উপজেলা প্রতিনিধি, কয়রা (খুলনা)
সুন্দরবন সংলগ্ন খুলনার কয়রায় কপোতাক্ষ ও শাকবাড়িয়া নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। এক শ্রেণীর অসাধু চক্র ড্রেজার মেশিনে রাতের অন্ধকারে কপোতাক্ষ নদের দশালিয়া, কাশিরহাট, জেলেখালি, চরামুখা, ঘড়িলাল ও শাকবাড়িয়া নদীর আংটিহারা, খাসিটানা, জোড়শিং, গাতিরঘেরি, মঠবাড়ি, তেতুলতলা, কালিবাড়ি এলাকা থেকে প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই বালু উত্তোলন করে আর্থিক ফায়দা লুটে নিচ্ছে। এতে করে সরকার হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব। বালু উত্তোলনের বৈধ অনুমতি না থাকায় অসাধু কয়েকটি চক্র
বালু বিক্রি করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিলেও সরকারের কোষাগারে একটি টাকা জমা হচ্ছে না।
সূত্র জানায়, ২০২৪ সালে শ্যামনগর উপজেলার বাবু নামের এক ব্যক্তি সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে গাবুরা ইউনিয়ন সংলগ্ন কপোতাক্ষ নদের জেলেখালি চরের এক একর জায়গা থেকে বালু উত্তোলন করে পাউবো ঠিকাদারদের কাছে বিক্রি শুরু করে। পরবর্তীতে চরামুখা, ঘড়িলাল, কাশিরহাট পয়েন্ট থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করার কারণে ইউএনও রুলী বিশ্বাস ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে কয়েকজনের জেল জরিমানা দেন।
২০২৫ সালে সরকারিভাবে বালু উত্তোলনে কাউকে অনুমতি না দিলেও কয়েকটি অসাধু চক্র কপোতাক্ষ ও শাকবাড়িয়া নদীর বিভিন্ন জায়গা থেকে বালু উত্তোলনের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। উত্তোলিত এসব বালু বর্তমানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নদীর তীর সংরক্ষণের কাজে ব্যবহার করছে পাউবোর বেশ কয়েকজন ঠিকাদার। গাবুরা, পদ্মপুকুর, চরামুখা, ঘড়িলাল, গোলখালি, আংটিহারা, গাববুনি, হরিহরপুর, দশালিয়া, জোড়শিং, গাতিরঘেরিসহ পাউবোর বেড়িবাঁধে বিপুল পরিমাণ বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলানো হচ্ছে। প্লেসিং ব্লক তৈরির ১০/১৫টি মাঠে লক্ষ লক্ষ ফুট বালু দিয়ে ভরাট করে ব্লক তৈরির কাজ চলছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এম বিল্ডার্স কপোতাক্ষ নদের বালু দিয়ে কাশিরহাট গাববুনি, আংটিহারা বেড়িবাঁধে কাজ করছে।
সাব-ঠিকাদার খলিল, টুকু, ছলেমানসহ আরো অনেকে বালু দিয়ে মাঠ ভরাট ও জিও ব্যাগ ভর্তির কাজে নিয়োজিত রয়েছে বলে স্থানীয়রা জানায়। এম বিল্ডার্সের প্রতিনিধি সাব-ঠিকাদার টুকু জানান, ব্লক তৈরির মাঠ ভরাটের জন্য কপোতাক্ষ নদের বালু কেনা হয়েছে।
এছাড়া কপোতাক্ষ ও শাকবাড়িয়া নদীর বালু দিয়ে কয়রা, শ্যামনগর ও আশাশুনির অভ্যন্তরীণ রাস্তাঘাট, হাটবাজার, খেলার মাঠ ব্যবহার করা হচ্ছে।
পাউবোর ১৪/১ পোল্ডারের শাখা কর্মকর্তা লিয়াকত আলী বলেন, ঠিকাদারের লোকজনেরা ব্লক নির্মাণের জন্য মাঠ ভরাট ও জিও ব্যাগে বালু ভরে নদীর কিনারে ফেলছে। তবে কোথা থেকে বালু আনা হচ্ছে তিনি তা জানেন না। কয়রা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আব্দুল্লাহ আল বাকী বলেন, নদ-নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করা দণ্ডনীয় অপরাধ। এ কাজে জড়িতের খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি।
সুন্দরবন সংলগ্ন খুলনার কয়রায় কপোতাক্ষ ও শাকবাড়িয়া নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। এক শ্রেণীর অসাধু চক্র ড্রেজার মেশিনে রাতের অন্ধকারে কপোতাক্ষ নদের দশালিয়া, কাশিরহাট, জেলেখালি, চরামুখা, ঘড়িলাল ও শাকবাড়িয়া নদীর আংটিহারা, খাসিটানা, জোড়শিং, গাতিরঘেরি, মঠবাড়ি, তেতুলতলা, কালিবাড়ি এলাকা থেকে প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই বালু উত্তোলন করে আর্থিক ফায়দা লুটে নিচ্ছে। এতে করে সরকার হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব। বালু উত্তোলনের বৈধ অনুমতি না থাকায় অসাধু কয়েকটি চক্র
বালু বিক্রি করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিলেও সরকারের কোষাগারে একটি টাকা জমা হচ্ছে না।
সূত্র জানায়, ২০২৪ সালে শ্যামনগর উপজেলার বাবু নামের এক ব্যক্তি সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে গাবুরা ইউনিয়ন সংলগ্ন কপোতাক্ষ নদের জেলেখালি চরের এক একর জায়গা থেকে বালু উত্তোলন করে পাউবো ঠিকাদারদের কাছে বিক্রি শুরু করে। পরবর্তীতে চরামুখা, ঘড়িলাল, কাশিরহাট পয়েন্ট থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করার কারণে ইউএনও রুলী বিশ্বাস ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে কয়েকজনের জেল জরিমানা দেন।
২০২৫ সালে সরকারিভাবে বালু উত্তোলনে কাউকে অনুমতি না দিলেও কয়েকটি অসাধু চক্র কপোতাক্ষ ও শাকবাড়িয়া নদীর বিভিন্ন জায়গা থেকে বালু উত্তোলনের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। উত্তোলিত এসব বালু বর্তমানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নদীর তীর সংরক্ষণের কাজে ব্যবহার করছে পাউবোর বেশ কয়েকজন ঠিকাদার। গাবুরা, পদ্মপুকুর, চরামুখা, ঘড়িলাল, গোলখালি, আংটিহারা, গাববুনি, হরিহরপুর, দশালিয়া, জোড়শিং, গাতিরঘেরিসহ পাউবোর বেড়িবাঁধে বিপুল পরিমাণ বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলানো হচ্ছে। প্লেসিং ব্লক তৈরির ১০/১৫টি মাঠে লক্ষ লক্ষ ফুট বালু দিয়ে ভরাট করে ব্লক তৈরির কাজ চলছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এম বিল্ডার্স কপোতাক্ষ নদের বালু দিয়ে কাশিরহাট গাববুনি, আংটিহারা বেড়িবাঁধে কাজ করছে।
সাব-ঠিকাদার খলিল, টুকু, ছলেমানসহ আরো অনেকে বালু দিয়ে মাঠ ভরাট ও জিও ব্যাগ ভর্তির কাজে নিয়োজিত রয়েছে বলে স্থানীয়রা জানায়। এম বিল্ডার্সের প্রতিনিধি সাব-ঠিকাদার টুকু জানান, ব্লক তৈরির মাঠ ভরাটের জন্য কপোতাক্ষ নদের বালু কেনা হয়েছে।
এছাড়া কপোতাক্ষ ও শাকবাড়িয়া নদীর বালু দিয়ে কয়রা, শ্যামনগর ও আশাশুনির অভ্যন্তরীণ রাস্তাঘাট, হাটবাজার, খেলার মাঠ ব্যবহার করা হচ্ছে।
পাউবোর ১৪/১ পোল্ডারের শাখা কর্মকর্তা লিয়াকত আলী বলেন, ঠিকাদারের লোকজনেরা ব্লক নির্মাণের জন্য মাঠ ভরাট ও জিও ব্যাগে বালু ভরে নদীর কিনারে ফেলছে। তবে কোথা থেকে বালু আনা হচ্ছে তিনি তা জানেন না। কয়রা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আব্দুল্লাহ আল বাকী বলেন, নদ-নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করা দণ্ডনীয় অপরাধ। এ কাজে জড়িতের খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
২৯ মিনিট আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
১ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২ ঘণ্টা আগে