স্টাফ রিপোর্টার, যশোর
চাঁদার দাবিতে মারপিট ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে আওয়ামী লীগের তিন নেতাসহ ১২ পুলিশের বিরুদ্ধে যশোরের আদালতে নালিশি অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। অভিযোগকারী শার্শা উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোস্তফা কামাল মিন্টু। সোমবার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এ অভিযোগ দাখিল করেন তিনি।
আদালতের বিচারক জাকিয়া সুলতানা বিষয়টি তদন্ত করে সিআইডি পুলিশকে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার আদেশ দিয়েছেন। বাদীর আইনজীবী দেবাশীষ দাস এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বাদীর অভিযোগে বলা হয়, অ্যাডভোকেট মোস্তফা কামাল মিন্টু যশোরের শার্শা উপজেলার শ্যামলাগাছি গ্রামের বাসিন্দা। ২০০৮ সালের ১৬ জুন রাত ৮টার দিকে শ্যামলাগাছি গ্রামে চাচা আব্দুল মালেকের বাড়ি থেকে শার্শা থানার তৎকালীন এসআই আব্দুস সালাম, এসআই রকিবুজ্জামান, এসআই ইকবাল আহমেদ এবং তৎকালীন শার্শা ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা কবিরউদ্দিন তোতা, রফিকুল ইসলাম এবং নজরুল ইসলাম ‘শার্শার ওসি তাকে সালাম দিয়েছেন’ বলে থানায় নিয়ে যান। থানায় নেওয়ার পরপরই তার হাত-পা বেঁধে আসামিরা মারতে শুরু করেন। মারধরের একপর্যায়ে আসামি এসএম বদরুল আলম ও রকিবুজ্জামান তার কাছে দশ লাখ টাকা দাবি করেন। টাকা না দিলে তাকে ‘ক্রসফায়ারে’ দেওয়ার হুমকি দেন। এরই মধ্যে ওসি তার দুই চোখ বেঁধে এবং দুই হাত পেছনে নিয়ে হাতকড়া পরিয়ে দেন এবং পায়ের পাতা থেকে হাঁটু পর্যন্ত পানির বোতল, রুল ও আগ্নেয়াস্ত্রের কাঠের বাঁট দিয়ে বেদম মারপিট করেন।
এজাহারে বলা হয়েছে, খবর পেয়ে বাদীর চাচাতোভাই আব্দুস সালাম পাঁচ লাখ টাকা এনে ওসিকে দেন। কিন্তু বাদবাকি টাকার জন্যে তাকে ছেড়ে না দিয়ে আওয়ামী লীগের ওই তিন নেতার সরবরাহ করা একটি শার্টারগান ও দুই রাউন্ড রাইফেলের গুলি দিয়ে কোর্টে চালান দেওয়া হয়। এই মারধরের কারণে তাকে দেশের ভেতরে ছাড়াও ভারতে চিকিৎসা নিতে হয়েছে। সন্তানের এই অবস্থা দেখে তার মা হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মার যান।
তিনি জানিয়েছেন, দীর্ঘদিন চিকিৎসা গ্রহণ, এলাকাছাড়া এবং দেশের পরিস্থিতি অনুকূলে না থাকায় আইনি ব্যবস্থা নিতে দেরি হয়েছে।
অভিযুক্তরা হলেন, আওয়ামী লীগনেতা কবির উদ্দিন তোতা, রফিকুল ইসলাম, নজরুল ইসলাম, শার্শা থানার সাবেক ওসি বদরুল আলম, সাবেক এসআই আব্দুস সালাম, সাবেক এসআই রকিবুজ্জামান, সাবেক এসআই ইকবাল আহমেদ, সাবেক এএসআই আজাদ হাওলাদার, কনস্টেবল সুলতান আলম, কনস্টেবল এরশাদুল হক, কনস্টেবল আবুল কালাম ও কনস্টেবল রিয়াজুল ইসলামসহ অজ্ঞাত ২-৩ জন।
চাঁদার দাবিতে মারপিট ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে আওয়ামী লীগের তিন নেতাসহ ১২ পুলিশের বিরুদ্ধে যশোরের আদালতে নালিশি অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। অভিযোগকারী শার্শা উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোস্তফা কামাল মিন্টু। সোমবার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এ অভিযোগ দাখিল করেন তিনি।
আদালতের বিচারক জাকিয়া সুলতানা বিষয়টি তদন্ত করে সিআইডি পুলিশকে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার আদেশ দিয়েছেন। বাদীর আইনজীবী দেবাশীষ দাস এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বাদীর অভিযোগে বলা হয়, অ্যাডভোকেট মোস্তফা কামাল মিন্টু যশোরের শার্শা উপজেলার শ্যামলাগাছি গ্রামের বাসিন্দা। ২০০৮ সালের ১৬ জুন রাত ৮টার দিকে শ্যামলাগাছি গ্রামে চাচা আব্দুল মালেকের বাড়ি থেকে শার্শা থানার তৎকালীন এসআই আব্দুস সালাম, এসআই রকিবুজ্জামান, এসআই ইকবাল আহমেদ এবং তৎকালীন শার্শা ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা কবিরউদ্দিন তোতা, রফিকুল ইসলাম এবং নজরুল ইসলাম ‘শার্শার ওসি তাকে সালাম দিয়েছেন’ বলে থানায় নিয়ে যান। থানায় নেওয়ার পরপরই তার হাত-পা বেঁধে আসামিরা মারতে শুরু করেন। মারধরের একপর্যায়ে আসামি এসএম বদরুল আলম ও রকিবুজ্জামান তার কাছে দশ লাখ টাকা দাবি করেন। টাকা না দিলে তাকে ‘ক্রসফায়ারে’ দেওয়ার হুমকি দেন। এরই মধ্যে ওসি তার দুই চোখ বেঁধে এবং দুই হাত পেছনে নিয়ে হাতকড়া পরিয়ে দেন এবং পায়ের পাতা থেকে হাঁটু পর্যন্ত পানির বোতল, রুল ও আগ্নেয়াস্ত্রের কাঠের বাঁট দিয়ে বেদম মারপিট করেন।
এজাহারে বলা হয়েছে, খবর পেয়ে বাদীর চাচাতোভাই আব্দুস সালাম পাঁচ লাখ টাকা এনে ওসিকে দেন। কিন্তু বাদবাকি টাকার জন্যে তাকে ছেড়ে না দিয়ে আওয়ামী লীগের ওই তিন নেতার সরবরাহ করা একটি শার্টারগান ও দুই রাউন্ড রাইফেলের গুলি দিয়ে কোর্টে চালান দেওয়া হয়। এই মারধরের কারণে তাকে দেশের ভেতরে ছাড়াও ভারতে চিকিৎসা নিতে হয়েছে। সন্তানের এই অবস্থা দেখে তার মা হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মার যান।
তিনি জানিয়েছেন, দীর্ঘদিন চিকিৎসা গ্রহণ, এলাকাছাড়া এবং দেশের পরিস্থিতি অনুকূলে না থাকায় আইনি ব্যবস্থা নিতে দেরি হয়েছে।
অভিযুক্তরা হলেন, আওয়ামী লীগনেতা কবির উদ্দিন তোতা, রফিকুল ইসলাম, নজরুল ইসলাম, শার্শা থানার সাবেক ওসি বদরুল আলম, সাবেক এসআই আব্দুস সালাম, সাবেক এসআই রকিবুজ্জামান, সাবেক এসআই ইকবাল আহমেদ, সাবেক এএসআই আজাদ হাওলাদার, কনস্টেবল সুলতান আলম, কনস্টেবল এরশাদুল হক, কনস্টেবল আবুল কালাম ও কনস্টেবল রিয়াজুল ইসলামসহ অজ্ঞাত ২-৩ জন।
মঙ্গলবার রাতে ১২টার দিকে তিনটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার সময় স্থানীয় বাসিন্দারা ধাওয়া করে। এসময় চালসহ একটি অটোরিকশা জব্দ করলেও বাকি দুটি রিকশা দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়।
৭ মিনিট আগেবিএনপি নেতা সামছুল ইসলাম জেলার সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক। ছাড়া পাওয়া দুই আসামি হলেন, সদর উপজেলার লস্করপুর ইউনিয়ন যুবলীগ সহ-সভাপতি মাহবুবুর রহমান ওরফে রানা (৪০) ও একই কমিটির সদস্য মামুন আহমেদ (৩৮)।
১৮ মিনিট আগেমৌলভীবাজারে শ্রীমঙ্গল-ভানুগাছ সড়কের জানকিছড়া এলাকায় হাঁটতে হাঁটতে বাড়ি ফেরার পথে অজ্ঞাত গাড়িচাপায় এক কমিউনিটি পেট্রোলিং গ্রুপ (সিপিজি) সদস্য নিহত হয়েছেন। বুধবার ভোরে কমলগঞ্জ উপজেলার লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেকুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে অনৈতিক সম্পর্কের অভিযোগে প্রবাসীর স্ত্রীকে লাঠিপেটার অভিযোগ পাওয়া গেছে ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে। ইউপি সদস্য বজলুর রহমান শ্রীপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সহ-সভাপতি । এ ঘটনার ২ মিনিট ৫৪ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে