সরদার আনিছ
মোকামে না বাড়লেও খুচরা বাজারে আলুর দাম দ্বিগুণ বেড়েছে। সপ্তাহের ব্যবধানে আলুর মানভেদে খুচরায় কেজিপ্রতি ৮ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। হিমাগার মালিকরা বলছেন, হিমাগার পর্যায়ে ১৪ থেকে ১৫ টাকার আলু খুচরায় দ্বিগুণ দামে বিক্রি খুবই অস্বাভাবিক। এতে কৃষকের কোনো লাভ না হলেও পকেট ভারী হচ্ছে মধ্যস্বত্বভোগীদের। খুচরা বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন বলে মনে করেন তারা।
গতকাল রোববার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ডায়মন্ড আলু ৩০ টাকা, বগুড়ার লাল আলু ৩৫ টাকা, কাঠিলাল আলু ৪০ টাকা, জাম আলু ৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। নয়াবাজার, হাতিরপুল, পলাশী ও শান্তিনগর কাঁচাবাজারসহ অন্যান্য বাজারে একই দামে বিক্রি হলেও কারওয়ান বাজারে কেজিতে ১ থেকে ২ টাকা কম লক্ষ করা গেছে। এদিকে খুচরা পর্যায়ে আলুর দাম বাড়লেও পাইকারি পর্যায়ে দাম আগের মতোই রয়ে গেছে।
রোববার কারওয়ান বাজারে পাইকারি পাঁচ কেজি আলু ১১০ থেকে ১১৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। আড়তদার বাবুল মিয়া বলেন, পাইকারি বাজারে আলুর দাম বাড়েনি, বরং আগের চেয়ে কিছুটা কমে বিক্রি হচ্ছে।
২০ জুলাই রাষ্ট্রায়ত্ত ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) বাজারদর তথ্য বলছে, রোববার রাজধানীর কয়েকটি কাঁচাবাজারে প্রতি কেজি আলু বিক্রি হয়েছে ২৫ থেকে ৩০ টাকায়। টিসিবির তথ্য আরো বলছে, গত এপ্রিল থেকে বাজারে আলুর দাম তুলনামূলক কম ছিল। ওই মাসে আলুর গড় দাম ছিল কেজিপ্রতি সাড়ে ২২ টাকা, মে মাসে ছিল ২১ টাকা পাঁচ পয়সা এবং জুনে ফের সাড়ে ২২ টাকা। জুলাইয়ে আলুর দাম হয়েছে ৩০ টাকা। এতে এক মাসের ব্যবধানে ২২ দশমিক ২২ শতাংশ বেড়েছে। এক বছরের ব্যবধানে ৫২ দশমিক ১৭ শতাংশ বেড়েছে। সংস্থাটি বলছে, গত বছরের এ সময়ে আলুর দাম ছিল ৫৫ থেকে ৬০ টাকা।
কেরানীগঞ্জ মডেল টাউনের বাসিন্দা মাসুদ রানা নামে এক ক্রেতা আমার দেশকে জানিয়েছেন, আলুর দাম কেজিপ্রতি ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। দারুসসালাম এলাকার রকিব উদ্দিন বলেন, দেড় সপ্তাহ আগে এক কেজি আলু কিনেছিলাম ২০-২২ টাকায়। গত বৃহস্পতিবার প্রতি কেজি ৩০ টাকায় কিনতে হয়েছে।
খুচরা বাজারে আলুর দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে বলে মনে করছে হিমাগার কর্তৃপক্ষ। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালক ও হাসেন কোল্ড স্টোরেজের স্বত্বাধিকারী হাসেন আলী আমার দেশকে বলেন, গত বৃহস্পতিবার হিমাগার পর্যায়ে আলু বিক্রি হয়েছে ১৪ থেকে ১৫ টাকা কেজি দরে। মানভেদে ১২ থেকে ১৩ টাকা কেজি দরে আলু বের হচ্ছে। অথচ খুচরা বিক্রেতারা তা ৩০ টাকায় বিক্রি করছেন। এটা একেবারেই অস্বাভাবিক বলে উল্লেখ করেন তিনি।
তিনি বলেন, হিমাগার পর্যায়ে আলুর দাম বাড়লে কৃষকরা লাভবান হতেন। কিন্তু সেটা তো হয়নি। এক কেজি আলু হিমাগার থেকে ঢাকায় পৌঁছতে সর্বোচ্চ এক থেকে দুই টাকা খরচ হতে পারে। ফলে খুচরা পর্যায়ে আলুর দাম দ্বিগুণ হওয়ার কোনো কারণ নেই। এ বিষয়ে আমরা সরকারের বাণিজ্য ও কৃষি মন্ত্রণালয়কে বাজার নিয়ন্ত্রণের কথা জানিয়েছি।
তবে কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের হিসাব বলছে, চলতি মৌসুমে আলুর গড় উৎপাদন খরচ প্রতি কেজিতে ১৪ টাকা আর উত্তরাঞ্চলের কৃষকদের খরচ ২০ টাকা।
মোকামে না বাড়লেও খুচরা বাজারে আলুর দাম দ্বিগুণ বেড়েছে। সপ্তাহের ব্যবধানে আলুর মানভেদে খুচরায় কেজিপ্রতি ৮ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। হিমাগার মালিকরা বলছেন, হিমাগার পর্যায়ে ১৪ থেকে ১৫ টাকার আলু খুচরায় দ্বিগুণ দামে বিক্রি খুবই অস্বাভাবিক। এতে কৃষকের কোনো লাভ না হলেও পকেট ভারী হচ্ছে মধ্যস্বত্বভোগীদের। খুচরা বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন বলে মনে করেন তারা।
গতকাল রোববার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ডায়মন্ড আলু ৩০ টাকা, বগুড়ার লাল আলু ৩৫ টাকা, কাঠিলাল আলু ৪০ টাকা, জাম আলু ৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। নয়াবাজার, হাতিরপুল, পলাশী ও শান্তিনগর কাঁচাবাজারসহ অন্যান্য বাজারে একই দামে বিক্রি হলেও কারওয়ান বাজারে কেজিতে ১ থেকে ২ টাকা কম লক্ষ করা গেছে। এদিকে খুচরা পর্যায়ে আলুর দাম বাড়লেও পাইকারি পর্যায়ে দাম আগের মতোই রয়ে গেছে।
রোববার কারওয়ান বাজারে পাইকারি পাঁচ কেজি আলু ১১০ থেকে ১১৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। আড়তদার বাবুল মিয়া বলেন, পাইকারি বাজারে আলুর দাম বাড়েনি, বরং আগের চেয়ে কিছুটা কমে বিক্রি হচ্ছে।
২০ জুলাই রাষ্ট্রায়ত্ত ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) বাজারদর তথ্য বলছে, রোববার রাজধানীর কয়েকটি কাঁচাবাজারে প্রতি কেজি আলু বিক্রি হয়েছে ২৫ থেকে ৩০ টাকায়। টিসিবির তথ্য আরো বলছে, গত এপ্রিল থেকে বাজারে আলুর দাম তুলনামূলক কম ছিল। ওই মাসে আলুর গড় দাম ছিল কেজিপ্রতি সাড়ে ২২ টাকা, মে মাসে ছিল ২১ টাকা পাঁচ পয়সা এবং জুনে ফের সাড়ে ২২ টাকা। জুলাইয়ে আলুর দাম হয়েছে ৩০ টাকা। এতে এক মাসের ব্যবধানে ২২ দশমিক ২২ শতাংশ বেড়েছে। এক বছরের ব্যবধানে ৫২ দশমিক ১৭ শতাংশ বেড়েছে। সংস্থাটি বলছে, গত বছরের এ সময়ে আলুর দাম ছিল ৫৫ থেকে ৬০ টাকা।
কেরানীগঞ্জ মডেল টাউনের বাসিন্দা মাসুদ রানা নামে এক ক্রেতা আমার দেশকে জানিয়েছেন, আলুর দাম কেজিপ্রতি ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। দারুসসালাম এলাকার রকিব উদ্দিন বলেন, দেড় সপ্তাহ আগে এক কেজি আলু কিনেছিলাম ২০-২২ টাকায়। গত বৃহস্পতিবার প্রতি কেজি ৩০ টাকায় কিনতে হয়েছে।
খুচরা বাজারে আলুর দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে বলে মনে করছে হিমাগার কর্তৃপক্ষ। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালক ও হাসেন কোল্ড স্টোরেজের স্বত্বাধিকারী হাসেন আলী আমার দেশকে বলেন, গত বৃহস্পতিবার হিমাগার পর্যায়ে আলু বিক্রি হয়েছে ১৪ থেকে ১৫ টাকা কেজি দরে। মানভেদে ১২ থেকে ১৩ টাকা কেজি দরে আলু বের হচ্ছে। অথচ খুচরা বিক্রেতারা তা ৩০ টাকায় বিক্রি করছেন। এটা একেবারেই অস্বাভাবিক বলে উল্লেখ করেন তিনি।
তিনি বলেন, হিমাগার পর্যায়ে আলুর দাম বাড়লে কৃষকরা লাভবান হতেন। কিন্তু সেটা তো হয়নি। এক কেজি আলু হিমাগার থেকে ঢাকায় পৌঁছতে সর্বোচ্চ এক থেকে দুই টাকা খরচ হতে পারে। ফলে খুচরা পর্যায়ে আলুর দাম দ্বিগুণ হওয়ার কোনো কারণ নেই। এ বিষয়ে আমরা সরকারের বাণিজ্য ও কৃষি মন্ত্রণালয়কে বাজার নিয়ন্ত্রণের কথা জানিয়েছি।
তবে কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের হিসাব বলছে, চলতি মৌসুমে আলুর গড় উৎপাদন খরচ প্রতি কেজিতে ১৪ টাকা আর উত্তরাঞ্চলের কৃষকদের খরচ ২০ টাকা।
আর আমদানির ওপর নির্ভরতা নয়— এখন থেকে দেশেই উৎপাদিত হবে সকল ধরনের বালাইনাশক ও কীটনাশক। এতে শুধু বিদেশনির্ভরতা কমবে না, নতুন করে রপ্তানির পথও খুলে যাবে বলে আশা করছেন খাতসংশ্লিষ্টরা।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী বর্তমান রিজার্ভের পরিমাণ ২৭ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
৬ ঘণ্টা আগেফের বড় ধরনের তারল্য সংকটে পড়েছে দেশের শেয়ারবাজার। বুধবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হয়েছে মাত্র ৩৫৫ কোটি টাকা, যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গত ২৩ জুন ডিএসইতে সর্বনিম্ন ২৭৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল।
৬ ঘণ্টা আগেদাবা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী মনন রেজা নীড়ের বিশ্বজয়ের যাত্রার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
৮ ঘণ্টা আগে