উপজেলা প্রতিনিধি, কয়রা (খুলনা)
খুলনার সুন্দরবন উপকূলীয় জনপদ কয়রায় লাখ লাখ মানুষের খাবার পানির চাহিদা মেটাতে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণে রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং সিস্টেম (পানির ট্যাংকি) অধিক কার্যকর ভূমিকা রাখছে। লবণাক্ত এলাকার মানুষের সুপেয় পানি প্রাপ্তির তেমন কোনো উৎস না থাকায় সরকার লজিক প্রকল্পের মাধ্যমে রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং সিস্টেম চালু করেছে।
বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করতে শত শত কোটি টাকা ব্যয়ে ৩ হাজার লিটার ধারণ ক্ষমতার পানির ট্যাংকি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ, মন্দির, এতিমখানাসহ মানুষের বাড়িতে স্থাপন করা হয়েছে। উপজেলা পরিষদ ও ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে পানির ট্যাংকি বিতরণে উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলীর দপ্তর সার্বক্ষণিক কাজ করে যাচ্ছে।
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে এসব পানির ট্যাংকি পাইয়ে দিতে দলের নেতাকর্মীরা সংসদ সদস্য, উপজেলা চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও ইউপি চেয়ারম্যান মেম্বরদের দোহাই দিয়ে মানুষের কাছ থেকে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর উপজেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে কয়রার সাতটি ইউনিয়নের লোকজনের মধ্যে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের জন্য ট্যাংকি বিতরণ কার্যক্রম শুরু করেছে।
এক্ষেত্রে সরকার নির্ধারিত ফি ছাড়া বাড়তি টাকা নেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন ট্যাংকি পাওয়া লোকজনরা। কয়রা সদরের ৬ নম্বর কয়রা, ৫ নম্বর কয়রা, ৪ নম্বর কয়রা, মহেশ্বরীপুরের সাতহালিয়া, গিলাবাড়ি, খোড়লকাটি, বাগালীর বামিয়া, হোগলা, আমাদি বাজার, হাতিয়ারডাঙ্গা, খেওনা এলাকার লোকজনরা জানিয়েছেন নলকূপ সাকসেস না হওয়ার কারণে এসব
এলাকার লোকজনদের খাবার পানির জন্য পুকুরের পানি পান করা ছাড়া অন্য কোনো উপায় ছিল না। পানির ট্যাংকি বিতরণ করায় বর্তমানে ৫০ শতাংশ মানুষ বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করে খাবার পানির চাহিদা মেটাতে সক্ষম হচ্ছে। আরো ট্যাংকি বিতরণ করা হলে উপকূলীয় কয়রার মানুষের ঘরে ঘরে সুপেয় পানি পৌঁছানো সম্ভব হবে।
উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী ইস্তিয়াক আহমেদ বলেন, কয়রার মানুষের খাবার পানির জন্য বৃষ্টির পানি খুবই প্রয়োজন। রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং সিস্টেমের আওতায় পর্যায়ক্রমে সব পরিবার এ সুবিধা পাবে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আব্দুল্লাহ আল বাকী বলেন, লবণাক্ত এলাকা হিসেবে কয়রায় মানুষের খাবার পানির সংকট লাঘবে সরকারের দেওয়া পানির ট্যাংকি কার্যকর ভূমিকা রাখছে।
খুলনার সুন্দরবন উপকূলীয় জনপদ কয়রায় লাখ লাখ মানুষের খাবার পানির চাহিদা মেটাতে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণে রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং সিস্টেম (পানির ট্যাংকি) অধিক কার্যকর ভূমিকা রাখছে। লবণাক্ত এলাকার মানুষের সুপেয় পানি প্রাপ্তির তেমন কোনো উৎস না থাকায় সরকার লজিক প্রকল্পের মাধ্যমে রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং সিস্টেম চালু করেছে।
বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করতে শত শত কোটি টাকা ব্যয়ে ৩ হাজার লিটার ধারণ ক্ষমতার পানির ট্যাংকি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ, মন্দির, এতিমখানাসহ মানুষের বাড়িতে স্থাপন করা হয়েছে। উপজেলা পরিষদ ও ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে পানির ট্যাংকি বিতরণে উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলীর দপ্তর সার্বক্ষণিক কাজ করে যাচ্ছে।
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে এসব পানির ট্যাংকি পাইয়ে দিতে দলের নেতাকর্মীরা সংসদ সদস্য, উপজেলা চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও ইউপি চেয়ারম্যান মেম্বরদের দোহাই দিয়ে মানুষের কাছ থেকে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর উপজেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে কয়রার সাতটি ইউনিয়নের লোকজনের মধ্যে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের জন্য ট্যাংকি বিতরণ কার্যক্রম শুরু করেছে।
এক্ষেত্রে সরকার নির্ধারিত ফি ছাড়া বাড়তি টাকা নেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন ট্যাংকি পাওয়া লোকজনরা। কয়রা সদরের ৬ নম্বর কয়রা, ৫ নম্বর কয়রা, ৪ নম্বর কয়রা, মহেশ্বরীপুরের সাতহালিয়া, গিলাবাড়ি, খোড়লকাটি, বাগালীর বামিয়া, হোগলা, আমাদি বাজার, হাতিয়ারডাঙ্গা, খেওনা এলাকার লোকজনরা জানিয়েছেন নলকূপ সাকসেস না হওয়ার কারণে এসব
এলাকার লোকজনদের খাবার পানির জন্য পুকুরের পানি পান করা ছাড়া অন্য কোনো উপায় ছিল না। পানির ট্যাংকি বিতরণ করায় বর্তমানে ৫০ শতাংশ মানুষ বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করে খাবার পানির চাহিদা মেটাতে সক্ষম হচ্ছে। আরো ট্যাংকি বিতরণ করা হলে উপকূলীয় কয়রার মানুষের ঘরে ঘরে সুপেয় পানি পৌঁছানো সম্ভব হবে।
উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী ইস্তিয়াক আহমেদ বলেন, কয়রার মানুষের খাবার পানির জন্য বৃষ্টির পানি খুবই প্রয়োজন। রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং সিস্টেমের আওতায় পর্যায়ক্রমে সব পরিবার এ সুবিধা পাবে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আব্দুল্লাহ আল বাকী বলেন, লবণাক্ত এলাকা হিসেবে কয়রায় মানুষের খাবার পানির সংকট লাঘবে সরকারের দেওয়া পানির ট্যাংকি কার্যকর ভূমিকা রাখছে।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
৩৬ মিনিট আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
৪২ মিনিট আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
১ ঘণ্টা আগেসাগরে বাংলাদেশের জলসীমায় ভারতীয় জেলেরা ইলিশ মাছ ধরতে আসে তা জানার পরই সাথে সাথে কোস্টগার্ডকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এবং ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আমরা চাই দেশের মানুষ ইলিশ খাবে সাগরে যেন কেউ চুরি করে মাছ ধরতে না পারে সেজন্য সরকার ব্যবস্থা নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে