মঈন উদ্দিন, রাজশাহী
রাজশাহী নগরীর তরল বর্জ্যে দূষিত হচ্ছে বারনই নদীর পানি। প্রতিদিন হাজার হাজার লিটার বর্জ্য সরাসরি নদীটিতে মিশে তা ছড়িয়ে পড়ছে প্রায় ৪০-৪৫ কিলোমিটার ভাটিতে। বিষাক্ত বর্জ্যে হুমকির মুখে পড়েছে মৎস্যসহ জীববৈচিত্র্য। স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছে বারাহী ও নবগঙ্গা খাল এবং বারনই নদীপাড়ের লক্ষাধিক মানুষ। এছাড়াও বিষাক্ত পানি দিয়ে উৎপাদিত ফসলের গুণগতমান নিয়েও প্রশ্ন উঠছে সচেতন মহলে।
সরেজমিন দেখা যায়, কয়েকটি ড্রেনের মাধ্যমে শহরের সব বর্জ্য সরাসরি পড়ছে বারাহী ও নবগঙ্গা খালে। এতে খাল দুটির পানি দূষিত হয়ে নবগঙ্গার পানি দুয়ারী হয়ে এবং বারাহীর পানি নওহাটা দিয়ে বারনই নদীতে পড়ছে। খালের বারনই নদীর সংযোগস্থলে স্লুইসগেট নির্মাণ করা হলেও তা সব সময় খোলা থাকায় এ দূষণ দ্রুত মিশে যায়।
রাজশাহী অঞ্চলের বরেন্দ্রভূমিকে এক সময় যে নদীগুলো জীবন দিত, তার মধ্যে অন্যতম ছিল বারনই নদী। আত্রাইয়ের এক বিল থেকে জন্ম নেওয়া এই নদী তানোর হয়ে পবা উপজেলার বুক চিরে বয়ে গেছে। দক্ষিণে পদ্মা নদীর সন্নিকটে বারনই এক সময় ছিল যোগাযোগ, মাছ ধরা, পানির উৎস ও সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু আজ সেই নদী দখল, দূষণ ও অব্যবস্থাপনায় মৃতপ্রায়।
স্থানীয় প্রবীণরা জানান, এক সময় বারনই নদী ছিল রাজশাহীর গ্রামীণ জনপদের প্রাণশক্তি। নদীপথে মানুষ পণ্য আনা-নেওয়া করত, মাছ ধরেই চলত অনেকের জীবিকা। নদীপাড়ের কৃষকরা পানির ওপর নির্ভরশীল ছিলেন। কিন্তু ধীরে ধীরে নদীর বুকে জমা হলো বালু-পলি, কমে গেল প্রবাহ। নিয়মিত ড্রেজিং না হওয়ায় নাব্য হারাল নদী। এর ওপর যুক্ত হলো সিটি করপোরেশন ও শিল্পকারখানার বিষাক্ত তরল বর্জ্য।
রাজশাহী সিটি করপোরেশন প্রতিদিন হাজার হাজার লিটার তরল বর্জ্য কোনো ধরনের শোধন ছাড়াই ফেলে দিচ্ছে খাল ও নদীতে। এর মধ্যে রয়েছে হাসপাতাল ও ক্লিনিকের চিকিৎসা বর্জ্য, কারখানার কেমিক্যাল ও পয়োনিষ্কাশনের পানি। এ কারণে পানি দূষিত হয়ে মরছে মাছ।
পবা উপজেলার দুয়ারী গ্রামের প্রামাণিক হালদার (৬৫) বলেন, এক সময় বারাহী ও নবগঙ্গা খাল এবং বারনই নদীতে প্রচুর দেশি মাছ পাওয়া যেত। তাদের জীবিকা নির্বাহে কোনো সমস্যা হতো না। কিন্তু খালের দূষিত পানিতে একটি মাছও নেই। এখন শুধু বারনই নদীতে সামান্য মাছ পাওয়া যাচ্ছে।
নওহাটা পৌরসভার বারনই নদীপাড়ের মধুসূদনপুর গ্রামের মফিজ উদ্দিন (৫৫) বলেন, এই নদী ছাড়া তাদের গোসল করার বিকল্প জায়গা নেই। আগে নদীর পানি ভালো ছিল। এখন শহরের তরল বর্জ্যে নদীর পানি দূষিত হয়ে গেছে। নদীতে গোসল করলে গা চুলকায়। ফলে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছে এলাকার মানুষ।
দুয়ারী গ্রামের কৃষক মোসলেম উদ্দিন বলেন, আমরা সেচের জন্য এই নদীর পানি ব্যবহার করি। কিন্তু দূষিত পানিতে চাষ করায় ফসলের রঙ, গন্ধ সবই বদলে যাচ্ছে। তিনি বলেন, এই ফসল মানুষ খেলে কতটা নিরাপদ থাকবে?
নদীপাড়ের গৃহবধূ শাহিদা খাতুন বলেন, আমাদের গরু নদীর পানি খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ছে। পশুর চিকিৎসায় প্রচুর খরচ হয়। অথচ কারো কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই।
নদীপাড়ে বসবাসরত পরিবারগুলো এখন রোগব্যাধিতে জর্জরিত। স্থানীয় স্বাস্থ্যকর্মীদের তথ্য অনুযায়ী, প্রতি মৌসুমে হাজার হাজার মানুষ ডায়রিয়া, চুলকানি, দাদ, পাঁচড়া, চর্মরোগে আক্রান্ত হচ্ছে। ছোট শিশুরা এই দূষণের সবচেয়ে বড় শিকার। গবাদিপশু পর্যন্ত আক্রান্ত হচ্ছে বিভিন্ন রোগে।
পবা উপজেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর জালাল আহম্মেদ বলেন, নগরীর বর্জ্যের কারণে পবা ও বায়া খালের মাছ মরে যাচ্ছে। মানুষ অসুস্থ হচ্ছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি।
নদী গবেষক মাহবুব সিদ্দিকী বলেন, বায়া ও দুয়ারী খাল এক সময় ছোট নদী ছিল। আজ তা নগরীর ড্রেনেজ লাইনে পরিণত হয়েছে। এগুলো দিয়ে বিষাক্ত বর্জ্য এসে বারনই নদীতে পড়ছে। এতে শুধু মানুষ নয়, পুরো জীববৈচিত্র্য ধ্বংস হচ্ছে। সিটি করপোরেশন ও ওয়াসা যদি তরল বর্জ্য শোধনাগার চালু না করে, তাহলে শিগগির ভয়াবহ পরিবেশ বিপর্যয় ঘটবে।
শুধু দূষণই নয়, বারনই নদীর বিভিন্ন জায়গায় চলছে দখলবাজি। কেউ মাছ ধরার অজুহাতে পানিপ্রবাহ আটকে রাখছে আবার কেউ নদীর দুই তীরে স্থাপনা গড়ে তুলছে। এতে নদীর প্রস্থ আরো কমে আসছে। নদীপাড়ের চাষযোগ্য জমিও হারিয়ে যাচ্ছে।
পরিবেশ ও সামাজিক বিশেষজ্ঞ আনোয়ার হোসেন ফিরোজ বলেন, বারনই নদীর বর্তমান সংকট বাংলাদেশের নদী ব্যবস্থাপনার ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরে। এটি কেবল একটি নদীর অস্তিত্ব সংকট নয়; এটি মানুষের স্বাস্থ্য, কৃষি, জীববৈচিত্র্য, পরিবেশ ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য এক অশনিসংকেত। বারনই রক্ষায় এখনই কার্যকর উদ্যোগ না নিলে আগামী দিনে রাজশাহী অঞ্চলে ভয়াবহ পানি সংকট, কৃষিতে বিপর্যয় ও স্বাস্থ্যঝুঁকি দেখা দেবে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, ড্রেজিং করে নদীর নাব্য ফিরিয়ে আনা, দ্রুত তরল বর্জ্য শোধনাগার চালু করা, অবৈধ দখল উচ্ছেদ করে নদীর প্রস্থ ফিরিয়ে দেওয়া এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধি করে নদীরক্ষায় জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা জরুরি।
রাজশাহী নগরীর তরল বর্জ্যে দূষিত হচ্ছে বারনই নদীর পানি। প্রতিদিন হাজার হাজার লিটার বর্জ্য সরাসরি নদীটিতে মিশে তা ছড়িয়ে পড়ছে প্রায় ৪০-৪৫ কিলোমিটার ভাটিতে। বিষাক্ত বর্জ্যে হুমকির মুখে পড়েছে মৎস্যসহ জীববৈচিত্র্য। স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছে বারাহী ও নবগঙ্গা খাল এবং বারনই নদীপাড়ের লক্ষাধিক মানুষ। এছাড়াও বিষাক্ত পানি দিয়ে উৎপাদিত ফসলের গুণগতমান নিয়েও প্রশ্ন উঠছে সচেতন মহলে।
সরেজমিন দেখা যায়, কয়েকটি ড্রেনের মাধ্যমে শহরের সব বর্জ্য সরাসরি পড়ছে বারাহী ও নবগঙ্গা খালে। এতে খাল দুটির পানি দূষিত হয়ে নবগঙ্গার পানি দুয়ারী হয়ে এবং বারাহীর পানি নওহাটা দিয়ে বারনই নদীতে পড়ছে। খালের বারনই নদীর সংযোগস্থলে স্লুইসগেট নির্মাণ করা হলেও তা সব সময় খোলা থাকায় এ দূষণ দ্রুত মিশে যায়।
রাজশাহী অঞ্চলের বরেন্দ্রভূমিকে এক সময় যে নদীগুলো জীবন দিত, তার মধ্যে অন্যতম ছিল বারনই নদী। আত্রাইয়ের এক বিল থেকে জন্ম নেওয়া এই নদী তানোর হয়ে পবা উপজেলার বুক চিরে বয়ে গেছে। দক্ষিণে পদ্মা নদীর সন্নিকটে বারনই এক সময় ছিল যোগাযোগ, মাছ ধরা, পানির উৎস ও সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু আজ সেই নদী দখল, দূষণ ও অব্যবস্থাপনায় মৃতপ্রায়।
স্থানীয় প্রবীণরা জানান, এক সময় বারনই নদী ছিল রাজশাহীর গ্রামীণ জনপদের প্রাণশক্তি। নদীপথে মানুষ পণ্য আনা-নেওয়া করত, মাছ ধরেই চলত অনেকের জীবিকা। নদীপাড়ের কৃষকরা পানির ওপর নির্ভরশীল ছিলেন। কিন্তু ধীরে ধীরে নদীর বুকে জমা হলো বালু-পলি, কমে গেল প্রবাহ। নিয়মিত ড্রেজিং না হওয়ায় নাব্য হারাল নদী। এর ওপর যুক্ত হলো সিটি করপোরেশন ও শিল্পকারখানার বিষাক্ত তরল বর্জ্য।
রাজশাহী সিটি করপোরেশন প্রতিদিন হাজার হাজার লিটার তরল বর্জ্য কোনো ধরনের শোধন ছাড়াই ফেলে দিচ্ছে খাল ও নদীতে। এর মধ্যে রয়েছে হাসপাতাল ও ক্লিনিকের চিকিৎসা বর্জ্য, কারখানার কেমিক্যাল ও পয়োনিষ্কাশনের পানি। এ কারণে পানি দূষিত হয়ে মরছে মাছ।
পবা উপজেলার দুয়ারী গ্রামের প্রামাণিক হালদার (৬৫) বলেন, এক সময় বারাহী ও নবগঙ্গা খাল এবং বারনই নদীতে প্রচুর দেশি মাছ পাওয়া যেত। তাদের জীবিকা নির্বাহে কোনো সমস্যা হতো না। কিন্তু খালের দূষিত পানিতে একটি মাছও নেই। এখন শুধু বারনই নদীতে সামান্য মাছ পাওয়া যাচ্ছে।
নওহাটা পৌরসভার বারনই নদীপাড়ের মধুসূদনপুর গ্রামের মফিজ উদ্দিন (৫৫) বলেন, এই নদী ছাড়া তাদের গোসল করার বিকল্প জায়গা নেই। আগে নদীর পানি ভালো ছিল। এখন শহরের তরল বর্জ্যে নদীর পানি দূষিত হয়ে গেছে। নদীতে গোসল করলে গা চুলকায়। ফলে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছে এলাকার মানুষ।
দুয়ারী গ্রামের কৃষক মোসলেম উদ্দিন বলেন, আমরা সেচের জন্য এই নদীর পানি ব্যবহার করি। কিন্তু দূষিত পানিতে চাষ করায় ফসলের রঙ, গন্ধ সবই বদলে যাচ্ছে। তিনি বলেন, এই ফসল মানুষ খেলে কতটা নিরাপদ থাকবে?
নদীপাড়ের গৃহবধূ শাহিদা খাতুন বলেন, আমাদের গরু নদীর পানি খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ছে। পশুর চিকিৎসায় প্রচুর খরচ হয়। অথচ কারো কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই।
নদীপাড়ে বসবাসরত পরিবারগুলো এখন রোগব্যাধিতে জর্জরিত। স্থানীয় স্বাস্থ্যকর্মীদের তথ্য অনুযায়ী, প্রতি মৌসুমে হাজার হাজার মানুষ ডায়রিয়া, চুলকানি, দাদ, পাঁচড়া, চর্মরোগে আক্রান্ত হচ্ছে। ছোট শিশুরা এই দূষণের সবচেয়ে বড় শিকার। গবাদিপশু পর্যন্ত আক্রান্ত হচ্ছে বিভিন্ন রোগে।
পবা উপজেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর জালাল আহম্মেদ বলেন, নগরীর বর্জ্যের কারণে পবা ও বায়া খালের মাছ মরে যাচ্ছে। মানুষ অসুস্থ হচ্ছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি।
নদী গবেষক মাহবুব সিদ্দিকী বলেন, বায়া ও দুয়ারী খাল এক সময় ছোট নদী ছিল। আজ তা নগরীর ড্রেনেজ লাইনে পরিণত হয়েছে। এগুলো দিয়ে বিষাক্ত বর্জ্য এসে বারনই নদীতে পড়ছে। এতে শুধু মানুষ নয়, পুরো জীববৈচিত্র্য ধ্বংস হচ্ছে। সিটি করপোরেশন ও ওয়াসা যদি তরল বর্জ্য শোধনাগার চালু না করে, তাহলে শিগগির ভয়াবহ পরিবেশ বিপর্যয় ঘটবে।
শুধু দূষণই নয়, বারনই নদীর বিভিন্ন জায়গায় চলছে দখলবাজি। কেউ মাছ ধরার অজুহাতে পানিপ্রবাহ আটকে রাখছে আবার কেউ নদীর দুই তীরে স্থাপনা গড়ে তুলছে। এতে নদীর প্রস্থ আরো কমে আসছে। নদীপাড়ের চাষযোগ্য জমিও হারিয়ে যাচ্ছে।
পরিবেশ ও সামাজিক বিশেষজ্ঞ আনোয়ার হোসেন ফিরোজ বলেন, বারনই নদীর বর্তমান সংকট বাংলাদেশের নদী ব্যবস্থাপনার ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরে। এটি কেবল একটি নদীর অস্তিত্ব সংকট নয়; এটি মানুষের স্বাস্থ্য, কৃষি, জীববৈচিত্র্য, পরিবেশ ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য এক অশনিসংকেত। বারনই রক্ষায় এখনই কার্যকর উদ্যোগ না নিলে আগামী দিনে রাজশাহী অঞ্চলে ভয়াবহ পানি সংকট, কৃষিতে বিপর্যয় ও স্বাস্থ্যঝুঁকি দেখা দেবে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, ড্রেজিং করে নদীর নাব্য ফিরিয়ে আনা, দ্রুত তরল বর্জ্য শোধনাগার চালু করা, অবৈধ দখল উচ্ছেদ করে নদীর প্রস্থ ফিরিয়ে দেওয়া এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধি করে নদীরক্ষায় জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা জরুরি।
কক্সবাজারে গভীর সমুদ্রে পাচারের মুহূর্তে ২৯ জনকে উদ্ধার করেছে বিজিবি টেকনাফ ব্যাটালিয়ন। এ সময় তিন মানবপাচারকারিকে আটক করা হয়েছে। বুধবার মেরিন ড্রাইভের রাজারছড়া এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়। বিজিবির টেকনাফস্থ ২ ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
১২ মিনিট আগেএ সময় অসাবধানতাবশত তার শরীরে সার্ভিস তার স্পর্শ করলে তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা দ্রুত তাকে কুয়াকাটা ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
২১ মিনিট আগেবুধবার ভোর রাতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে ২৩০ পিস ইয়াবাসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার সাইফুল ইসলাম সাঘাটা উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক। তিনি ওই এলাকার বারকোনা গ্রামের চান মিয়ার ছেলে।
৩৪ মিনিট আগেমঙ্গলবার রাতে ১২টার দিকে তিনটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার সময় স্থানীয় বাসিন্দারা ধাওয়া করে। এসময় চালসহ একটি অটোরিকশা জব্দ করলেও বাকি দুটি রিকশা দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়।
৪০ মিনিট আগে