বিভিন্ন সভা-সমাবেশে নেতৃত্ব দিতেন তিনি। কেউ কেউ অভিযোগ করেন, অতীতের দুই জাতীয় নির্বাচনে নারী ভোটারদের নৌকা প্রতীকে ভোট দিতে চাপ সৃষ্টি করেন রেহেনা। ওসমান পরিবারের ঘনিষ্ঠ হওয়ায় তার বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলত না। এছাড়া কুমিল্লা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক এক সহ-সভাপতিকে বিয়েও করেন তিনি।
স্থানীয়রা আরো অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগ আমলে যারা প্রকাশ্যে ভোট দিতে অস্বীকার করেন, তাদের মোবাইল দিয়ে ছবি তুলে কীসে ভোট দিচ্ছে তা দেখাতে বাধ্য করেন তিনি। এক সময়ের এই আওয়ামী নেত্রীকে কীভাবে অন্য একটি দল মনোনয়ন দিতে পারে, সে প্রশ্ন তুলছেন স্থানীয়রা।
তবে ফেরদৌসী আক্তার রেহেনার প্রার্থিতা এখনো চূড়ান্ত নয় বলে জানিয়েছেন এবি পার্টির দপ্তর সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল মামুন। তিনি বলেন, ১০৯টি আসনে আমাদের প্রার্থী চূড়ান্ত হলেও নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। যাচাই-বাছাই করে চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা করা হবে।
প্রকাশ্যে নৌকায় সিলমারা ছবি প্রসঙ্গে অভিযুক্ত ফেরদৌসী আক্তার রেহেনা বলেন, ছবিটি এডিট করা। আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। ভোটকেন্দ্রে মোবাইল নিয়ে যাওয়া যায় না।
শামীম ওসমানের সঙ্গে ছবি ও সমাবেশে যোগ দেওয়ার ছবির বিষয়টি স্বীকার করে তিনি বলেন, সে সময় বাধ্য হয়ে আমাদের যেতে হয়েছে। নির্দেশনা ছিল যাওয়ার, তাই লোকজন নিয়ে গিয়েছি। এ যাওয়া অন্যায় কি না তিনি প্রশ্ন করেন।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, রাজনৈতিক সুযোগ নেওয়ার জন্যই রেহেনা তার অবস্থার পরিবর্তন করেন।

বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলার মঘিয়া ইউনিয়নের ছোটআন্ধারমানিক গ্রামে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ লেখা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়ার অভিযোগে উজ্জ্বল মুখোপাধ্যায় নামের ঐ যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৩ মিনিট আগে
মানবতা বিরোধী অপরাধে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে ফাঁসির আদেশ হওয়ায় উল্লাস ও স্বস্তি প্রকাশ করেছে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। ফাঁসির রায় ঘোষণার পর মিষ্টি বিতরণ ও আনন্দ মিছিল করেছে তারা।
৫ মিনিট আগে
মানবতাবিরোধী মামলায় শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে মৃত্যুদণ্ড ও সাবেক আইজিপি আবদুল্লাহ আল মামুনকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড ঘোষণার রায়ে ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা উপজেলা বিএনপির ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীকে আনন্দ মিছিল করেছে।
২০ মিনিট আগে
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ১৮তম মামলা করেছেন কর্ণফুলী শিপ বিল্ডার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মামলাবাজ ইঞ্জিনিয়ার আবদুর রশিদ। এ মামলায় এবার আসামি করেছেন আমার দেশ’র চট্টগ্রাম ব্যুরো প্রধান সোহাগ কুমার বিশ্বাস ও স্টাফ রিপোর্টার এম.কে মনিরকে।
৩১ মিনিট আগে