রাজশাহী ব্যুরো
রাজশাহীর উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ।
শনিবার এখানে চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ফলে প্রতিদিনই বাড়ছে তাপমাত্রা। গত কয়েক দিনের তাপপ্রবাহে পুড়ছে রাজশাহী অঞ্চল। অসহনীয় গরমে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। সূর্যের তাপের প্রখরতায় দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত একান্ত প্রয়োজন ছাড়া মানুষজন বাইরে বের হচ্ছে না। সর্বত্রই যেন আগুনের হলকা বইছে।
এই গরমে সবচেয়ে বেশি বেকায়দায় পড়ছেন শ্রমজীবীরা। এই বিরূপ আবহাওয়ায় খেতের ফসল নিয়ে বেকায়দায় পড়েছেন চাষিরা। কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি না হওয়ায় অনেকে পুকুর, সবজিসহ অন্যান্য ফসলে সেচ দেয়া শুরু করেছেন। এদিকে ভ্যাপসা গরমে আম- লিচু ঝরে পড়তে শুরু করেছে।
রাজশাহী আবহাওয়া অফিস জানায়, শনিবার বিকেল তিনটায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০ দশমিক ৭ ডিগ্রি ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এটি চলতি বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৪০ শতাংশ। গত বছরের ১৭ এপ্রিল রাজশাহীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিকে এদিকে দেশজুড়ে বয়ে চলা তাপপ্রবাহের মধ্যে তিনদিনের সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত কয়েক দিন থেকে হঠাৎ করে তাপমাত্রা বাড়ায় ঘরে ঘরে গরমজনিত ডায়রিয়া, জ্বর, সর্দি-কাশিসহ বিভিন্ন উপসর্গে আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। এসব রোগে বৃদ্ধসহ শিশুরাই বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। পাশাপাশি উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্তদের দুর্ভোগ বেড়েছে এ গরমে। একটু সুশীতল ছায়ার জন্য মহানগরবাসী যেন উন্মুখ হয়ে উঠেছে। কিন্তু কোথাও স্বস্তি নেই। এবার চলতি গ্রীষ্ম মৌসুমের প্রথম তাপ প্রবাহেই স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। তবে আবহাওয়া অফিস বলছে, বৃষ্টি হলেই কমবে গরম।
রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের তথ্য অনুযায়ী, শুক্রবার রাজশাহীতে দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন, বৃহস্পতিবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অফিস জানায়, কোনো এলাকায় দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ থেকে ৩৭.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তাকে মৃদু তাপপ্রবাহ বলা হয়। আর ৩৮ থেকে ৩৯.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে সেটি মাঝারি তাপপ্রবাহ এবং ৪০ ডিগ্রি থেকে তীব্র তাপপ্রবাহ হিসেবে গণ্য হয়। সে অনুযায়ী, রাজশাহীতে দু’দিন ধরে তীব্র তাপপ্রবাহ চলছে।
শনিবার দুপুরে নগরীর নিউমার্কেট এলাকায় কথা হয় রিকশাচালক মো. রমজান আলী বলেন, ‘সকাল থেকেই রাস্তার পিচ গরম হয়ে যাচ্ছে। একটু বেলা বাড়লেই তাপে মনে হচ্ছে গা পুড়ে যাচ্ছে। তবে বিশ্রাম নেয়া সম্ভব নয়।’
রেলগেট এলাকায় আখের রস বিক্রেতা জানান, এখন রসের চাহিদা বেশি। গরম পড়ার সঙ্গে সঙ্গে চাহিদা আরও বেড়ে গেছে। মানুষ এই তাপে তৃপ্তি পেতে আখের রস কিনে নিচ্ছেন। তবে গরমের মধ্যে দাঁড়িয়ে কাজ করতে আমারও হাঁসফাঁস লেগে যাচ্ছে।
এমএস
রাজশাহীর উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ।
শনিবার এখানে চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ফলে প্রতিদিনই বাড়ছে তাপমাত্রা। গত কয়েক দিনের তাপপ্রবাহে পুড়ছে রাজশাহী অঞ্চল। অসহনীয় গরমে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। সূর্যের তাপের প্রখরতায় দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত একান্ত প্রয়োজন ছাড়া মানুষজন বাইরে বের হচ্ছে না। সর্বত্রই যেন আগুনের হলকা বইছে।
এই গরমে সবচেয়ে বেশি বেকায়দায় পড়ছেন শ্রমজীবীরা। এই বিরূপ আবহাওয়ায় খেতের ফসল নিয়ে বেকায়দায় পড়েছেন চাষিরা। কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি না হওয়ায় অনেকে পুকুর, সবজিসহ অন্যান্য ফসলে সেচ দেয়া শুরু করেছেন। এদিকে ভ্যাপসা গরমে আম- লিচু ঝরে পড়তে শুরু করেছে।
রাজশাহী আবহাওয়া অফিস জানায়, শনিবার বিকেল তিনটায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০ দশমিক ৭ ডিগ্রি ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এটি চলতি বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৪০ শতাংশ। গত বছরের ১৭ এপ্রিল রাজশাহীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিকে এদিকে দেশজুড়ে বয়ে চলা তাপপ্রবাহের মধ্যে তিনদিনের সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত কয়েক দিন থেকে হঠাৎ করে তাপমাত্রা বাড়ায় ঘরে ঘরে গরমজনিত ডায়রিয়া, জ্বর, সর্দি-কাশিসহ বিভিন্ন উপসর্গে আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। এসব রোগে বৃদ্ধসহ শিশুরাই বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। পাশাপাশি উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্তদের দুর্ভোগ বেড়েছে এ গরমে। একটু সুশীতল ছায়ার জন্য মহানগরবাসী যেন উন্মুখ হয়ে উঠেছে। কিন্তু কোথাও স্বস্তি নেই। এবার চলতি গ্রীষ্ম মৌসুমের প্রথম তাপ প্রবাহেই স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। তবে আবহাওয়া অফিস বলছে, বৃষ্টি হলেই কমবে গরম।
রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের তথ্য অনুযায়ী, শুক্রবার রাজশাহীতে দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন, বৃহস্পতিবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অফিস জানায়, কোনো এলাকায় দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ থেকে ৩৭.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তাকে মৃদু তাপপ্রবাহ বলা হয়। আর ৩৮ থেকে ৩৯.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে সেটি মাঝারি তাপপ্রবাহ এবং ৪০ ডিগ্রি থেকে তীব্র তাপপ্রবাহ হিসেবে গণ্য হয়। সে অনুযায়ী, রাজশাহীতে দু’দিন ধরে তীব্র তাপপ্রবাহ চলছে।
শনিবার দুপুরে নগরীর নিউমার্কেট এলাকায় কথা হয় রিকশাচালক মো. রমজান আলী বলেন, ‘সকাল থেকেই রাস্তার পিচ গরম হয়ে যাচ্ছে। একটু বেলা বাড়লেই তাপে মনে হচ্ছে গা পুড়ে যাচ্ছে। তবে বিশ্রাম নেয়া সম্ভব নয়।’
রেলগেট এলাকায় আখের রস বিক্রেতা জানান, এখন রসের চাহিদা বেশি। গরম পড়ার সঙ্গে সঙ্গে চাহিদা আরও বেড়ে গেছে। মানুষ এই তাপে তৃপ্তি পেতে আখের রস কিনে নিচ্ছেন। তবে গরমের মধ্যে দাঁড়িয়ে কাজ করতে আমারও হাঁসফাঁস লেগে যাচ্ছে।
এমএস
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে