পানি ৩৩ সেমির ওপরে
জেলা প্রতিনিধি, লালমনিরহাট
ভারতের গজলডোবা ব্যারেজের সবগুলো গেট খুলে দেয়ায় লালমনিরহাটে খরস্রোতা নদী তিস্তা ভয়াল রূপ ধারণ করেছে। এরই মধ্যে তিস্তার তীরবর্তী ও তার আশপাশের এলাকায় জারি করা হয়েছে রেড অ্যালার্ট। একই সঙ্গে সংরক্ষিত এলাকায় জারি করা হয়েছে হলুদ সতর্কতা। বাড়ছে ভয়-আতঙ্ক। তিস্তার পানি বাড়িতে ঢুকে যাওয়ার কারণে চরম আতঙ্কে তিস্তাপাড়ের লাখ লাখ মানুষ।
রোববার সন্ধ্যা থেকে বাড়তে শুরু করে তিস্তার পানি রাত ৯টায় তিস্তা নদীর পানি ডালিয়া পয়েন্টে বিপদসীমার ৩৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ভারত থেকে পানি যেভাবে বাংলাদেশের দিকে ধেয়ে আসছে । তাতে লাখো মানুষ পানিবন্দি হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এদিকে তিস্তার প্রবল স্রোত সামাল দিতে লালমনিরহাটের হাতিবান্ধায় অবস্থিত দেশের সবচেয়ে বড় সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারেজ পয়েন্টে ৪৪টি জলকপাট খুলে দিয়েও পানি নিয়ন্ত্রণ করতে হিমশিম খাচ্ছে পাউবো কর্তৃপক্ষ।
নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলে ব্যাপক এলাকায় পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। চাষাবাদকৃত ফসলের ক্ষেত ডুবে গেছে। বিশেষ করে লালমনিরহাটের পাটগ্রাম, হাতীবান্ধা, কালীগঞ্জ, আদিতমারী ও সদর উপজেলার নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন এসব এলাকার বাসিন্দারা।
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার তিস্তা ব্যারেজে এলাকার বাসিন্দা কফিল উদ্দিন বলেন—আমরা নদী পাড়ের মানুষ চরম আতঙ্কে রয়েছি। ভারত থেকে প্রচণ্ড গতিতে পানি বাংলাদেশের দিকে ধেয়ে আসছে। যে কোনো সময় আমাদের ঘরবাড়ি তিস্তা পানিতে ডুবে যেতে পারে। আমরা চরম আতঙ্কে রয়েছি। তিস্তা পাড়ের মানুষজন তাদের ঘরবাড়ি ফেলে রেখে নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধানে ছুটছেন।
বিশেষ করে ভারতের উজানে যে গেট রয়েছে তার নাম গজলডোবা এটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ সরকার নিয়ন্ত্রণ করে থাকেন। খরা মৌসুমে গেটটি বন্ধ রাখা হয় আর বর্ষা এলেই থেমে থেমে পানি ছেড়ে দিয়ে আমাদেরকে ভাসিয়ে দেয় ভারত। কারণ বৃষ্টির পানিতে বন্যা হয় না, বন্যা হয় ভারতের উজানের পানিতে। জানতে পারলাম সন্ধ্যায় ভারত নাকি গজলডোবা ব্যারেজের সবগুলো গেট খুলে দিযেছে। এ কারণে পানি হুহু করে বাংলাদেশের দিকে ধেয়ে আসছে।
তিস্তা ব্যারেজ কন্ট্রোল রুম ইনচার্জ নুরুল ইসলাম জানান, উজান থেকে প্রবল পানির গতিতে পানি ধেয়ে আসছে, পানি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ব্যারেজের ৪৪ গেট খুলে রাখা হয়েছে। মাইকিং করা হচ্ছে তিস্তা পাড়ের মানুষদের উদ্দেশ্যে। তারা যেন ত্রাণ শিবিরে গিয়ে আশ্রয় নেয়। অনেকেই প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে উঁচু এলাকায় আশ্রয় নিতে শুরু করেছে। কেউ আবার ভেলা বানিয়ে খুঁজছেন নিরাপদ আশ্রয়।
তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্পের বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী অমিতাভ চৌধুরী বলেন, রাত ৯টায় তিস্তার পানি ডালিয়া পয়েন্টে বিপদসীমার ৩৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে । তিস্তা এলাকায় মাইকিং করে গ্রামবাসীকে সতর্ক করে নিরাপদ দূরত্বে সরে যেতে বলা হয়েছে।
ভারতের গজলডোবা ব্যারেজের সবগুলো গেট খুলে দেয়ায় লালমনিরহাটে খরস্রোতা নদী তিস্তা ভয়াল রূপ ধারণ করেছে। এরই মধ্যে তিস্তার তীরবর্তী ও তার আশপাশের এলাকায় জারি করা হয়েছে রেড অ্যালার্ট। একই সঙ্গে সংরক্ষিত এলাকায় জারি করা হয়েছে হলুদ সতর্কতা। বাড়ছে ভয়-আতঙ্ক। তিস্তার পানি বাড়িতে ঢুকে যাওয়ার কারণে চরম আতঙ্কে তিস্তাপাড়ের লাখ লাখ মানুষ।
রোববার সন্ধ্যা থেকে বাড়তে শুরু করে তিস্তার পানি রাত ৯টায় তিস্তা নদীর পানি ডালিয়া পয়েন্টে বিপদসীমার ৩৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ভারত থেকে পানি যেভাবে বাংলাদেশের দিকে ধেয়ে আসছে । তাতে লাখো মানুষ পানিবন্দি হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এদিকে তিস্তার প্রবল স্রোত সামাল দিতে লালমনিরহাটের হাতিবান্ধায় অবস্থিত দেশের সবচেয়ে বড় সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারেজ পয়েন্টে ৪৪টি জলকপাট খুলে দিয়েও পানি নিয়ন্ত্রণ করতে হিমশিম খাচ্ছে পাউবো কর্তৃপক্ষ।
নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলে ব্যাপক এলাকায় পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। চাষাবাদকৃত ফসলের ক্ষেত ডুবে গেছে। বিশেষ করে লালমনিরহাটের পাটগ্রাম, হাতীবান্ধা, কালীগঞ্জ, আদিতমারী ও সদর উপজেলার নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন এসব এলাকার বাসিন্দারা।
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার তিস্তা ব্যারেজে এলাকার বাসিন্দা কফিল উদ্দিন বলেন—আমরা নদী পাড়ের মানুষ চরম আতঙ্কে রয়েছি। ভারত থেকে প্রচণ্ড গতিতে পানি বাংলাদেশের দিকে ধেয়ে আসছে। যে কোনো সময় আমাদের ঘরবাড়ি তিস্তা পানিতে ডুবে যেতে পারে। আমরা চরম আতঙ্কে রয়েছি। তিস্তা পাড়ের মানুষজন তাদের ঘরবাড়ি ফেলে রেখে নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধানে ছুটছেন।
বিশেষ করে ভারতের উজানে যে গেট রয়েছে তার নাম গজলডোবা এটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ সরকার নিয়ন্ত্রণ করে থাকেন। খরা মৌসুমে গেটটি বন্ধ রাখা হয় আর বর্ষা এলেই থেমে থেমে পানি ছেড়ে দিয়ে আমাদেরকে ভাসিয়ে দেয় ভারত। কারণ বৃষ্টির পানিতে বন্যা হয় না, বন্যা হয় ভারতের উজানের পানিতে। জানতে পারলাম সন্ধ্যায় ভারত নাকি গজলডোবা ব্যারেজের সবগুলো গেট খুলে দিযেছে। এ কারণে পানি হুহু করে বাংলাদেশের দিকে ধেয়ে আসছে।
তিস্তা ব্যারেজ কন্ট্রোল রুম ইনচার্জ নুরুল ইসলাম জানান, উজান থেকে প্রবল পানির গতিতে পানি ধেয়ে আসছে, পানি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ব্যারেজের ৪৪ গেট খুলে রাখা হয়েছে। মাইকিং করা হচ্ছে তিস্তা পাড়ের মানুষদের উদ্দেশ্যে। তারা যেন ত্রাণ শিবিরে গিয়ে আশ্রয় নেয়। অনেকেই প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে উঁচু এলাকায় আশ্রয় নিতে শুরু করেছে। কেউ আবার ভেলা বানিয়ে খুঁজছেন নিরাপদ আশ্রয়।
তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্পের বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী অমিতাভ চৌধুরী বলেন, রাত ৯টায় তিস্তার পানি ডালিয়া পয়েন্টে বিপদসীমার ৩৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে । তিস্তা এলাকায় মাইকিং করে গ্রামবাসীকে সতর্ক করে নিরাপদ দূরত্বে সরে যেতে বলা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে