আবু জাহের, শেরপুর (বগুড়া)
বগুড়ার শেরপুর উপজেলার সুঘাট ইউনিয়নের চক কল্যাণী এলাকায় বিলজয় সাগরের কাটাখালি বাঁধ ভেঙে পড়েছে। এতে আশপাশের ঘর-বাড়ি ও শত শত একর আবাদি জমি ভাঙন ও জলাবদ্ধতার হুমকিতে পড়েছে।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ২৪ জুলাই বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে বাঁধ ভাঙনের ঘটনা ঘটে। বাঁধ ভেঙে যাওয়ার পরপরই দুইপাশের রাস্তা ধসে পড়ে।
স্থানীয়রা জানান, টানা বৃষ্টিতে বাঁধের নিচে থাকা পানি নিষ্কাশনের জন্য বসানো পাইপগুলো বন্ধ হয়ে যায়। দক্ষিণ পাশে জমে থাকা পানির অতিরিক্ত চাপেই মূলত বাঁধটি ভেঙে পড়ে। এতে বিলজয় সাগর, জয়লা, জালশুকা, কইগাতী, যুগিগতি, রুদ্র্রবাড়িয়া, আওলাকান্দি, চক কল্যাণী, ভবনগাতি, জয়নগর, গুয়াগাছি, চর কল্যাণী ও বেলগাছি এলাকার মানুষ আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন।
চক কল্যাণী এলাকার বাসিন্দা মোজদার সেখ, আবুল কাসেম জানান, ‘সকাল ৯টার দিকে লোক এসে নির্মাণকৃত পাইপের মুখ খুলে দেয়, আর বিকাল ৫টার দিকে বাঁধটি সম্পূর্ণ ভেঙে যায়।’ তিনি আরো জানান, অতীতে পাকিস্তান আমলে নির্মিত বাঁধ ভেঙে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছিলেন এলাকাবাসী। পরবর্তীতে সরকারি সহায়তায় নতুন বাঁধ নির্মাণ করা হলেও পাইপের মাধ্যমেই অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করা হতো। যার জন্য এলাকাবাসীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নতুন করে পাইপ বসানো হলে সেটিও এখন ভেঙে পড়ল। আব্দুল আজিজসহ অনেকেই জানান, বাঁধটি ভেঙে পানি নদীতে যাওয়ার ফলে ঐ এলাকার প্রায় ৬০০ একর আবাদি জমিতে দ্রুত কৃষকরা চাষ করতে পারবে। তারা বাঁধটি দ্রুত সংস্কারের দাবি করে বলেন, আবাদি জমি যেন নদীর পানিতে তলিয়ে না যায়।
স্থানীয় প্রবীণ আব্দুল জব্বার, কোরবান মন্ডল, আব্দুল আজিজসহ অনেকেই জানান, এলাকাবাসী দীর্ঘদিন ধরে একটি টেকসই স্লুইস গেট নির্মাণের দাবি জানিয়ে আসছিলেন যাতে করে বর্ষায় নদীর পানি এই খালে প্রবেশ করতে না পারে এবং বৃষ্টির অতিরিক্ত পানি নদীতে নেমে যেতে পারে। তবে পানি উন্নয়ন বোর্ড কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি।
স্থানীয়দের দাবি, বাঁধের দ্রুত পুনর্নির্মাণ এবং টেকসই স্লুইস গেট স্থাপন ছাড়া এই দুর্যোগের স্থায়ী সমাধান সম্ভব নয়। তারা দ্রুত প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।
এ বিষয়ে শেরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আশিক খান বলেন, ‘বাঁধ ভাঙনের খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল জব্বার জানান, বাঁধ ভাঙনের খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। বাঁধ নির্মাণে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বগুড়ার শেরপুর উপজেলার সুঘাট ইউনিয়নের চক কল্যাণী এলাকায় বিলজয় সাগরের কাটাখালি বাঁধ ভেঙে পড়েছে। এতে আশপাশের ঘর-বাড়ি ও শত শত একর আবাদি জমি ভাঙন ও জলাবদ্ধতার হুমকিতে পড়েছে।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ২৪ জুলাই বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে বাঁধ ভাঙনের ঘটনা ঘটে। বাঁধ ভেঙে যাওয়ার পরপরই দুইপাশের রাস্তা ধসে পড়ে।
স্থানীয়রা জানান, টানা বৃষ্টিতে বাঁধের নিচে থাকা পানি নিষ্কাশনের জন্য বসানো পাইপগুলো বন্ধ হয়ে যায়। দক্ষিণ পাশে জমে থাকা পানির অতিরিক্ত চাপেই মূলত বাঁধটি ভেঙে পড়ে। এতে বিলজয় সাগর, জয়লা, জালশুকা, কইগাতী, যুগিগতি, রুদ্র্রবাড়িয়া, আওলাকান্দি, চক কল্যাণী, ভবনগাতি, জয়নগর, গুয়াগাছি, চর কল্যাণী ও বেলগাছি এলাকার মানুষ আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন।
চক কল্যাণী এলাকার বাসিন্দা মোজদার সেখ, আবুল কাসেম জানান, ‘সকাল ৯টার দিকে লোক এসে নির্মাণকৃত পাইপের মুখ খুলে দেয়, আর বিকাল ৫টার দিকে বাঁধটি সম্পূর্ণ ভেঙে যায়।’ তিনি আরো জানান, অতীতে পাকিস্তান আমলে নির্মিত বাঁধ ভেঙে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছিলেন এলাকাবাসী। পরবর্তীতে সরকারি সহায়তায় নতুন বাঁধ নির্মাণ করা হলেও পাইপের মাধ্যমেই অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করা হতো। যার জন্য এলাকাবাসীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নতুন করে পাইপ বসানো হলে সেটিও এখন ভেঙে পড়ল। আব্দুল আজিজসহ অনেকেই জানান, বাঁধটি ভেঙে পানি নদীতে যাওয়ার ফলে ঐ এলাকার প্রায় ৬০০ একর আবাদি জমিতে দ্রুত কৃষকরা চাষ করতে পারবে। তারা বাঁধটি দ্রুত সংস্কারের দাবি করে বলেন, আবাদি জমি যেন নদীর পানিতে তলিয়ে না যায়।
স্থানীয় প্রবীণ আব্দুল জব্বার, কোরবান মন্ডল, আব্দুল আজিজসহ অনেকেই জানান, এলাকাবাসী দীর্ঘদিন ধরে একটি টেকসই স্লুইস গেট নির্মাণের দাবি জানিয়ে আসছিলেন যাতে করে বর্ষায় নদীর পানি এই খালে প্রবেশ করতে না পারে এবং বৃষ্টির অতিরিক্ত পানি নদীতে নেমে যেতে পারে। তবে পানি উন্নয়ন বোর্ড কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি।
স্থানীয়দের দাবি, বাঁধের দ্রুত পুনর্নির্মাণ এবং টেকসই স্লুইস গেট স্থাপন ছাড়া এই দুর্যোগের স্থায়ী সমাধান সম্ভব নয়। তারা দ্রুত প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।
এ বিষয়ে শেরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আশিক খান বলেন, ‘বাঁধ ভাঙনের খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল জব্বার জানান, বাঁধ ভাঙনের খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। বাঁধ নির্মাণে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
চলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
২ ঘণ্টা আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
২ ঘণ্টা আগে