উপজেলা প্রতিনিধি, শ্রীপুর (মাগুরা)
থোকায় থোকায় ঝুলে আছে সুগন্ধি জিরা। থোকার ফাঁকে ফাঁকে বেগুনি ছোট্ট ফুল পুরো দৃশ্যটাকে করেছে অপূর্ব। আশপাশের মাঠে কখনো জিরা চাষ হয়নি। তাই নতুন ফসল এলো এলাকায়। কৃষকরাও বেশ আগ্রহী এই মসলা চাষের বিষয়ে।
মাগুরা জেলার শ্রীপুর উপজেলার কৃষক মিন্টু সরকার। নিজের জমিতে জিরা চাষ করেছেন এবার। তিনি প্রথমবার চাষ করেই দারুণ সফলতা পেয়েছেন। দেশে সাধারণত জিরার চাষ উল্লেখযোগ্য নয়। তাই মসলার চাহিদা মেটাতে আমদানির ওপর নির্ভর করতে হয় সারা বছর। তবে শ্রীপুরের উর্বর মাটি ও অনুকূল আবহাওয়া জিরা চাষের জন্য যথেষ্ট উপযোগী বলে মত দিয়েছেন কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা।
উপজেলার নাকোল ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের মিন্টু সরকার এখন এলাকায় জিরা কৃষক হিসাবে পরিচিত পেয়েছে। কারণ মাগুরা জেলায় এই প্রথম তিনি ১০ শতাংশ জমিতে পরীক্ষামূলক জিরা চাষ করেছে।
মিন্টু সরকার জানান, জিরা চাষ করা খুব ঝুঁকিপূর্ণ। তা সত্ত্বেও আমি করেছি। এটার দাম বেশি। কিন্তু চাষ করে জিরা পেতে হলে ধৈর্য থাকতে হবে। তবে কৃষি বিভাগের সহযোগিতা ও পরামর্শে তিনি সফলতা পেয়েছেন বলে জানান।
তিনি আরো জানান, তার উৎপাদিত জিরা সুগন্ধযুক্ত ও গুণগতভাবে উন্নত। এ সফলতার ফলে আশপাশের কৃষকরাও নতুন করে উৎসাহিত হচ্ছেন।
স্থানীয় কৃষকদের মতে, জিরা চাষ লাভজনক হলেও নানাবিধ চ্যালেঞ্জ রয়েছে। বীজের সহজলভ্যতা, সঠিক পরিচর্যা এবং বাজারজাতকরণের সুযোগ থাকলে কৃষকরা আরও বড় পরিসরে জিরা চাষে যুক্ত হতে পারবেন। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা ও আধুনিক কৃষি প্রযুক্তির যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করা গেলে শ্রীপুর ও আশপাশের এলাকায় বাণিজ্যিকভাবে জিরা চাষের নতুন দ্বার উন্মোচিত হতে পারে বলে মনে করেছেন স্থানীয়রা।
শ্রীপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সালমা জাহান নিপা জানান, "আমরা জিরা চাষে সফল হয়েছি। শ্রীপুরের মাটি ও জলবায়ু মসলা জাতীয় ফসলের জন্য যথেষ্ট অনুকূল। যশোর অঞ্চলে টেকসই কৃষি সম্প্রসারণ প্রকল্পের অধীনে কৃষকদের আরও উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে মসলা জাতীয় ফসল উৎপাদনে। বাজার ভালো এবং সবসময় দাম ভালো পাবেন, এমন মসলা উৎপাদন করলে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ হবেন কৃষকরা। সঠিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা গেলে এই অঞ্চলে জিরা চাষ লাভজনক হবে।"
থোকায় থোকায় ঝুলে আছে সুগন্ধি জিরা। থোকার ফাঁকে ফাঁকে বেগুনি ছোট্ট ফুল পুরো দৃশ্যটাকে করেছে অপূর্ব। আশপাশের মাঠে কখনো জিরা চাষ হয়নি। তাই নতুন ফসল এলো এলাকায়। কৃষকরাও বেশ আগ্রহী এই মসলা চাষের বিষয়ে।
মাগুরা জেলার শ্রীপুর উপজেলার কৃষক মিন্টু সরকার। নিজের জমিতে জিরা চাষ করেছেন এবার। তিনি প্রথমবার চাষ করেই দারুণ সফলতা পেয়েছেন। দেশে সাধারণত জিরার চাষ উল্লেখযোগ্য নয়। তাই মসলার চাহিদা মেটাতে আমদানির ওপর নির্ভর করতে হয় সারা বছর। তবে শ্রীপুরের উর্বর মাটি ও অনুকূল আবহাওয়া জিরা চাষের জন্য যথেষ্ট উপযোগী বলে মত দিয়েছেন কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা।
উপজেলার নাকোল ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের মিন্টু সরকার এখন এলাকায় জিরা কৃষক হিসাবে পরিচিত পেয়েছে। কারণ মাগুরা জেলায় এই প্রথম তিনি ১০ শতাংশ জমিতে পরীক্ষামূলক জিরা চাষ করেছে।
মিন্টু সরকার জানান, জিরা চাষ করা খুব ঝুঁকিপূর্ণ। তা সত্ত্বেও আমি করেছি। এটার দাম বেশি। কিন্তু চাষ করে জিরা পেতে হলে ধৈর্য থাকতে হবে। তবে কৃষি বিভাগের সহযোগিতা ও পরামর্শে তিনি সফলতা পেয়েছেন বলে জানান।
তিনি আরো জানান, তার উৎপাদিত জিরা সুগন্ধযুক্ত ও গুণগতভাবে উন্নত। এ সফলতার ফলে আশপাশের কৃষকরাও নতুন করে উৎসাহিত হচ্ছেন।
স্থানীয় কৃষকদের মতে, জিরা চাষ লাভজনক হলেও নানাবিধ চ্যালেঞ্জ রয়েছে। বীজের সহজলভ্যতা, সঠিক পরিচর্যা এবং বাজারজাতকরণের সুযোগ থাকলে কৃষকরা আরও বড় পরিসরে জিরা চাষে যুক্ত হতে পারবেন। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা ও আধুনিক কৃষি প্রযুক্তির যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করা গেলে শ্রীপুর ও আশপাশের এলাকায় বাণিজ্যিকভাবে জিরা চাষের নতুন দ্বার উন্মোচিত হতে পারে বলে মনে করেছেন স্থানীয়রা।
শ্রীপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সালমা জাহান নিপা জানান, "আমরা জিরা চাষে সফল হয়েছি। শ্রীপুরের মাটি ও জলবায়ু মসলা জাতীয় ফসলের জন্য যথেষ্ট অনুকূল। যশোর অঞ্চলে টেকসই কৃষি সম্প্রসারণ প্রকল্পের অধীনে কৃষকদের আরও উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে মসলা জাতীয় ফসল উৎপাদনে। বাজার ভালো এবং সবসময় দাম ভালো পাবেন, এমন মসলা উৎপাদন করলে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ হবেন কৃষকরা। সঠিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা গেলে এই অঞ্চলে জিরা চাষ লাভজনক হবে।"
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
১ ঘণ্টা আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
১ ঘণ্টা আগেসাগরে বাংলাদেশের জলসীমায় ভারতীয় জেলেরা ইলিশ মাছ ধরতে আসে তা জানার পরই সাথে সাথে কোস্টগার্ডকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এবং ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আমরা চাই দেশের মানুষ ইলিশ খাবে সাগরে যেন কেউ চুরি করে মাছ ধরতে না পারে সেজন্য সরকার ব্যবস্থা নিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে