সিলেট ব্যুরো
সিলেটে আইনজীবী হত্যা মামলায় ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। মঙ্গলবার দুপুরে বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক মো. শাহাদাৎ হোসেন প্রামাণিক এ রায় ঘোষণা করেন। এ রায়ে এক আসামিকে ৩ বছর কারাদণ্ড, আরেক আসামিকে খালাস প্রদান করা হয়েছে।
পিপি অ্যাডভোকেট আনসারুজ্জামান ও আদালতের পেশকার আহমদ আলী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
রায়ে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, সিলেট নগরীর মীরবক্সটুলার আজাদী ১১০ বাসার বাসিন্দা মসুদ ওরফে মাসুদ আহমদ চৌধুরী মুন্না। তিনি অ্যাডভোকেট শামসুল ইসলামের ছোটো ছেলে। সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার চন্ডিপুর গ্রামের মৃত আব্দুল লতিফের ছেলে জাহের আলী ও ছাতক উপজেলার রাউলি গ্রামের সুরুজ আলীর ছেলে আনসার আহমদ। পাশাপাশি রায়ে তাদের প্রত্যেককে মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা, আরেকটি ধারায় ৩ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
মামলার ওপর আসামি বোরহান উদ্দিনকে ২০১ ধারায় ৩ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। আরেক আসামি ইসমাইল হোসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে খালাস প্রদান করা হয়।
মামলার বরাত দিয়ে আদালত সূত্র জানায়, ২০১১ সালের ১৭ জুলাই পবিত্র শবে বরাতের রাতে অনুমান সাড়ে ৮টা থেকে ১০টার মধ্যে তৎকালীন সিলেট জেলা মুসলিম লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট শামসুল ইসলামকে নিজ বাসায় হত্যা করা হয়। হত্যার পর রাতেই লাশ সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কে লামাকাজি এলাকায় সুরমা নদীতে নিয়ে ফেলা হয়। চাঞ্চল্যকর এই হত্যায় নিহতের বড় ছেলে মাহমুদ আহমদ চৌধুরী বাদী হয়ে সহোদর মসুদ ওরফে মাসুদ আহমদ চৌধুরী মুন্নাসহ ৫ জনের নামোল্লেখ করে কোতোয়ালি মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলাটি প্রথমে তদন্ত করেন কোতোয়ালি মডেল থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি-তদন্ত) খায়রুল ফজল। পর্যায়ক্রমে মামলাটি র্যাব-৯-এ স্থানান্তর হলে তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই ইদ্রিছ আলী ৫ জনকে অভিযুক্ত করে ২০১২ সালের ১৩ মার্চ আদালতে অভিযোগপত্র (নং-৯১) দায়ের করেন।
এরইমধ্যে গ্রেপ্তারের পর মামলার আসামি বুরহান উদ্দিন ও আনসার আহমদ আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়ে হত্যাকাণ্ডের সাথে নিজেদের সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেন। ২০১৫ সালের ১৫ মে সিলেটের জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মিজানুর রহমান আসামিদের উপস্থিতিতে এ মামলার চার্জ গঠন করে বিচারকাজ শুরু করেন। মামলাটি বিচারের জন্য অত্র আদালতে স্থানান্তরিত হলে ১৪ বছরের মাথায় এ মামলার রায় ঘোষণা করা হয়।
সিলেটে আইনজীবী হত্যা মামলায় ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। মঙ্গলবার দুপুরে বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক মো. শাহাদাৎ হোসেন প্রামাণিক এ রায় ঘোষণা করেন। এ রায়ে এক আসামিকে ৩ বছর কারাদণ্ড, আরেক আসামিকে খালাস প্রদান করা হয়েছে।
পিপি অ্যাডভোকেট আনসারুজ্জামান ও আদালতের পেশকার আহমদ আলী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
রায়ে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, সিলেট নগরীর মীরবক্সটুলার আজাদী ১১০ বাসার বাসিন্দা মসুদ ওরফে মাসুদ আহমদ চৌধুরী মুন্না। তিনি অ্যাডভোকেট শামসুল ইসলামের ছোটো ছেলে। সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার চন্ডিপুর গ্রামের মৃত আব্দুল লতিফের ছেলে জাহের আলী ও ছাতক উপজেলার রাউলি গ্রামের সুরুজ আলীর ছেলে আনসার আহমদ। পাশাপাশি রায়ে তাদের প্রত্যেককে মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা, আরেকটি ধারায় ৩ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
মামলার ওপর আসামি বোরহান উদ্দিনকে ২০১ ধারায় ৩ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। আরেক আসামি ইসমাইল হোসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে খালাস প্রদান করা হয়।
মামলার বরাত দিয়ে আদালত সূত্র জানায়, ২০১১ সালের ১৭ জুলাই পবিত্র শবে বরাতের রাতে অনুমান সাড়ে ৮টা থেকে ১০টার মধ্যে তৎকালীন সিলেট জেলা মুসলিম লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট শামসুল ইসলামকে নিজ বাসায় হত্যা করা হয়। হত্যার পর রাতেই লাশ সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কে লামাকাজি এলাকায় সুরমা নদীতে নিয়ে ফেলা হয়। চাঞ্চল্যকর এই হত্যায় নিহতের বড় ছেলে মাহমুদ আহমদ চৌধুরী বাদী হয়ে সহোদর মসুদ ওরফে মাসুদ আহমদ চৌধুরী মুন্নাসহ ৫ জনের নামোল্লেখ করে কোতোয়ালি মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলাটি প্রথমে তদন্ত করেন কোতোয়ালি মডেল থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি-তদন্ত) খায়রুল ফজল। পর্যায়ক্রমে মামলাটি র্যাব-৯-এ স্থানান্তর হলে তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই ইদ্রিছ আলী ৫ জনকে অভিযুক্ত করে ২০১২ সালের ১৩ মার্চ আদালতে অভিযোগপত্র (নং-৯১) দায়ের করেন।
এরইমধ্যে গ্রেপ্তারের পর মামলার আসামি বুরহান উদ্দিন ও আনসার আহমদ আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়ে হত্যাকাণ্ডের সাথে নিজেদের সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেন। ২০১৫ সালের ১৫ মে সিলেটের জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মিজানুর রহমান আসামিদের উপস্থিতিতে এ মামলার চার্জ গঠন করে বিচারকাজ শুরু করেন। মামলাটি বিচারের জন্য অত্র আদালতে স্থানান্তরিত হলে ১৪ বছরের মাথায় এ মামলার রায় ঘোষণা করা হয়।
চলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
১৯ মিনিট আগেময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
১ ঘণ্টা আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
১ ঘণ্টা আগে