খুলনা ব্যুরো
পাঁচ বছরেরও বেশি সময় ধরে কারাবন্দি থাকা জঙ্গি সন্দেহে তুলে নেওয়া খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) দুই শিক্ষার্থী নুর মোহাম্মাদ অনিক এবং মোজাহিদুল ইসলাম অবশেষে মুক্তি পেয়েছেন। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় খুলনা জেলা কারাগার থেকে মুক্তি পান তারা। গত সপ্তাহে উচ্চ আদালত তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।
এর আগে ৩০ এপ্রিল আমার দেশ পত্রিকায় ‘উপাচার্যের সহায়তায় গুম, জঙ্গি নাটকে গ্রেপ্তার’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।
ছাত্রদের আইনজীবী আকতার জাহান রুকু বলেন, তাদের বিরুদ্ধে ৬টি মামলা দেয়া হয়। এর মধ্যে দুটি মামলায় খালাস, দুটি মামলায় জামিন এবং সোনাডাঙ্গা থানার দুটি মামলায় সাজা দেয়া হয়েছে। সাজা হওয়া দুটি মামলায় উচ্চ আদালতে জামিনের আবেদন করা হয়। আদালত গত সপ্তাহে জামিন মঞ্জুর করেন। আশুরার ছুটি থাকায় তিন দিন পর আদেশ কারাগারে এসে পৌঁছায়। সোমবার সন্ধ্যায় তাদের জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
খুলনা বিশ্ববিদ্যায়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. রেজাউল করিম বলেন, জঙ্গি নাটকে যারা জড়িত ছিল তাদের বিচার হওয়া উচিত। দুই শিক্ষার্থীর ছাত্রজীবন ফিরে পাওয়ার জন্য আমার পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা থাকবে।
সহপাঠীরা জানান, ২০২০ সালের ৮ জানুয়ারি ওই দুই শিক্ষার্থীকে তুলে নিয়ে যায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। ১৭ দিন অজানা স্থানে রেখে তাদের নির্যাতন করা হয়। পরে ২৫ জানুয়ারি তাদের বিস্ফোরক দ্রব্যসহ গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ। ওই দিনই তাদের খুলনার কৃষক লীগ কার্যালয় ও আড়ংঘাটা থানার গাড়ির গ্যারেজে বোমা হামলা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। এরপর একে একে তাদের বিরুদ্ধে আরো ৪টি মামলা করে পুলিশ। সেই থেকে পাঁচ বছর তারা কারাবন্দি ছিলেন। গ্রেপ্তারের সময় নূর মোহাম্মদ অনিক খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগ ও মোজাহিদুল ইসলাম রাফি পরিসংখ্যান ডিসিপ্লিনে লেখাপড়া করতেন।
৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর কারাগারে তারা অনশন শুরু করেন। তাদের মুক্তির দাবিতে খুবি ক্যাম্পাসে সংবাদ সম্মেলন করেন সহপাঠী, রুমমেট, শিক্ষক ও পরিবারের সদস্যরা। পরে ক্যাম্পাসে মানববন্ধনও করেন সহপাঠী, পরিবারের সদস্য, শিক্ষক ও আইনজীবীরা।
পাঁচ বছরেরও বেশি সময় ধরে কারাবন্দি থাকা জঙ্গি সন্দেহে তুলে নেওয়া খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) দুই শিক্ষার্থী নুর মোহাম্মাদ অনিক এবং মোজাহিদুল ইসলাম অবশেষে মুক্তি পেয়েছেন। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় খুলনা জেলা কারাগার থেকে মুক্তি পান তারা। গত সপ্তাহে উচ্চ আদালত তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।
এর আগে ৩০ এপ্রিল আমার দেশ পত্রিকায় ‘উপাচার্যের সহায়তায় গুম, জঙ্গি নাটকে গ্রেপ্তার’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।
ছাত্রদের আইনজীবী আকতার জাহান রুকু বলেন, তাদের বিরুদ্ধে ৬টি মামলা দেয়া হয়। এর মধ্যে দুটি মামলায় খালাস, দুটি মামলায় জামিন এবং সোনাডাঙ্গা থানার দুটি মামলায় সাজা দেয়া হয়েছে। সাজা হওয়া দুটি মামলায় উচ্চ আদালতে জামিনের আবেদন করা হয়। আদালত গত সপ্তাহে জামিন মঞ্জুর করেন। আশুরার ছুটি থাকায় তিন দিন পর আদেশ কারাগারে এসে পৌঁছায়। সোমবার সন্ধ্যায় তাদের জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
খুলনা বিশ্ববিদ্যায়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. রেজাউল করিম বলেন, জঙ্গি নাটকে যারা জড়িত ছিল তাদের বিচার হওয়া উচিত। দুই শিক্ষার্থীর ছাত্রজীবন ফিরে পাওয়ার জন্য আমার পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা থাকবে।
সহপাঠীরা জানান, ২০২০ সালের ৮ জানুয়ারি ওই দুই শিক্ষার্থীকে তুলে নিয়ে যায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। ১৭ দিন অজানা স্থানে রেখে তাদের নির্যাতন করা হয়। পরে ২৫ জানুয়ারি তাদের বিস্ফোরক দ্রব্যসহ গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ। ওই দিনই তাদের খুলনার কৃষক লীগ কার্যালয় ও আড়ংঘাটা থানার গাড়ির গ্যারেজে বোমা হামলা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। এরপর একে একে তাদের বিরুদ্ধে আরো ৪টি মামলা করে পুলিশ। সেই থেকে পাঁচ বছর তারা কারাবন্দি ছিলেন। গ্রেপ্তারের সময় নূর মোহাম্মদ অনিক খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগ ও মোজাহিদুল ইসলাম রাফি পরিসংখ্যান ডিসিপ্লিনে লেখাপড়া করতেন।
৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর কারাগারে তারা অনশন শুরু করেন। তাদের মুক্তির দাবিতে খুবি ক্যাম্পাসে সংবাদ সম্মেলন করেন সহপাঠী, রুমমেট, শিক্ষক ও পরিবারের সদস্যরা। পরে ক্যাম্পাসে মানববন্ধনও করেন সহপাঠী, পরিবারের সদস্য, শিক্ষক ও আইনজীবীরা।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে