
প্রতিনিধি, ইবি

ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক হাফিজুল ইসলামের বিরুদ্ধে সমকামী আচরণসহ নানা অসদাচরণের অভিযোগে ফের বিক্ষোভ করেছেন বিভাগের শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাকে স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে মিছিল করেন তারা।
শুক্রবার দুপুর ১২টায় রবীন্দ্র-নজরুল কলাভবনের গগন হরকরা মিলনায়তনে সিন্ডিকেট সদস্য ও ময়মনসিংহ রেঞ্জের উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক (ডিআইজি) ড. আশরাফুর রহমানের সঙ্গে মতবিনিময়ের পরপরই ২০১৭-১৮ থেকে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা এই বিক্ষোভে অংশ নেন।
মিছিল চলাকালে শিক্ষার্থীরা উই ওয়ান্ট জাস্টিস; হাফিজ হটাও ডিএস বাঁচাও; সমকামী শিক্ষক চাই না চাই না, অ্যাকশন অ্যাকশন ডাইরেক্ট অ্যাকশন; দফা এক দাবি এক স্থায়ী বহিষ্কার ইত্যাদি স্লোগানে মুখরিত করেন ক্যাম্পাস।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, একাধিক অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় হাফিজুল ইসলামের বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট বাতিল ও তাকে এক বছরের বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ। ২০২৩ সালের ২২ ডিসেম্বর ২৬৬তম সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। তবে শিক্ষার্থীদের মতে, তার অপরাধের তুলনায় এই শাস্তি অপর্যাপ্ত।
এর আগে গত ২৮ জানুয়ারি ওই শিক্ষককে স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচিও পালন করেন শিক্ষার্থীরা। প্রশাসনের আশ্বাসে তখন আন্দোলন স্থগিত করা হলেও দাবি আদায়ে ফের রাস্তায় নামেন তারা।
তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগগুলো মধ্যে রয়েছে- নারী শিক্ষার্থীদের ড্রেস নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য, কটূক্তি ও গালাগাল, পরীক্ষায় ইচ্ছাকৃত কম নম্বর দেওয়া, ব্যক্তিগত রুমে ডেকে নিয়ে হেনস্তা, শারীরিক নির্যাতনের ভয়ভীতি প্রদর্শন, শিবির ট্যাগ দিয়ে হেনস্তা এবং সমকামিতার ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ।
শিক্ষার্থীদের বক্তব্য শোনার পর ডিআইজি আশরাফুর রহমান বলেন, এ বিষয়ে তদন্তপূর্বক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। ওই শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের বক্তব্য শুনে প্রয়োজনে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে।

ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক হাফিজুল ইসলামের বিরুদ্ধে সমকামী আচরণসহ নানা অসদাচরণের অভিযোগে ফের বিক্ষোভ করেছেন বিভাগের শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাকে স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে মিছিল করেন তারা।
শুক্রবার দুপুর ১২টায় রবীন্দ্র-নজরুল কলাভবনের গগন হরকরা মিলনায়তনে সিন্ডিকেট সদস্য ও ময়মনসিংহ রেঞ্জের উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক (ডিআইজি) ড. আশরাফুর রহমানের সঙ্গে মতবিনিময়ের পরপরই ২০১৭-১৮ থেকে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা এই বিক্ষোভে অংশ নেন।
মিছিল চলাকালে শিক্ষার্থীরা উই ওয়ান্ট জাস্টিস; হাফিজ হটাও ডিএস বাঁচাও; সমকামী শিক্ষক চাই না চাই না, অ্যাকশন অ্যাকশন ডাইরেক্ট অ্যাকশন; দফা এক দাবি এক স্থায়ী বহিষ্কার ইত্যাদি স্লোগানে মুখরিত করেন ক্যাম্পাস।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, একাধিক অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় হাফিজুল ইসলামের বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট বাতিল ও তাকে এক বছরের বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ। ২০২৩ সালের ২২ ডিসেম্বর ২৬৬তম সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। তবে শিক্ষার্থীদের মতে, তার অপরাধের তুলনায় এই শাস্তি অপর্যাপ্ত।
এর আগে গত ২৮ জানুয়ারি ওই শিক্ষককে স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচিও পালন করেন শিক্ষার্থীরা। প্রশাসনের আশ্বাসে তখন আন্দোলন স্থগিত করা হলেও দাবি আদায়ে ফের রাস্তায় নামেন তারা।
তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগগুলো মধ্যে রয়েছে- নারী শিক্ষার্থীদের ড্রেস নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য, কটূক্তি ও গালাগাল, পরীক্ষায় ইচ্ছাকৃত কম নম্বর দেওয়া, ব্যক্তিগত রুমে ডেকে নিয়ে হেনস্তা, শারীরিক নির্যাতনের ভয়ভীতি প্রদর্শন, শিবির ট্যাগ দিয়ে হেনস্তা এবং সমকামিতার ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ।
শিক্ষার্থীদের বক্তব্য শোনার পর ডিআইজি আশরাফুর রহমান বলেন, এ বিষয়ে তদন্তপূর্বক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। ওই শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের বক্তব্য শুনে প্রয়োজনে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে।

মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
নিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
৪ ঘণ্টা আগে
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
৪ ঘণ্টা আগে
স্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৫ ঘণ্টা আগে