অর্থবছরের প্রথম সাত মাস
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) রাজস্ব আদায়ে ঘাটতির পরিমাণ ছিল ৫৮ হাজার কোটি টাকা। এক মাসের ব্যবধানে সে ঘাটতির পরিমাণ আগের তুলনায় কমেছে। ঘাটতি কমলেও তা লক্ষ্যমাত্রা ছুঁতে পারেনি। বরং লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় আদায় কম হয়েছে প্রায় ৫১ হাজার কোটি টাকা।
প্রথম সাত মাসে (জুলাই ’২৪ -জানুয়ারি ’২৫) রাজস্ব আদায় হয়েছে ১ লাখ ৯৫ হাজার ৮৬০ কোটি টাকা। যদিও আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২ লাখ ৪৬ হাজার ৯১৬ কোটি টাকা। এনবিআর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, গত একযুগেও এনবিআর রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারেনি। কিন্তু তারপরও প্রতিবছরই তার লক্ষ্যমাত্রা বাড়ানো হচ্ছে। বাস্তবতা বিবেচনা না করেই লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণের কারণে তা অর্জিত হচ্ছে না। তবে গত সাত মাসে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হওয়ার পেছনে শুধু অবাস্তব লক্ষ্যমাত্রাই নয়, জুলাই-আগস্টে গণঅভ্যুত্থানসহ রাজনৈতিক কারণকেই বড় করে দেখছেন এনবিআর কর্মকর্তারা। তারা বলছেন, রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের কারণে ব্যবসা-বাণিজ্যেও তার প্রভাব পড়েছে। আগে যে সব ব্যবসায়ী গোষ্ঠী ছিল তাদের ব্যবসা কার্যক্রম বন্ধ কিংবা সীমিত হয়ে গেছে। ফলে সার্বিকভাবে রাজস্ব আদায়েও তার প্রভাব পড়ছে। এছাড়া বিনিয়োগেও গতি আসেনি। সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নেও ধীর গতি বিরাজ করছে। ফলে রাজস্ব আদায়ে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হচ্ছে না। তবে সরকার রাজস্ব আদায়ে অটোমেশনের উপর গুরুত্বারোপ করছে এবং বাস্তবায়নও করছে। ফলে বছর শেষে রাজস্ব আদায়ে ঘাটতির পরিমাণ কমবে বলেই আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন তারা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছর রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ৪ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা। পরে তা কমিয়ে সংশোধিত আকারে ৪ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, জুলাই-জানুয়ারি মাসে আমদানি, ভ্যাট ও আয়কর—এই তিন খাতের মধ্যে কোনটিতেই সাত মাসের লক্ষ্য পূরণ হয়নি।
জুলাই-জানুয়ারি সময়ে সবচেয়ে বেশি ঘাটতি আয়কর খাতে। এই খাতে লক্ষ্য ছিল ৮৮ হাজার ৩৯৫ কোটি টাকা। এই সময়ে আদায় হয়েছে ৬৪ হাজার ৬৪ কোটি টাকা। আয়করে ঘাটতি হয়েছে ২৪ হাজার ৩৩১ কোটি টাকা।
অন্যদিকে সাত মাসে আমদানি খাতে ৭০ হাজার ৫১২ কোটি টাকার লক্ষ্যের বিপরীতে ৫৮ হাজার ২১০ কোটি টাকা আদায় হয়েছে। এই খাতে ঘাটতি হয়েছে ১২ হাজার ৩০২ কোটি টাকা। গত জুলাই-জানুয়ারি সময়ে ভ্যাট খাতে আদায় হয়েছে ৭৩ হাজার ৫৬৬ কোটি টাকা। এই সময়ে এই খাতে লক্ষ্য ছিল ৮৮ হাজার ৮ কোটি টাকা।
অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) রাজস্ব আদায়ে ঘাটতির পরিমাণ ছিল ৫৮ হাজার কোটি টাকা। এক মাসের ব্যবধানে সে ঘাটতির পরিমাণ আগের তুলনায় কমেছে। ঘাটতি কমলেও তা লক্ষ্যমাত্রা ছুঁতে পারেনি। বরং লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় আদায় কম হয়েছে প্রায় ৫১ হাজার কোটি টাকা।
প্রথম সাত মাসে (জুলাই ’২৪ -জানুয়ারি ’২৫) রাজস্ব আদায় হয়েছে ১ লাখ ৯৫ হাজার ৮৬০ কোটি টাকা। যদিও আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২ লাখ ৪৬ হাজার ৯১৬ কোটি টাকা। এনবিআর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, গত একযুগেও এনবিআর রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারেনি। কিন্তু তারপরও প্রতিবছরই তার লক্ষ্যমাত্রা বাড়ানো হচ্ছে। বাস্তবতা বিবেচনা না করেই লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণের কারণে তা অর্জিত হচ্ছে না। তবে গত সাত মাসে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হওয়ার পেছনে শুধু অবাস্তব লক্ষ্যমাত্রাই নয়, জুলাই-আগস্টে গণঅভ্যুত্থানসহ রাজনৈতিক কারণকেই বড় করে দেখছেন এনবিআর কর্মকর্তারা। তারা বলছেন, রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের কারণে ব্যবসা-বাণিজ্যেও তার প্রভাব পড়েছে। আগে যে সব ব্যবসায়ী গোষ্ঠী ছিল তাদের ব্যবসা কার্যক্রম বন্ধ কিংবা সীমিত হয়ে গেছে। ফলে সার্বিকভাবে রাজস্ব আদায়েও তার প্রভাব পড়ছে। এছাড়া বিনিয়োগেও গতি আসেনি। সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নেও ধীর গতি বিরাজ করছে। ফলে রাজস্ব আদায়ে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হচ্ছে না। তবে সরকার রাজস্ব আদায়ে অটোমেশনের উপর গুরুত্বারোপ করছে এবং বাস্তবায়নও করছে। ফলে বছর শেষে রাজস্ব আদায়ে ঘাটতির পরিমাণ কমবে বলেই আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন তারা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছর রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ৪ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা। পরে তা কমিয়ে সংশোধিত আকারে ৪ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, জুলাই-জানুয়ারি মাসে আমদানি, ভ্যাট ও আয়কর—এই তিন খাতের মধ্যে কোনটিতেই সাত মাসের লক্ষ্য পূরণ হয়নি।
জুলাই-জানুয়ারি সময়ে সবচেয়ে বেশি ঘাটতি আয়কর খাতে। এই খাতে লক্ষ্য ছিল ৮৮ হাজার ৩৯৫ কোটি টাকা। এই সময়ে আদায় হয়েছে ৬৪ হাজার ৬৪ কোটি টাকা। আয়করে ঘাটতি হয়েছে ২৪ হাজার ৩৩১ কোটি টাকা।
অন্যদিকে সাত মাসে আমদানি খাতে ৭০ হাজার ৫১২ কোটি টাকার লক্ষ্যের বিপরীতে ৫৮ হাজার ২১০ কোটি টাকা আদায় হয়েছে। এই খাতে ঘাটতি হয়েছে ১২ হাজার ৩০২ কোটি টাকা। গত জুলাই-জানুয়ারি সময়ে ভ্যাট খাতে আদায় হয়েছে ৭৩ হাজার ৫৬৬ কোটি টাকা। এই সময়ে এই খাতে লক্ষ্য ছিল ৮৮ হাজার ৮ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী বর্তমান রিজার্ভের পরিমাণ ২৭ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
১ ঘণ্টা আগেফের বড় ধরনের তারল্য সংকটে পড়েছে দেশের শেয়ারবাজার। বুধবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হয়েছে মাত্র ৩৫৫ কোটি টাকা, যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গত ২৩ জুন ডিএসইতে সর্বনিম্ন ২৭৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগেদাবা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী মনন রেজা নীড়ের বিশ্বজয়ের যাত্রার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ছয়টি ব্যাংক থেকে প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৮০ পয়সা দরে ৩৮ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ব্যাংকগুলো থেকে মোট ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
৪ ঘণ্টা আগে