উপজেলা প্রতিনিধি, সদরপুর (ফরিদপুর)
ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলায় আড়িয়াল খাঁ নদের পানি হঠাৎ বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে তলিয়ে যাচ্ছে অনেক গ্রাম। ইতোমধ্যে পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন তিনটি ইউনিয়নের অন্তত এক হাজার মানুষ। পানি বৃদ্ধির সঙ্গে বেড়েছে নদীভাঙন, সাপের উপদ্রব, গোখাদ্য ও নৌযানের সংকট। এছাড়া ভাঙন আতঙ্কে ঘরবাড়ি সরিয়ে নিচ্ছেন চরাঞ্চলের বাসিন্দারা।
জানা গেছে, সপ্তাহজুড়ে আড়িয়াল খাঁ নদ ও পদ্মা নদীর ভাঙনে ঢেউখালী ও আকোটেরচর ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের শতাধিক বিঘা ফসলি জমি পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে। চরমভাবে হুমকিতে রয়েছে নদীর পাশে থাকা ফকির ইটভাটা। চলতি সপ্তাহের শুরুতে হঠাৎ আড়িয়াল খাঁ নদে অস্বাভাবিক পানি বৃদ্ধি পেয়ে লোকালয়ে প্রবেশ করে।
ফরিদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, আড়িয়াল খাঁ নদের পানি বেড়ে বিপৎসীমার ১০৯ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
চরনাছিরপুর ইউনিয়নের মো. চুন্নু মোল্যা বলেন, গত পাঁচ বছরে এমন পানি ঢোকেনি। গ্রামের রাস্তাঘাট তলিয়ে যাওয়ায় নৌকা ছাড়া যোগাযোগ এখন সম্ভব নয়। গবাদিপশু নিয়েও অনেক সমস্যায় আছি। এভাবে পানি বৃদ্ধি পেতে থাকলে কয়েকদিনের মধ্যেই বন্যায় রূপ নেবে।
পানি বৃদ্ধি ও চরবাসীর দুর্ভোগ প্রসঙ্গে সদরপুর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা নুরুন্নাহার বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
চরনাছিরপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. রোকন উদ্দীন মোল্যা বলেন, হঠাৎ নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ইউনিয়নের প্রায় ১০টি গ্রাম তলিয়ে গেছে। অনেক পরিবার পানিবন্দি রয়েছে। অধিকাংশ বসতবাড়িতে পানি না উঠলেও তলিয়ে গেছে মাঠের ফসল।
সদরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মামুনুর রহমান বলেন, পানি বৃদ্ধির তথ্য এখনো পাইনি। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে পানি প্রবেশ করলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সদরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাকিয়া সুলতানা জানান, বন্যা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। নদীপাড়ের মানুষের নিরাপত্তার বিষয়টি সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানদের জানানো হয়েছে। প্রয়োজনে জরুরি পরিষেবা গ্রহণ করা হবে।
ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলায় আড়িয়াল খাঁ নদের পানি হঠাৎ বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে তলিয়ে যাচ্ছে অনেক গ্রাম। ইতোমধ্যে পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন তিনটি ইউনিয়নের অন্তত এক হাজার মানুষ। পানি বৃদ্ধির সঙ্গে বেড়েছে নদীভাঙন, সাপের উপদ্রব, গোখাদ্য ও নৌযানের সংকট। এছাড়া ভাঙন আতঙ্কে ঘরবাড়ি সরিয়ে নিচ্ছেন চরাঞ্চলের বাসিন্দারা।
জানা গেছে, সপ্তাহজুড়ে আড়িয়াল খাঁ নদ ও পদ্মা নদীর ভাঙনে ঢেউখালী ও আকোটেরচর ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের শতাধিক বিঘা ফসলি জমি পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে। চরমভাবে হুমকিতে রয়েছে নদীর পাশে থাকা ফকির ইটভাটা। চলতি সপ্তাহের শুরুতে হঠাৎ আড়িয়াল খাঁ নদে অস্বাভাবিক পানি বৃদ্ধি পেয়ে লোকালয়ে প্রবেশ করে।
ফরিদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, আড়িয়াল খাঁ নদের পানি বেড়ে বিপৎসীমার ১০৯ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
চরনাছিরপুর ইউনিয়নের মো. চুন্নু মোল্যা বলেন, গত পাঁচ বছরে এমন পানি ঢোকেনি। গ্রামের রাস্তাঘাট তলিয়ে যাওয়ায় নৌকা ছাড়া যোগাযোগ এখন সম্ভব নয়। গবাদিপশু নিয়েও অনেক সমস্যায় আছি। এভাবে পানি বৃদ্ধি পেতে থাকলে কয়েকদিনের মধ্যেই বন্যায় রূপ নেবে।
পানি বৃদ্ধি ও চরবাসীর দুর্ভোগ প্রসঙ্গে সদরপুর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা নুরুন্নাহার বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
চরনাছিরপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. রোকন উদ্দীন মোল্যা বলেন, হঠাৎ নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ইউনিয়নের প্রায় ১০টি গ্রাম তলিয়ে গেছে। অনেক পরিবার পানিবন্দি রয়েছে। অধিকাংশ বসতবাড়িতে পানি না উঠলেও তলিয়ে গেছে মাঠের ফসল।
সদরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মামুনুর রহমান বলেন, পানি বৃদ্ধির তথ্য এখনো পাইনি। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে পানি প্রবেশ করলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সদরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাকিয়া সুলতানা জানান, বন্যা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। নদীপাড়ের মানুষের নিরাপত্তার বিষয়টি সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানদের জানানো হয়েছে। প্রয়োজনে জরুরি পরিষেবা গ্রহণ করা হবে।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে