
উপজেলা প্রতিনিধি, ফুলবাড়ী (দিনাজপুর)

ঈদুল আজহা উপলক্ষে এ বছর কোরবানির জন্য পশুর চাহিদার চেয়ে তিন হাজার পশু বেশি প্রস্তুত দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার খামারিদের কাছে। এর মধ্যে বেশিরভাগই দেশি জাতের পশু। কদিন পরই পুরোদমে শুরু হবে কোরবানির পশু বেচাকেনা। তাই শেষ প্রস্তুতি হিসেবে পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন তারা। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে বাড়তি পশু বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করা যাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ফুলবাড়ী উপজেলায় নিবন্ধিত খামার রয়েছে মোট ৪১টি। এর মধ্যে দুগ্ধ খামার ৩৪টি, মোটাতাজাকরণ খামার ছয়টি ও ছাগলের নিবন্ধিত খামার একটি। অন্যদিকে অনিবন্ধিত খামার ৬৬৭টি। এর মধ্যে দুগ্ধ খামার ২৮০টি, মোটাতাজাকরণ খামার ২৫৭টি, ছাগলের খামার ১১১টি ও ভেড়ার খামার ১৯টি।
এবার ফুলবাড়ী উপজেলায় কোরবানির জন্য পশুর চাহিদা রয়েছে ১২ হাজার ৬১৩টি। কোরবানির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে ১৫ হাজার ৭৯৮টি পশু, যেক্ষেত্রে চাহিদার চেয়েও তিন হাজার ১৮৫টি পশু বেশি রয়েছে। এসব পশু এ উপজেলার চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন জেলায় পাঠানো সম্ভব হবে। কোরবানির জন্য মোট প্রস্তুতকৃত গরু রয়েছে ছয় হাজার ৬৪৫টি। এর মধ্যে ষাঁড় চার হাজার ৯টি, বলদ ৪৯৫টি, গাভি ২ হাজার ১৪১টি, ছাগল ৭ হাজার ৭০৫টি ও ভেড়া রয়েছে ১ হাজার ৪৪৮টি।
উপজেলায় কৃষক পর্যায়ে মোট গরু রয়েছে ১ লাখ ৪৩ হাজার ৬৩টি, মহিষ ৭০টি, ছাগল ৮৫ হাজার ৬৯০টি ও ভেড়া ৫ হাজার ৫৩টি। এর মধ্যে কোরবানিযোগ্য গরু ৬ হাজার ৬৪৫টি, ছাগল ৭ হাজার ৭০৫টি ও ভেড়া ১ হাজার ৪৪৮টি। ফুলবাড়ী উপজেলায় আটটি হাট রয়েছে। এর মধ্যে বারাই হাট, আম ডুঙ্গি হাট, মাদিলা হাট, আটপুকুর হাট ও পৌরসভা পরিচালিত পশু হাটে কোরবানির এসব পশু বেচাকেনা হবে।
স্থানীয় খামারিরা বলছেন, এবার পর্যাপ্ত দেশি জাতের গরু পালন করেছেন। গরুকে খাবার হিসেবে কাঁচা ঘাস, ব্র্যান্ড, খৈল, ভুট্টা, ধানের কুঁড়াসহ প্রাকৃতিক খাবার খাওয়ানো হচ্ছে। তবে পশুখাদ্যের দাম বেশি হওয়ায় গরু পালনে খরচ অনেক বেড়ে গেছে।
এদিকে ফুলবাড়ীর ২৯ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল এএম জাবের বিন জব্বার জানান, সীমান্ত রক্ষার পাশাপাশি অবৈধ অনুপ্রবেশ, মাদক ও চোরাচালান রোধে আমাদের সার্বক্ষণিক কঠোর নজরদারি রয়েছে। সীমান্ত এলাকায় টহল জোরদার করা হয়েছে।
এর স্বত্বাধিকারী রুহুল আমিন বলেন, 'আমাদের খামারে কোরবানির জন্য প্রস্তুত করা দেশি গরুসহ ক্রস ব্রাহামা, শাহিওয়াল, নেপালি, হরিয়ানা ও উন্নত জাতের ১৯০টি গরু রয়েছে। এ ছাড়া উন্নত জাতের দুটো মহিষ রয়েছে। এর মধ্যে দেশি গরুই বেশি।'
আমিন এগ্রো ফার্মের ম্যানেজার ওমর ফারুক বলেন, 'আমাদের খামারে কোরবানির জন্য প্রায় ২০০ গরু প্রস্তুত রয়েছে। এর মধ্যে দেশি জাতের গরুই বেশি। এরই মধ্যে ২০টি গরু বিক্রি করা হয়েছে। এবার ছোট সাইজের গরুর চাহিদা বেশি, বড় গরুর ক্রেতা একটু কম।'
এদিকে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে হৃষ্টপুষ্টকরণ, প্রাকৃতিক উপায়ে পশু পালন এবং বাজারজাতকরণে খামারিদের নানা পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ফুলবাড়ী উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. সারোয়ার হাসান।
প্রাণিসম্পদের এই কর্মকর্তা বলেন, 'চলতি বছর এ উপজেলায় কোরবানির জন্য পশুর চাহিদা রয়েছে ১২ হাজার ৬১৩টি। কোরবানির জন্য পশু প্রস্তুত করা হয়েছে ১৫ হাজার ৭৯৮টি পশু। এক্ষেত্রে চাহিদার চেয়েও ৩ হাজার ১৮৫টি পশু বেশি রয়েছে, যা এ উপজেলার চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন জেলায় পাঠানো সম্ভব হবে।'

ঈদুল আজহা উপলক্ষে এ বছর কোরবানির জন্য পশুর চাহিদার চেয়ে তিন হাজার পশু বেশি প্রস্তুত দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার খামারিদের কাছে। এর মধ্যে বেশিরভাগই দেশি জাতের পশু। কদিন পরই পুরোদমে শুরু হবে কোরবানির পশু বেচাকেনা। তাই শেষ প্রস্তুতি হিসেবে পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন তারা। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে বাড়তি পশু বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করা যাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ফুলবাড়ী উপজেলায় নিবন্ধিত খামার রয়েছে মোট ৪১টি। এর মধ্যে দুগ্ধ খামার ৩৪টি, মোটাতাজাকরণ খামার ছয়টি ও ছাগলের নিবন্ধিত খামার একটি। অন্যদিকে অনিবন্ধিত খামার ৬৬৭টি। এর মধ্যে দুগ্ধ খামার ২৮০টি, মোটাতাজাকরণ খামার ২৫৭টি, ছাগলের খামার ১১১টি ও ভেড়ার খামার ১৯টি।
এবার ফুলবাড়ী উপজেলায় কোরবানির জন্য পশুর চাহিদা রয়েছে ১২ হাজার ৬১৩টি। কোরবানির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে ১৫ হাজার ৭৯৮টি পশু, যেক্ষেত্রে চাহিদার চেয়েও তিন হাজার ১৮৫টি পশু বেশি রয়েছে। এসব পশু এ উপজেলার চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন জেলায় পাঠানো সম্ভব হবে। কোরবানির জন্য মোট প্রস্তুতকৃত গরু রয়েছে ছয় হাজার ৬৪৫টি। এর মধ্যে ষাঁড় চার হাজার ৯টি, বলদ ৪৯৫টি, গাভি ২ হাজার ১৪১টি, ছাগল ৭ হাজার ৭০৫টি ও ভেড়া রয়েছে ১ হাজার ৪৪৮টি।
উপজেলায় কৃষক পর্যায়ে মোট গরু রয়েছে ১ লাখ ৪৩ হাজার ৬৩টি, মহিষ ৭০টি, ছাগল ৮৫ হাজার ৬৯০টি ও ভেড়া ৫ হাজার ৫৩টি। এর মধ্যে কোরবানিযোগ্য গরু ৬ হাজার ৬৪৫টি, ছাগল ৭ হাজার ৭০৫টি ও ভেড়া ১ হাজার ৪৪৮টি। ফুলবাড়ী উপজেলায় আটটি হাট রয়েছে। এর মধ্যে বারাই হাট, আম ডুঙ্গি হাট, মাদিলা হাট, আটপুকুর হাট ও পৌরসভা পরিচালিত পশু হাটে কোরবানির এসব পশু বেচাকেনা হবে।
স্থানীয় খামারিরা বলছেন, এবার পর্যাপ্ত দেশি জাতের গরু পালন করেছেন। গরুকে খাবার হিসেবে কাঁচা ঘাস, ব্র্যান্ড, খৈল, ভুট্টা, ধানের কুঁড়াসহ প্রাকৃতিক খাবার খাওয়ানো হচ্ছে। তবে পশুখাদ্যের দাম বেশি হওয়ায় গরু পালনে খরচ অনেক বেড়ে গেছে।
এদিকে ফুলবাড়ীর ২৯ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল এএম জাবের বিন জব্বার জানান, সীমান্ত রক্ষার পাশাপাশি অবৈধ অনুপ্রবেশ, মাদক ও চোরাচালান রোধে আমাদের সার্বক্ষণিক কঠোর নজরদারি রয়েছে। সীমান্ত এলাকায় টহল জোরদার করা হয়েছে।
এর স্বত্বাধিকারী রুহুল আমিন বলেন, 'আমাদের খামারে কোরবানির জন্য প্রস্তুত করা দেশি গরুসহ ক্রস ব্রাহামা, শাহিওয়াল, নেপালি, হরিয়ানা ও উন্নত জাতের ১৯০টি গরু রয়েছে। এ ছাড়া উন্নত জাতের দুটো মহিষ রয়েছে। এর মধ্যে দেশি গরুই বেশি।'
আমিন এগ্রো ফার্মের ম্যানেজার ওমর ফারুক বলেন, 'আমাদের খামারে কোরবানির জন্য প্রায় ২০০ গরু প্রস্তুত রয়েছে। এর মধ্যে দেশি জাতের গরুই বেশি। এরই মধ্যে ২০টি গরু বিক্রি করা হয়েছে। এবার ছোট সাইজের গরুর চাহিদা বেশি, বড় গরুর ক্রেতা একটু কম।'
এদিকে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে হৃষ্টপুষ্টকরণ, প্রাকৃতিক উপায়ে পশু পালন এবং বাজারজাতকরণে খামারিদের নানা পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ফুলবাড়ী উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. সারোয়ার হাসান।
প্রাণিসম্পদের এই কর্মকর্তা বলেন, 'চলতি বছর এ উপজেলায় কোরবানির জন্য পশুর চাহিদা রয়েছে ১২ হাজার ৬১৩টি। কোরবানির জন্য পশু প্রস্তুত করা হয়েছে ১৫ হাজার ৭৯৮টি পশু। এক্ষেত্রে চাহিদার চেয়েও ৩ হাজার ১৮৫টি পশু বেশি রয়েছে, যা এ উপজেলার চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন জেলায় পাঠানো সম্ভব হবে।'

মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
নিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
১ ঘণ্টা আগে
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগে
স্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে